1
ক্লাসে শিক্ষক আর ছাত্রদের কথোপকথন…….
শিক্ষক : মনে করো তুমি তোমার গার্লফ্রেন্ড এর সাথে কোথাও ডিনারখেতে গেছো, এমন সময় তোমার টয়লেটে যেতে হবে, তাহলে তুমি তাকে কি বলে যাবে ?
রোকন : এক মিনিট দাড়াও, আমি প্রসাব করে আসতেছি।
শিক্ষক : এটা খুব খারাপ শোনায়, এর থেকে ভালো কেউ পারবা ?
শাহীন : জান আমি দুঃখিত , কিন্তু আমাকে টয়লেটে যেতে হবে, আমি একটু পরেই আসতেছি।
... শিক্ষক : এটা অনেক ভালো হয়েছে, তবে এর থেকে ভালো কেউ পারবা?
দুষ্ট ছেলে : জান আমাকে একটু যেতে হবে ২ মিনিট এর জন্য, আমার এক ফ্রেন্ড (!) এর সাথে হাত মিলায় আসি, তুমি চিন্তা করো না, আমাদের ডিনার এর পর আমার ঐ ফ্রেন্ড এর সাথে তোমাকে পরিচয় করিয়ে দিব ।
এটা শোনার সাথে সাথেই শিক্ষক অজ্ঞান হযে পড়ে গেলো।
2
ছেলে বিয়ে করবে, তাই বাবা একটা নতুন খাট বানাতে অর্ডার দিচ্ছেন….
ছেলের বাবাঃ খাট মজবুত করে বানাও, এতে আমার ছেলে আর নতুন বউ শোবে|
কাঠমিস্ত্রিঃ এত মজবুত বানামু স্যার, খালি আপনার ছেলে কেন পুরা মহল্লার লোক বউ এর সাথে শুইতে পারবে।
(সংগৃহীত)
3
আপনাদের সবার কাছে একটি বিনীত আবেদন , নিচের পিকচার টি সবাই নিজেদের
প্রোফাইল পিকচার হিসাবে ব্যবহার করুন ।
•প্রশ্ন কেন ? ►উত্তর নিচের পিকচারটি ভালো করে দেখুন !!
ভারতের আগ্রাসী মনোভাব এবং একচেটিয়া সিদ্ধান্ত প্রতীবাদ করতে সামিল হন সবাই ।
দেশেরপ্রতি ,দেশের মানুষের প্রতি এবং নদী তীরবর্তী মানুষের প্রতি সহানুভূতি দেখাতে
... সকলের প্রতি আন্তরিক আবেদন ।
ছবিটি প্রথমে নিজেকে ট্যাগ করুন , তারপর আপনার ওয়ালে গিয়ে ট্যাগ করা ছবিটি নিজের প্রোফাইল পিকচার করে নিন ।
[ নদী বাঁচান দেশ বাঁচান ........জাগো বাংলাদেশ জাগো ......ধন্যবাদ]
4
একবার সরকারের নীতি নির্ধারকদের একটি দল জটিল সমস্যায় পড়লেন।
সমস্যাটা লিঙ্গ নির্ধারন সংক্রান্ত।
তো তারা গেলেন শেখ হাসিনার কাছে। ম্যাডাম, কাঁঠাল কোন লিঙ্গ ? ম্যাডাম বললেন, এটা নির্ধারন করা কোনো সমস্যা না। আমি আজকেই বাংলা একাডেমীর ডিজিকে বলে দিচ্ছি। তিনি জানিয়ে দিবেন।
কিন্তু দুইদিন গেল, ডিজি জানালেননা। তখন তারা গেল এরশাদের কাছে। এরশাদের ঝটপট জবাব-আরে কাঁঠাল হল পুং লিঙ্গ। কারণ কাঁঠালের বিচি আছে।
...
এরপর পত্রিকার খবর বের হল-পুলিশ একদল ছাত্রকে ডান্ডা দিয়ে বেধড়ক পেটাচ্ছে।
আচ্ছা, পুলিশ কোন লিঙ্গ? জানতে চাওয়া হল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে। হাসিনা বললেন, এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিতে হবে। সেই খোঁজ আর আসে না দেখে এরশাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়। তিনি বললেন যেহেতু পুলিশের ডান্ডা আছে তাই পুলিশ পুংলিঙ্গ।
এরপর প্রশ্ন উঠে আইন কোন লিঙ্গ। এবারও যথারীতি শেখ হাসিনা ফেলটুস। বলতে পারলেন না। অগত্যা আবার কাবিল এরশাদের কাছে জিজ্ঞাসা। তিনি ভেবেচিন্তে বললেন,
আইনের ফাঁক আছে, তাই আইন স্ত্রী লিঙ্গ।
5
পিংকির বয়স ৫ বছর।
রমজান মাসের ৮-১০দিন অতিক্রান্ত হয়ে গেছে, শুরু হয়ে গেছে আসন্ন ঈদের প্রস্তুতি।
একদিন পিংকির বাবা জিজ্ঞেস করলেন, “এবার ঈদে তুমি কী নেবে মামণি?”
পিংকি বললো, “একটা ছোট্ট ভাই।”
পিংকির বাবা ভাবলেন, “মেয়েকে এখন কী জবাব দিই?”
... একটু ভেবে আদরমাখানো কণ্ঠে বললেন “কিন্তু মামণি, ঈদের যে আর মাত্র ২০দিন বাকি। এতো তাড়াতাড়ি তো তোমার ভাইকে আনা যাবেনা।”
পিংকি বললো, “তাহলে বেশী করে লোক লাগিয়ে দাও!”
6
একদিন এক কৃষকের ছেলে গাড়ী ভর্তি ধানের বস্তা নিয়ে যাচ্ছে হাটে বিক্রি করার জন্য।
কিন্তু একটা বাড়ির সামনের রাস্তাটা ছিলো ভাঙ্গাচুরা।
গরুর গাড়ী উল্টে গেলো।
...
বাড়ীর মালিক তখন খাচ্ছিলেন।
তিনি এসে দেখলেন একটা অল্প বয়সি ছেলে গাড়ির সঙ্গে উল্টে পড়ে গেছে।
সে হাত ঝেড়ে উঠে পড়লো।
বাড়ির মালিক বললেন , গরুগুলো বেঁধে তুমি আমার বাড়ি এসো। আমি খেতে বসেছি । তুমিও চারটা খেয়ে নাও। পরে তোমার বস্তাগুলো তোলার ব্যাবস্থা করা হবে।
ছেলেটি বল্ল….''না আব্বু রাগ করব''
আরে রাগ করবে না,আমি খেতে বসেছি,চাইলেই তো আর তোমাকে সাহায্য করতে পারব না। আসো, আগে দুটা ভাত খেয়ে নাও।
….না, আব্বু রাগ করবে।
….আরে করবে না। এসো তো।
ভদ্রলোক প্রায় জোড় করে ছেলেটিকে বাড়ির ভিতর নিয়ে গেলেন।
ছেলেটি বারবার বলল, আব্বু রাগ করবে।
যাই হোক ছেলেটি হাতমুখ ধুয়ে খেতে বসলো।
খাওয়া দাওয়া ভালোই হল।
হাত মুছতে মুছতে ছেলেটি বলল, আব্বু রাগ করবে।
বাড়ির মালিক বললেন, না রাগ করবেনা। তা তোমার আব্বু কোথায়??
ছেলেটি বলল, আব্বু ঐ ধানের বস্তাগুলোর নিচে চাপা পড়ে আছে।
(সংগৃহীত)