1.
ছেলে: বাবা, সরকার কি?
বাবা: আমি ঘর চালাই অর্থাৎ আমি সরকারিদল। তোর মা খালি ঘ্যান ঘ্যান করে, তোর মা বিরোধি দল। তুই জনগণ। তোর ছোট বোন মুন্নি দেশের ভবিষ্যত। আর কাজের মেয়ে ময়না শোষিত শ্রেণী।
কিছুক্ষণ পর মামা ফোন করলেন ... ... ...
মামা: কি রে, সবার খবর কী?
ছেলে: সরকার ঘুমাচ্ছে। বিরোধি দল তার সুবিধামত আছে। ভবিষ্যত কাঁদছে। শোষিতশ্রেণী শোষিত হচ্ছে। আর জনগণ তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে।
2.
এক ছেলে টাউনে থেকে পড়াশোনা করে ।তো সেবার বছরের শেষের দিকে গ্রামে গেল ।বছরের প্রথম দিন তার এক চাচার সাথে দেখা ।এখন চাচারে উইশ করতে হয় ।ছেলে ভাবলোযে ,চাচায় তো কৃষক মানুষ ।উনি আর ইংরেজি কি বুঝবেন ।
তো সে বললোঃ চাচা শুভ নববর্ষ ,ভালো থাইকেন:)
চাচাঃ হ বাপ দোয়া কইরো ।
ছেলেটা চলে গেলে চাচা আনমনে বলছেঃ পৌষ মাসের বারো তারিখ ,পোলায় কয় শুভ নববর্ষ ।আহারে
,বড় ভালা পোলা আছিলো ,কচি বয়সে মাথাডা নষ্ট হয়া গেলো ।কপাল সবই কপাল......!!!
3.
আমাকে আমার মত পড়তে দাও
আমি পড়াকে নিজের মত কমিয়ে নিয়েছি ,
যেটা পড়িনি পড়িনি সেটা না পড়াই থাক
সব পড়তে কষ্ট ভীষণ ।
বইয়েতে আছে জটিল চ্যাপ্টার যতো
তারা হচ্ছে জটিলতর নিজের মতো ,
কখনও সময় পেলে একটু ভেব
পড়াশুনা করে কী হয় ?!
কোচিং এর ভীরে আমি চাইনা যেতে
বই খাতা ছড়িয়ে থাকুক টেবিলটাতে
পড়তে বসে আমি ঘুমিয়ে গেছি
পড়াশুনা আর করবনা না না ...
পড়াশোনা করে জীবণ ছাড়খাড়
তবু পড়তে হচ্ছে বারবার,
আমি রাখতে চাইনা আম্মার
ইন্ঞ্জিনিয়ার বানানোর আবদার,
তাই চেষ্টা করছি বারবার
পালিয়ে পাড় পাবার!! :P:P
4.
স্ত্রী তার স্বামীকে বলছে.....
স্ত্রীঃ শোনো, তোমার ছেলে এখন অনেক টাকা খরচ করা শিখে গেছে। ওর জ্বালায় কোথাও টাকা লুকিয়ে রাখাও যায় না। যেখানেই রাখি খুঁজে বের করে আর মোবাইলে সারাদিন ঘুটুর ঘটুর। কি করা যায় বলোতো?
.
.
... .
.
.
স্বামীঃ এক কাজ কর, তুমি টাকাগুলো ওর পড়ার বইয়ের মধ্যে লুকিয়ে রাখো।পরীক্ষার আগ পর্যন্ত নিরাপদ থাকবে তারপর আবার সরিয়ে রাখলেই হবে ।
5.
এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছে,"তুমি কি আমেরিকান??"
চাইনিজঃ"না...আম ি চাইনিজ"
পাগলঃ "তুমি আমেরিকান না???"
চাইনিজঃ "না, আমি চাইনিজ"
পাগলঃ "মিথ্যা বলছ,তুমি অবশ্যই আমেরিকান"
চাইনিজ লোকটি শেষে বিরক্ত হয়ে বলল " হ্যাঁ বাবা। আমি আমেরিকান। খুশি??"
পাগলঃ " চেহারা দেখে তো মনে হয় তুমি চাইনিজ"
:P:P
6.
"যদি আমার কাছে একটি গাছ কাটার জন্য ৮ ঘণ্টা সময় থাকে।।
তাহলে আমি কুড়াল ধার করার জন্য ৭ঘণ্টা ব্যায় করব"......... আব্রাহাম লিঙ্কন!!
আর
" আমার কাছে যদি পড়ার জন্য ৮ ঘণ্টা থাকে তাহলে।।
৭ ঘণ্টা লাগাব বই খুজতে :P :পি" ............ সাধারন ছাত্রছাত্রী
7.
মেয়েরা পুরুষ ছাড়া কিচ্ছু পারে না !!!..... কি?
প্রমাণ চান ???
তাইলে কন man ছাড়া কি woman লিখা যায় ?
mr দিয়েই mrs লিখতে হয় !
male দিয়ে female,
আর he দিয়ে she ! ! !
