সন্ধান করুন

Amazing Photos

Amazing Photo Collections Slideshow: Tar’s trip from Dhaka, Bangladesh to Mymensing was created by TripAdvisor. See another Mymensing slideshow. Create a free slideshow with music from your travel photos.

মোট পৃষ্ঠাদর্শন

সোমবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০১২

জোকস........... 18++++++++++++

1.
ব্রার সাইজ থেকে মেয়ে দের চেনার পদ্ধতিঃ

"30"= একেবারেই অজ্ঞ।

"32"= শান্ত।
...
"34"= আত্ব রক্ষা মূলক্।

"36"= সেক্সি। (sexy)

"38"= হট্। (hot)

"40"= উচ্চাকাঙ্খী এবং অহংকারী মনোভাবের্।

"42"= কনট্রোল এর বাহিরে।

"44" = প্রতিবেশিদের সুবিধা , তারা খুশি। স্বামীর অসুবিধা, সে দুঃখী।

  হুদা হুদা .........মা,বোন টাইনা আতলামি করবেন না ।। Collected from here
2.
এক লোকের বউ তাকে বলছে : জান, আজকে আমি যখন গোসল করে তোয়ালা পেঁচিয়ে বাথরুম থেকে বের হয়েছি, তখন তোমার বাবা মানে আমার শ্বশুর আমাকে দেখে ফেলেছে।

স্বামীঃ তো তুমি তখন কি করলা?

স্ত্রীঃ জান, আমি কি আর আমার সংস্কার ভুলতে পারি? আমি সাথে সাথেই তোয়ালা টা দিয়েই ঘোমটা দিলাম্ ।
3.
৩ জন তরুণী এক ছেলেকে প্রপোজ করলো তাকে এর মধ্যে থেকে একজন কে বেছে নিতে হবে...
সে তাদের কে ২০০০০ টাকা খরচ করতে দিয়ে পরীক্ষা করলো
প্রথম মেয়ে পারসোনাতে স্পা করাতে চলে গেল!!
এরপর সেখানে চুল ভ্রু মেকাপ করে আসলো যাতে ছেলেটিকে ইমপ্রেস করতে পারে!!!

... ২য় মেয়ে কিছু দামি সার্ট টাই আর পারফিউম কিনে ছেলেকে দিয়ে বলল আমি চাই তোমাকে সুন্দর লাগুক!!
আর
৩য় জন সেই টাকা শেয়ার বাজারে সালমান এফ রহমানের পরামর্শ নিয়ে বিনিয়োগ করলো আর প্রচুর পরিমানে লাভ নিয়ে ছেলেকে তার ২০০০০ টাকা ফেরত দিয়ে বলল এই বাকি লাভের সব . টাকা আমাদের ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য!!!
শেষ পর্যন্ত ছেলে কাকে বাছাই করলো বলেন
তো??....
.
.
.
.
.
.
.
.
সবচে সুন্দর টা রে :P :P
মরালঃ ছেলেরা কখনো চেঞ্জ হয় না!!! :P :P
 4.
পলাশী বাজারে বাজার করছে এক মেয়ে, দোকানীর কাছে গিয়ে বললো ভাই বেগুন কত করে?
দোকানী বললো এই তো ৪০ টাকা কেজি।

হাফ কেজি দেন ভাই।
দোকানী মেপে উঠাচ্ছে, এই সময় মেয়েটা বললো, এ কি অবস্থা, আপনার বেগুনগুলাতো ছোটো ছোটো, এর চেয়ে বড় বেগুন নাই।
...
দোকানী বললো, আপা মাঝে মাঝে তো রান্না করে খাওয়ার জন্য বেগুন কিনবেন, না কি? :p :p 
5.
ছেলেঃ আপু আপনার প্যান্ট/ সালোয়ার ছিরা...!!
মেয়েঃ আরে নাহ, ঐরকম কিছু না, ঐটা আমি ইচ্ছা কইরাই ছিরছি...
ছেলেঃ আ আ আ...!! কেন :O :O :O
মেয়েঃ আজকাল এইটা এক ধরনের ফ্যাশন...!!

...