এরপরও মাইয়াগো ফুডানি যায় না ;)
8.
মেয়েদের
তৃতীয় নয়ন থাকে। এই নয়নে সে প্রেমে পড়া বিষয়টি চট করে বুঝে ফেলে। পুরুষের
খারাপ দৃষ্টিও বুঝে। মুরুব্বি কোন মানুষ মা-মা বলে পিঠে হাত বুলাচ্ছে - সেই
স্পর্শ থেকেও সে বুঝে ফেলে মা ডাকের অংশে ভেজাল কতটুকু আছে।
- হুমায়ূন আহমেদ
9.
যদি কোন মেয়ের মাথা ঘুরায়,
বমি বমি ভাব হয় তখন
বাবা মা মেয়েকে জিজ্ঞেস করে, "বল
কোন বদমাশ তোর এই সর্বনাশ করেছে।"
আর যদি কোন ছেলের মাথা ঘুরায়,
বমি বমি ভাব হয়, তখন তার
বাবা মা ছেলেকে জিজ্ঞেস করে, "বল
কোন বদমাশ বন্ধুর সাথে থেকে
নেশা করে এসেছিস।"
মরাল : বমি বমি ভাব আর মাথা যারই ঘুরাক না কেন, বদমাশ সব সময় ছেলেরাই হয়।
10.
মিস্টার অ্যান্ড মিসেস রবিনসন ক্রুসো জাহাজডুবি হয়ে কয়েক বছর ধরে একটা দ্বীপে আটকাপড়ে আছে।
একদিন ভোরে তারা দেখতে পেলো, সৈকতেএক সুদর্শন যুবক অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে,
গায়ে নাবিকেরপোশাক। সুস্থ হয়েউঠে যুবক জানালো, তারও জাহাজডুবি হয়েছে। ওদিকে
মিসেস ক্রুসো প্রথম দর্শনেই এইযুবকের প্রেমে পড়ে গেছে। কয়েকদিন পর
সুযোগবুঝে ঐ যুবককে প্রেম নিবেদন করলো সে।
কিন্তু রবিনসন আশেপাশে যতক্ষণ আছে, কোন কিছু করবার সুযোগ তাদের নেই।
নাবিকযুবক রবিনসনকে পরামর্শ দিলো, সৈকতে একটা ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করা হোক।
সে আর ক্রুসো ওতে চড়ে পাহারা দেবে, জাহাজ দেখতে পেলেপতাকা দিয়ে সংকেতদেবে।
ক্রুসোর বেশ মনে ধরলো বুদ্ধিটা। বাঁশ দিয়ে একটা উঁচু ওয়াচ টাওয়ার তৈরিকরলো
তারা।
পরদিন প্রথমে পাহারা দেয়ার পালা নাবিকের। সেটাওয়ারে চড়লো, নিচে
ক্রুসো আর তার বউ গেরস্থালিকাজ করতে লাগলো। কিছুক্ষণ পরই যুবক চেঁচিয়ে
উঠলো, 'ছি, ক্রুসো ভাই! দিনে দুপুরেই ভাবীর ওপর এভাবে চড়াও হয়েছেন। ছি ছি
ছি।' ক্রুসো নারকেল কুড়োচ্ছিলো, সে বিব্রত হয়ে ওপরে তাকিয়ে বললো, 'কী যে
বলো, আমি কোথায়, আর ও কোথায়!'
যুবক চোখ কচলে বললো, 'ওহহো, দুঃখিত, আমার
যেন মনে হলো ... সরি ভাই।' কিন্তু ঘন্টাখানেক পর আবার চেঁচিয়ে উঠলো সে,
'না, এবার আর কোন ভুল নেই। কী ভাই, একটু অন্ধকার হতে দিন না! এভাবে জঙলিদের
মতো সক্কলের সামনে ... ছি ছি ছি।'
ক্রুসো আগুন ধরাচ্ছিলো, সে চটেমটে বললো, 'চোখের মাথা খেয়েছো নাকি ছোকরা, কী দেখতে কী দেখছো!'
যুবক খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে মাথা নেড়ে লজ্জিতভাবে হাসলো। 'ইয়ে, দুঃখিত, কিন্তু মনে হলো পষ্ট দেখলাম ...।'
কিছুক্ষণ বাদে যুবকের পাহারা দেয়ার পালা শেষ হলো, এবার ক্রুসো চড়লো
টাওয়ারে। কিছুক্ষণ টাওয়ারে পায়চারি করে ক্রুসোর চোখ পড়লো নিচে। সে
খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে আপনমনে বললো,'আরে, কী তামশা, ওপরথেকে দেখলে তো মনে হয়,
সত্যি সত্যি নিচে ওরা ওসব কিছু করছে!'
11.
শিক্ষিকাঃ “3 idiots’ সিনেমা দেখে তোমরা কি শিক্ষা পেলে?