ছেলেঃ ও আই ছি... আপনারা ছিরলে ফ্যাশন আর আমরা ছিরলে নির্যাতন :P :P :P
6.
অফিসের বস মিটিংয়ে ব্যাস্ত ওবস্থায় চাকর কে বলল চা দিতে।
চাকর চা নিয়ে আসছে হটাত বস দেখল চাকর চায়ের ভিতরএকটা আঙ্গুল ডুবিয়ে রেখেছে।
বস মহা ব্যাস্ততার ভিতর ভুলে গিয়ে চা খেয়ে নিল।
পরে মনে হোল চাকর তো চায়ের ভিতর আঙ্গুল দিয়ে রেখেছিল।
বস ভীষণ রাগে চাকরকে ডাকল।
... বসঃ তুই আমার চায়ের ভিতরআঙ্গুল দিয়ে রাখছিলি কেন?
চাকরঃ সার আঙ্গুলে ঘা হয়েছে তাই ডাক্তার বলেছে সবসময় গরম পানির ভিতর ডুবিয়ে রাখতে।
বস রেগে গিয়ে বলল আঙ্গুলটা তোর পাছার ভিতর দিয়ে রাখতে পারলি না…..?
চাকরঃ সার চায়ের আগে আঙ্গুলটা ওখানেই চিল।:P :p
7.
এক লোকের সব কিছুই ঠিক ছিল। কিন্তু সমস্যা একটাই। তার আসল জিনিসটাই একটু ছোট!
তো বেশ কিছুদিন ধরেই একটি মেয়েকে পটাচ্ছিল এবং মেয়ের সাথে সেক্স করার তালে ছিল।
তবে তার ঐ ছোট জিনিসটার কারণেই সে বেশী দূর এগুতে সাহস পাচ্ছিল না।
তো একদিন সাহস করে সে তার বান্ধবীকে এপার্টমেন্টে নিয়ে এলো।
বান্ধবীও দেখা গেলো সেক্স করার জন্য রেডি!
... লোকটি চাইল যেন মেয়েটি তার ছোট্ট জিনিসটা সরাসরি না দেখে। তাই সে লাইট নিভিয়ে দিল!
কিছু সময় পরে তারা উভয়েই বিবস্ত্র হল।
লোকটি অন্ধকারে তার জিনিসটি তার বান্ধবীর হাতে ধরিয়ে দিল!

তখন তার বান্ধবি বলে উঠলো, "Sorry I don't smoke! :p :p 
8.
নিজের ছবি সংবলিত ডাকটিকেট বের করার নির্দেশ দিলেন ইয়াহিয়া। কিছুদিন পর ডাক ও তার মন্ত্রীকে ডেকে টিকেট কেমন বিক্রী হচ্ছে জানতে চাইলেন। শুনে মন্ত্রী বললেন, পূর্ব পাকিস্তানে টিকেট একেবারেই বিক্রী হচ্ছে না।
: কেন?
: টিকেট নাকি খামে সাঁটা যাচ্ছে না।
: টিকেটে কী আঠা লাগানো নেই?
: আছে, কিন্তু
...




ফাজিল বাঙালীরা টিকেটের নিচে থুতু না দিয়ে উপরে থুতু দিচ্ছে.......
9.
বেড রুমে ঢুকে দেখে তার স্ত্রী আর অপরিচিত এক লোক সম্পূর্ন নগ্ন অবস্হায় খাঁটে শুয়ে যৌনকর্ম করছে।স্ত্রী চরম আনন্দে জোরে জোরে চিত্‍কার করছে আহ! উহহ!!

এটা দেখে লোকটির মাথা গরম হয়ে গেল। সে চেচিয়ে উঠলো “তোমরা কি করছ?” !!!

অপরিচিতঃ গান শুনি
...
লোক দৌড়ে গিয়ে তার স্ত্রীর বুকে মাথা রেখে) ক্ই আমি তো শুনছি না?