হাদিঃমিস এইটা হচ্ছে, ইঞ্জিনিয়ারিং পড়লেও মেডিক্যাল এর মাইয়া পটান যায়!!!
.
.
.
মিসঃ চুপ কর বাহির হয়ে যাও
ইমনঃ আমি বলি???
মিসঃ ভেরি গুড বল
ইমনঃ মিস, কলেজের প্রথম দিন আন্ডারওয়্যার অবশ্যই পড়তে হইব!!!
মিসঃ গেট আউট!!
প্রিন্সঃ মিস আমিবলব??
মিসঃ হুম তুমি ব্রিলিয়ান্ট ছেলে তুমি ঠিক বলবা!!!
প্রিন্সঃ " মিস মেয়ের ডেলিভারি ডাক্তার ছাড়া ইঞ্জিনিয়ার ও করতে পারে””
মিসঃ গেট লস্ট!!!
ফয়সালঃ আমি বলি ম্যাম??
মিসঃ হ্যাঁ বল!!
ফয়সালঃ “ মাম ফ্রেঞ্চ কিস করারসময় মাঝখানে নাক আসেনা :D :D “
12.
মেয়েদের আধুনিকায়নঃ
_______________ ___
নিচের পরিসংখ্যান অনুযায়ী মিলিয়ে নিনঃ
১৯৭০ সালঃ আমাকে ভালোবাসো,কিন্তু স্পর্শ করোনা ।
১৯৮০ সালঃ আমকে স্পর্শ করো, কিন্তু চুমুখাবেনা ।
১৯৯০ সালঃ চুমুখাও কিন্ত, অন্য কিছু করবানা ।
২০০০ সালঃ সব কিছুই করো, কিন্তু কাউকে কিছু বলবানা ।
আর বর্তমানে ২০১১ তেঃ যা ইচ্ছা করো,অন্যথায় আমি সবাইকে বলেদিব তুমি কিছু করতে পার না ।
13.
ইস!
আজ যে সপ্ন দেখলাম !!! দেখি আমার বিয়ে হচ্ছে ,বউয়ের কাছে ক্যাটরিনা ফেল ।
আমার খুশি দেখে কে ?... অনেক বড় অনুষ্ঠান হচ্ছে । হঠাৎ সে শূভক্ষন,যেটার
নাম শুনলে ব্যাচেলারদেরবুকে ছ্যাকা লাগে ............. “বাসর রাত” । রুমে
ডুকে দেখি আমার বউ ...........
............
..........
............
..........
.............
‘sahara Khatun’
৬০০ ভোল্টের সখ খেয়ে ঘুম ভেংগে গেল ।
14.
গনিতের এক প্রফেসর তার স্ত্রীকে SMS পাঠালো –
“ প্রিয়তমা বউ, তুমি বুঝতেই পারতেছ যে তোমার বয়স ৫৪ বছর আর এই বয়সে
তোমার পক্ষে আমার চাহিদা পুরন করা হয়তো সম্ভব হবে না। যাই হোক, ব্যক্তিগত
জীবনে তোমার মতো বউ পেয়ে আমি অনেক খুশি । আমি বিশ্বাস করি তুমি কিছু মনে
করবে না এবং জেনে দুঃখ পাবে না যে আজ আমি আমার ১৮ বছরের এসিষ্টান্ট মীরার
সাথে রেডিসন হোটেলে ডিনার করতে যাচ্ছি। আশা করি আমি মাঝ রাতের মধ্যেই
ফিরবো।“
হোটেলে পৌছানোর পরে প্রফেসর তার স্ত্রীর পাঠানো একটা SMS পেলো-
“ প্রিয়তম স্বামী, আমি জানি তোমার বয়সও ৫৪ বছর। আমিও তোমাকে পেয়ে অনেক
সুখি। সে যাই হোক, তুমি যখন এই পত্র পাবে তখন আমি আমাদের ১৮ বছরের ড্রাইভার
করিমের সাথে সোনার গাঁ হোটেলে ডিনারে থাকবো। যেহেতু তুমি একজন মেধাবী
গনিতবিদ, আশা করি খুব সহজেতুমি একটা অংকটা করেতে পারবে, অংকটা হলো- ১৮
দ্বারা কত বার ৫৪ কে নিঃশেষে ভাগ করা যাবে এবং ৫৪ এর পক্
15.
মেয়ের বান্ধবী ঐ মেয়ের বাসররাতের আগেরদিন যা বলতো এবংবলে>
১৯৮০ঃ বেশি লজ্জা পাইস না, তোর ই তো স্বামী।
১৯৯০ঃ ও যা করতে চায় তাই করতে দিস্, কষ্ট লাগলেও তা স্বীকার করবি না।
২০০০ঃ আসতে আসতে করিস , বেশি উতলা হইস না, না হইলে ব্যথা লাগতে পারে।
২০১০ঃ করার সময় জোরে জোরে চিৎকার দিশ যাতে অ বুঝতে পারে যে এটাই তোর প্রথম.....:P