অপরিচিতঃ আপনি তো হেডফোনের প্লাগ ই দেন নাই। শুনবেন কেমনে?
10.
এক মন্ত্রী মৃত্যুর পর পরজগতে গেলো।তো সে যখন স্বর্গে ঢুকবে,(যাই হোক ধরে নেই সে কোনোভাবে স্বর্গে ঢুকবে) তখন দেবতা তাকে বলল,”স্বর্গে কিছু সংস্কার চলছে;তুমি ২দিন শুধু নরকে ঘুরে আসো;এরপর স্বর্গে ঢুকো”
মন্ত্রী রাজি হল।
নরকে শয়তান তাকে সাদর আমন্ত্রণ জানালো। এরপর সে তাকে নরক ঘুরে দেখাতে লাগলো
মন্ত্রী অবাক হয়ে দেখতে লাগলো যে নরক অনেক সুন্দর।খুবই আরামের বাবস্থা,সুন্দর সুন্দর প্রাসাদ থাকার জন্য।
খেলাধুলার জন...্য পুল,গলফ মাঠ আরও অনেক কিছু।অনেক সুস্বাদু পানীয়,খাবার দাবারের বাবস্থা। আর অসংখ্য সুন্দরী অপ্সরী।
মানুষ অনেক আরামে আছে ওখানে
২ দিন পর দেবতার কাছে মন্ত্রী বলল যে সে নরকেই থাকতে চায়।
দেবতা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো,”তুমি সত্যি ওখানে থাকতে চাও?’
মন্ত্রি,”হ্যাঁ”
দেবতা রাজি হল।
কিন্তু এরপর মন্ত্রী নরকে গিয়ে দেখল যে নরক পুরো অন্যরকম।কোন সুন্দর জায়গা নেই। শুধু আগুন আর কয়লা। মানুষজনকে শাস্তি দেয়া হচ্ছে।দৈত্যরা মানুষজনকে শাস্তি দিচ্ছে।অসংখ্য সাপ আর হিংস্র প্রাণী ঘুরে বেড়াচ্ছে;খুবই কুৎসিত আর জঘন্য জায়গা।
মন্ত্রী অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো শয়তানকে “নরকের এই হাল কেন?আগে আমি কি দেখলাম!!”
শয়তান হেসে বলল,” আরে ওইটা তো ছিল একটা ক্যাম্পেইন। তোমরা যেমন নির্বাচনের আগে মানুষকে স্বর্গের স্বপ্ন দেখিয়ে পরে নরক উপহার দাও;আমিও তাই করেছি। তোমার তো এটা বুঝার কথা”
11.
মেয়েরা হচ্ছে সবচে' "ট্যালেন্টেড" প্রাণী!
কিভাবে???
.
.
.
... .
.
.
তারা শোনে অর্ধেক
.
.
.
.
.
বোঝে এক চতুর্থাংশ
.
.
.
.
.
কিন্তু এর ব্যাখ্যা করে দ্বিগুণ! আজিব ট্যালেন্ট!!
11.
লুলঃ

ডিজিটাল পোলা-মাইয়াঃ
ডেটিং-এ গিয়ে ছেলে মেয়েকে চুমো খেতে যেতেই---

... মেয়েঃ আমি শরীরটা ভালো লাগছে না!

ছেলেঃ আহা! আমি ভেবেছিলাম একটু পর তোমায়
নিয়ে শপিং-এ যাবো

মেয়েঃ আরে নাহ! আমি ঠিক আছি! আমি তো জাস্ট
মজা করছিলাম!!

এবার মেয়েটি নিজ থেকেই ছেলেকে চুমু
খেলো এবং বললঃ চল, দেরি হয়ে যাচ্ছে!

ছেলেঃ কোথায়?!

মেয়েঃ কেনো! শপিং-এ

ছেলেঃ আরেহ! আমিও তো মজা করছিলাম... :x
12
এক লোকের সব কিছুই ঠিক ছিল। কিন্তু সমস্যা একটাই। তার আসল জিনিসটাই একটু ছোট!
তো বেশ কিছুদিন ধরেই একটি মেয়েকে পটাচ্ছিল এবং মেয়ের সাথে সেক্স করার তালে ছিল।
তবে তার ঐ ছোট জিনিসটার কারণেই সে বেশী দূর এগুতে সাহস পাচ্ছিল না।
তো একদিন সাহস করে সে তার বান্ধবীকে এপার্টমেন্টে নিয়ে এলো।
বান্ধবীও দেখা গেলো সেক্স করার জন্য রেডি!
... লোকটি চাইল যেন মেয়েটি তার ছোট্ট জিনিসটা সরাসরি না দেখে। তাই সে লাইট নিভিয়ে দিল!
কিছু সময় পরে তারা উভয়েই বিবস্ত্র হল।
লোকটি অন্ধকারে তার জিনিসটি তার বান্ধবীর হাতে ধরিয়ে দিল!

তখন তার বান্ধবি বলে উঠলো, "Sorry I don't smoke!
13
শিক্ষকঃ কোন পাখি সবচেয়ে দ্রুত উড়তে পারে ???
ছাত্রঃ "হাতি"
শিক্ষকঃ অপদার্থ; তোর বাপ কি করে রে ??
ছাত্রঃ ট্যারা-মকলেস gang-এর shooter
শিক্ষকঃ সাবাশ ব্যাটা !!! সঠিক উত্তর হল "হাতি"
14.
পাপ্পুদের পাশের ফ্লাটে নতুন ভাড়াটিয়া এসেছে।

ভাড়াটিয়ার আবার সুন্দরী একটা মেয়েও আছে।
একদিন সেই মেয়ে টি-শার্ট পরে বের হলো। পাপ্পু দেখলো মেয়েটার টি-শার্টে চমৎকার একটি গাড়ীর ছবি আঁকানো। সেদিকে একদৃষ্টিতে পাপ্পুকে তাকিয়ে থাকতে দেখে মেয়েটি জিজ্ঞেস করল-

... “কি ভাই, টি-শার্টে গাড়ী আগে কখনো দেখেন নি?”

পাপ্পু তোতলাতে তোতলাতে…জি, গাড়ী তো দেখেছি কিন্তু এতো বড় বড় হেডলাইট তো আগে দেখি নাই!!”
15.
পাপ্পু তার গার্লফ্রেন্ড রিমির সাথে কথা বলছে...
পাপ্পুঃ"I LOVE U".
রিমিঃ"I LOVE U TOO".
পাপ্পুঃকতটা ভালোবাসো তুমি আমাকে?
রিমিঃযতটা ভালোবাসো তুমি আমাকে। পাপ্পুঃ
... !
!
!
!
!
"হারামজাদী (!) তার মানে তুই ও আমার সাথে টাইম
পাস করতেছস...।
16.
ছাত্রঃ স্যার এটা কি??
শিক্ষকঃপ্রশ্নপত্র
ছাত্রঃআর এটা?
শিক্ষকঃউত্তর পত্র
ছাত্রঃকত বড় অবিচার!! প্রশ্ন পত্রে প্রশ্ন দেয়া আছে কিন্তু উত্তর পত্রে উত্তর নাই!!
17.
এক দম্পতি ২টি বাচ্চা হওয়ার পরে তারা ভাবল তাদের আর বাচ্চার দরকার নাই।
দুজনেই এতে একমত হল।
একদিন ডাক্তারের কাছে গেল।
ডাক্তার পরামর্শ দিলেন স্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি গ্রহণ করার।
ডাক্তার এর পরামর্শ মোতাবেক পুরুষের দুইটি অংশে হালকা অপারেশন করে নিলেন ডাক্তার-এর কাছ থেকে।
... পরবর্তী সময়ে দু'জনে কোন পদ্ধতি ছাড়াই বেশ আনন্দেই ভালবাসার চরমসীমা উপভোগ করলেন।
কিন্তু অপারেশনের ৬মাস পরে স্ত্রীর প্রেগন্যান্ট-এর কথা শুনে স্বামী বেচারা রেগে-মেগে সোজা অপারেশন কারী ডাক্তারের কাছে জানতে চাইলেন,
“ কি অপরেশন করছেন মিয়া!! আপনি একটা ভূয়া ডাক্তার!! অপারেশনের পরেও আমার স্ত্রীর পেটে বাচ্চা আসলো কি করে!?! ”

সবকিছু ভালভাবে শুনে ডাক্তার বললেন,
“ দেখুন আমি অপারেশন করেছি শুধু আপনার!! পুরো ঢাকা শহরের পুরুষ মানুষদেরতো আর অপারেশন করি নাই !! ” 
18.
এইটা যদি সম্পূর্ণটা না পড়েন, কছম আল্লাহর জিবনে চরম ১টা জিনিস মিস করবেন...!! আবুল সাহেব মৃত্যুর পরে দেখিলেন উনার সামনে দুইটা লাইন, স্বর্গের আর নরকের। উনি বিশাল ভাব লইয়া গটগট কইরা স্বর্গের দরজা দিয়া ঢুকতে নিলেন। স্বর্গের প্রহরী উনাকে গেটে আটকাইয়া ডেটাবেজ চেক কইরা কহিল, তোমার নাম নাই লিস্টে, তোমারে ঢুকতে দেয়া যাইবো না। আ...বুল সাহেব বত্রিশ পাটি দন্ত বিকশিত করিয়া বললেন, কি যে বলেন না আপনারা, আমার নাম থাকবে না! ভাল করে দেখেন, ... দুই দুইটা মিনিস্ট্রি চালায়া আসলাম ... প্রহরী গম্ভীর গলায় বলিল, তুমি পলিটিশিয়ান? তাইলে তুমি নরকে গিয়া খোঁজ নাও। দেখ নরকের লিস্টে হয়তো তোমার নাম আছে। আবুল সাহেব এইবার পাট নিয়া কহিলেন, আমি নরকে যাব? নেভার! আমি দৌড়ে ফার্স্ট হয়া মিনিস্টার হইছি ... গেলি, হতচ্ছাড়া.... বলিয়া স্বর্গের প্রহরী লাঠি লইয়া আবুলকে নরকের পানে খ্যাদাইয়া লইয়া গেল। জীবনের সকল পাপ কাজের কথা স্মরণ কইরা চুল ছিঁড়িতে ছিঁড়িতে আবুল সাহেব নরকের গেটে আইসা খাড়াইলেন। তেনার নাকে নরকের তীব্র পুঁতিগন্ধ আসিয়া হানিল। নরকের প্রহরী আবুলকে দেখিয়া এটিএম শামসুজ্জামান স্টাইলে হাসিয়া কহিল, আস আবুল মিয়া, তোমারেই খুঁজতেছি ম্যালাদিন ধইরা!!! আইজকা পাইছি, বানামু তোমারে। আবুল সাহেব ক্ষীণ গলায় কহিলেন, লিস্ট চেক করবেন না? প্রহরী কয়, লিস্ট দিয়া কি হইবো? কথা বাড়াইয়ো না, সোজা নরকে ঢুইকা পড়, পরে আইসা লিস্টে সাইন কইরা যাইও। তোমারে আইজকা সাইজ করুম। আবুল সাহেব শেষ চেষ্টা হিসেবে ঘাড়ত্যাড়ামী করিয়া কহিলেন, সাইন না কইরা ঢুকুম না। প্রহরী চোখ লাল কইরা খাতা খুলিয়া কহিল, খাড়া, তোরে সাইন করাইয়া লই একবার। মিনিটখানেক পরে নরকের প্রহরী লিস্ট চেক করিয়া মাথা চুলকায়া কয়, তোমার নাম তো নাই লিস্টে! খাড়াও তো কম্পিউটারে দেখি একটু। আবুল মিয়া বিশাল পাট নিয়া কহিলেন, আপনারা আসলে কোন কাজেরই না, আমাকে দেখেন, দুই দুইটা মিনিস্ট্রি চালায়া আসলাম... প্রহরী বিরক্ত মুখে কহিল, ব্যাটা আবুল, দেখতাছস না ডেটাবেজে চেক করতাছি... মিনিটখানেক পরে প্রহরী বিড়বিড় করিয়া কহিল, ডেটাবেজে গন্ডগোল নাকি? ঢুকতেছে না ক্যান? সাথে সাথে আবুল সাহেবের মুখ দিয়া কথার তুবড়ি ছুটিল। পাইছেন কি আপনেরা? স্বর্গেও ঢুকতে দিবেন না, নরকেও দিবেন না, আমি তাইলে কই থাকুম, ফুটপাতে? না, না, এসব মেনে নেয়া যাবে না। আমি চললাম ঈশ্বরের কাছে। আপনাদের নামে কমপ্লেইন করতে হবে। কমপ্লেইনের কথা শুইনা প্রহরী ভড়কাইয়া গিয়া কহিল, খাড়াও, মনে হইতেছে সফটওয়্যারে প্রবলেম, ডেটাবেজটা চেক কইরা দেখি, অ্যাডমিনিস্ট্রেটর পাসওয়ার্ডটা যেন কি ছিল... প্রহরী পাসওয়ার্ড মনে করার চেষ্টা করিতে লাগিল। অ্যাডমিন শব্দটা কানে পৌঁছিবামাত্র আবুল সাহেব গড় গড় করিয়া বলিতে লাগিলেন, অ্যাডমিনিস্ট্রেশন? অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কেমনে করতে হয়, আমার কাছ থেকে শিখেন আপনারা... দুই দুইটা মিনিষ্ট্রি চালাইয়া আসলাম... দৌড়ে ফার্স্ট হইলাম, আর সেই আমার নামই আসে নাই! কমপ্লেইন আমি করুমই। আই এম এ কমপ্লেইন বয়! এইদিকে চেঁচামেচি শুনিয়া উৎসুক জনতা ভিড় জমাইলো তামশা দেখিতে। দুই একটা মিডিয়ার ক্যামেরাও দেখা গেল লাইভ কাভারেজের পাঁয়তারা করিতেছে। এতলোক সমাগম ও মিডিয়ার সাংবাদিক দেখিয়া নরকের প্রহরী নিচু গলায় বলল, শুনো আবুল মিয়া, কমপ্লেইন কইরা কি ফায়দা হইবো... তারচেয়ে আমরা একটা মিটমাটে আসি... আবুল সাহেব ক্যামেরায় পোজ দেওয়ার জন্য চুল ঠিক করিতে করিতে বলিলেন, এতক্ষণে লাইনে আইছো মামা। শুনি কি মিটমাট? প্রহরী গলার স্বর খাদে নামাইয়া বলিল, এক কাম করো, তোমারে আবার দুনিয়াতে ফেরত পাঠাইতেছি, চুপচাপ ভাইগা যাও। আবুল সাহেব চিন্তা করিয়া দেখিলেন, অফার মন্দ নহে। আগের বার পদ্মা সেতু নাহয় মিস হয়া গেছে, কিন্তু এইবার, নতুন অপটিক্যাল ফাইবারের টেন্ডার খালি একটা বাগাইতে পারলে হয় এইবার, আর মিস করা যাইবো না... আবুল সাহেব এমন ভাব দেখাইলেন যেন, নরক উনার অতি প্রিয় স্থান, দেখিতে না পারিয়া উনার হৃদয় ভগ্ন হইয়াছে। উনি মুখ ফিরাইয়া "এইবারের মত ছাইড়া দিলাম" লুক দিয়া কহিলেন, পরের বার কিন্তু আর এইসব চলবে না বলে দিচ্ছি। প্রহরী শুধু বলিল, সেইটা পরে দেখা যাবে। তুমি যাও তো আগে। আবুল সাহবে কহিলেন, কিন্তু আমারে কেমনে দুনিয়াতে ফেরত পাঠাইবেন? প্রহরী মুচকি হাসিয়া কহিল, চোখ বন্ধ কইরা যে কোন একটা গানের প্রথম কয়েক লাইন গাও, তারপরে চোখ খুললেই দেখবা তুমি দুনিয়াতে আছ। বিজয়ীর হাসি দিয়া আবুল সাহেব খুশিমনে চোখ বন্ধ করিয়া উনার অতি প্রিয় সঙ্গীত গাহিয়া উঠিলেন... "সুঁই হয়ে ঘরে ঢুকে ফাল হয়েছে, আআআবুল মামা...." তিন সেকেন্ড পরেই তীব্র কটু গন্ধ উনার নাকে লাগিল। চোখ খুলিয়া তিনি রাগের চোটে চিৎকার করিয়া উঠিলেন। কিন্তু বিধিবাম! উনার গলা দিয়া কক কক ছাড়া আরো কোন শব্দই বাহির হইলো না। অবাক হইয়া উনি খেয়াল করিলেন, সিস্টেমে সমস্যার কারণে উনি এইবার মানুষের বদলে মুরগী হইয়া জন্মাইয়াছেন। তাও আবার ফার্মের মুরগী। তীব্র কটু গন্ধ আর কিছুই নহে, মুরগীর বিষ্ঠার গন্ধ। আবুল সাহেব সাহেব ঘটনা বুইঝা কপাল চাপড়াইবার ব্যর্থ চেষ্টা করিলেন আর ভাবিলেন, ব্যাটা মোরগ বানাইলেও তো পারতি, বানাইলি মুরগী। আর মুরগীই যখন বানাবি, দেশী মুরগী বানাইতি, তা না, এক্কেবারে ফার্মের মুরগী!!! তিনি মনে মনে বারংবার নরকের প্রহরীর গুষ্টির সহিত সঙ্গম করিবার ইচ্ছা পোষণ করিতে লাগিলেন। এমন সময় উনার পাশের মুরগীটা উনারে কক কক করিয়া বলিল, হায় হায়, তুই এখনো ডিম পাড়োস নাই, তাড়াতাড়ি ডিম পার, ফার্মের মালিক অলরেডি ডিম কালেক্ট করা শুরু কইরা দিছে আজকে। আবুল সাহেব রাগের চোটে কহিলেন, ডিম পারুম না, আমার ইচ্ছা! আমার ডিম আমি পারুম, যখন ইচ্ছা তখন পারুম, কার বাপের কি রে! পাশের মুরগীটা তখন মুখ ফিরায়া কহিল, ডিম না পারলে তোরে জবাই কইরা রোস্ট বানায়া খাবে ফার্মের মালিক। রোস্ট হইতে চাইলে পারিস না। কার বাপের কি! আবুল সাহেব ঢোক গিলিয়া কহিলেন, কস্কি মমিন!!! আবুল সাহেব দেখিলেন, ফার্মের মালিক তাহার পাশের খাঁচা অব্দি আসিয়া পড়িয়াছে। জান বাঁচানো ফরজ, তাই আবুল সাহেব তার পাশের মুরগীটাকে হাতে পায়ে ধরিয়া কহিলেন, দোস্ত, ডিম যেন কেমনে পারে? একটু ক তো দোস্ত, ভুইলা গেছি, তাড়াতাড়ি, আমি রোস্ট হইতে চাই না। পাশের মুরগীটা একটু অবাক হইয়া পা ছড়াইয়া বলিল, এইভাবে কোঁৎ দে। আবুল সাহেব কোঁৎ দিয়া বলিলেন, এইভাবে? পাশের মুরগীটা বলিল, আরো জোরে... আরো জোরে... আবুল সাহেব আরো জোরে কোঁৎ দিয়া বলিলেন, ডিম আসে না ক্যান? পাশের মুরগীটা বলিল, ব্যাটা আবুল কোনহানকার, আরো জোরে দে, ডিম আসলো বইলা... ততক্ষণে ফার্মের মালিক আবুল সাহেবের সামনে আইসা পড়ছে। আবুল সাহেব শেষ চেষ্টা হিসাবে, চোখ বন্ধ কইরা দাঁতে দাঁত চাপিয়া সর্বশক্তিতে কোঁৎ দিলেন। হলো না... আবার দিলেন... হলো না... আবার.... আবার... ... : :... এক সময় প্রবল ঝাঁকুনিতে আবুল সাহেবের ঘুমটা ভেঙে গেল। উনার মিসেস বলছেন, অ্যাই তুমি তাড়াতাড়ি উঠ তো, পুরা বিছানা তো হাইগা ভরায়া ফেলছ!! :-P :-P :-P ( -শেয়ার করুন বন্ধুদের সাথে।। -মোবাইল"Share"লিঙ্ক► http://bit.ly/yL35D0 (সংগৃহীত)
 
All jokes here collected from Facebook.com
 If you like these please don't forget to click on Like/Durdanto...............
 
Best of wishes to all friends 
 

Pagerank

Traffic Genie