সন্ধান করুন

Amazing Photos

Amazing Photo Collections Slideshow: Tar’s trip from Dhaka, Bangladesh to Mymensing was created by TripAdvisor. See another Mymensing slideshow. Create a free slideshow with music from your travel photos.

মোট পৃষ্ঠাদর্শন

162,815

সোমবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০১২

Some exclusive collection (Only for your's)

ঐশ্বরীয় রয় কলেজ জীবনে যেমনটি ছিলেন দেখতে!
 ছবি দেখে কিছু চিনতে পারছেন কি? একটু ভালো করে দেখুন......চিনতে পারার কথা।

ত্রিশ বছর আগে.......আজকের জনপ্রিয় ব্যান্ড মাইলসের জন্ম। সেই থেকে তাদের পথ চলা থেমে থাকে নাই। মাঝে গত বছর হামিন আর শাফিনের মাছে কিছুটা ক্যাচাল হয়.....ফলশ্রুতিতে শাফিন দল ছাড়েন। যদিও অনেকে মনে করে ভক্তদের নতুন ভাবে আকৃষ্ট করতেই তারা এই ক্যাচাল করছিলো। এবং পরবর্তিতে অল্পদিনের মাঝেই শাফিন আবার দলে যোগ দেন।
এখন বলেনতো ছবির লোক গুলো কোনটা কে?
 ব্রাম্মনবাড়ীয়া সাইডের মানুষগুলো খুব ঝগড়াটে....কিছু হলেই গ্রামকে গ্রাম বল্লম লাঠি দিয়ে মারামারিতে লেগে যায়। এই ধরনের মারামরি থেকে আত্নরক্ষার জন্য সলিমুদ্দিন বাসাতেই তৈরী করেছেন এই বর্ম:)
 টাওয়েল লাগবো... ???? টাওয়েল... ???? ;p
 আপনার কোনটা লাগবে? থাই ম্যাসাজ নাকি লেডিস টিচার?
 নৌকা দিয়ে পারাপার দেখেছেন সবাই.......কিন্তু এভাবে নৌকা দিয়ে পারাপার হতে দেখেছেন আগে কখনো?.
 ডিজিটআল পোলাপাইন ভাই... কালে কালে আরো কত কি দেখুম !!!!! 
 This happened on TAM airlines.

A 50-something year old white woman arrived at her seat and saw that the passenger next to her was a black man.

Visibly furious, she called the air hostess.

"What's the problem, ma?" the hostess asked her

"Can't you see?" the lady said - "I was given a seat next to a black man. I can't seat here next to him. You have to change my seat"

"Please, calm down, ma" - said the hostess
"Unfortunately, all the seats are occupied, but I'm still going to check if we have any."

The hostess left and returned some minutes later.

"Madam, as I told you, there isn't any empty seat in this class- economy class. But I spoke to the captain and he confirmed that there isn't any empty seats in the economy class. We only have seats in the first class."

And before the woman said anything, the hostess continued

"Look, it is unusual for our company to allow a passenger from the economy class change to the first class. However, given the circumstances, the commandant thinks that it would be a scandal to make a passenger travel sat next to an unpleasant person."

And turning to the black man, the hostess said:

"Which means, Sir, if you would be so nice to pack your handbag, we have reserved you a seat in the first class..."

And all the passengers nearby, who were shocked to see the scene started applauding, some standing on their feet."
 ৪০ টাকার স্বারক নোট....
 কালেরকন্ঠ.........নি্ভিক এক পত্রিকার নাম!
 বলেনতো জেমস ভাইয়া কি খাচ্ছেন?
 ফেইসবুক লাভস্টোরি!!
 পোস্ট অফিস খোলা কিন্তু পোস্ট মাস্টার নাই।

সোমবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০১২

জোকস........... 18++++++++++++

1.
ব্রার সাইজ থেকে মেয়ে দের চেনার পদ্ধতিঃ

"30"= একেবারেই অজ্ঞ।

"32"= শান্ত।
...
"34"= আত্ব রক্ষা মূলক্।

"36"= সেক্সি। (sexy)

"38"= হট্। (hot)

"40"= উচ্চাকাঙ্খী এবং অহংকারী মনোভাবের্।

"42"= কনট্রোল এর বাহিরে।

"44" = প্রতিবেশিদের সুবিধা , তারা খুশি। স্বামীর অসুবিধা, সে দুঃখী।

  হুদা হুদা .........মা,বোন টাইনা আতলামি করবেন না ।। Collected from here
2.
এক লোকের বউ তাকে বলছে : জান, আজকে আমি যখন গোসল করে তোয়ালা পেঁচিয়ে বাথরুম থেকে বের হয়েছি, তখন তোমার বাবা মানে আমার শ্বশুর আমাকে দেখে ফেলেছে।

স্বামীঃ তো তুমি তখন কি করলা?

স্ত্রীঃ জান, আমি কি আর আমার সংস্কার ভুলতে পারি? আমি সাথে সাথেই তোয়ালা টা দিয়েই ঘোমটা দিলাম্ ।
3.
৩ জন তরুণী এক ছেলেকে প্রপোজ করলো তাকে এর মধ্যে থেকে একজন কে বেছে নিতে হবে...
সে তাদের কে ২০০০০ টাকা খরচ করতে দিয়ে পরীক্ষা করলো
প্রথম মেয়ে পারসোনাতে স্পা করাতে চলে গেল!!
এরপর সেখানে চুল ভ্রু মেকাপ করে আসলো যাতে ছেলেটিকে ইমপ্রেস করতে পারে!!!

... ২য় মেয়ে কিছু দামি সার্ট টাই আর পারফিউম কিনে ছেলেকে দিয়ে বলল আমি চাই তোমাকে সুন্দর লাগুক!!
আর
৩য় জন সেই টাকা শেয়ার বাজারে সালমান এফ রহমানের পরামর্শ নিয়ে বিনিয়োগ করলো আর প্রচুর পরিমানে লাভ নিয়ে ছেলেকে তার ২০০০০ টাকা ফেরত দিয়ে বলল এই বাকি লাভের সব . টাকা আমাদের ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য!!!
শেষ পর্যন্ত ছেলে কাকে বাছাই করলো বলেন
তো??....
.
.
.
.
.
.
.
.
সবচে সুন্দর টা রে :P :P
মরালঃ ছেলেরা কখনো চেঞ্জ হয় না!!! :P :P
 4.
পলাশী বাজারে বাজার করছে এক মেয়ে, দোকানীর কাছে গিয়ে বললো ভাই বেগুন কত করে?
দোকানী বললো এই তো ৪০ টাকা কেজি।

হাফ কেজি দেন ভাই।
দোকানী মেপে উঠাচ্ছে, এই সময় মেয়েটা বললো, এ কি অবস্থা, আপনার বেগুনগুলাতো ছোটো ছোটো, এর চেয়ে বড় বেগুন নাই।
...
দোকানী বললো, আপা মাঝে মাঝে তো রান্না করে খাওয়ার জন্য বেগুন কিনবেন, না কি? :p :p 
5.
ছেলেঃ আপু আপনার প্যান্ট/ সালোয়ার ছিরা...!!
মেয়েঃ আরে নাহ, ঐরকম কিছু না, ঐটা আমি ইচ্ছা কইরাই ছিরছি...
ছেলেঃ আ আ আ...!! কেন :O :O :O
মেয়েঃ আজকাল এইটা এক ধরনের ফ্যাশন...!!

...






ছেলেঃ ও আই ছি... আপনারা ছিরলে ফ্যাশন আর আমরা ছিরলে নির্যাতন :P :P :P
6.
অফিসের বস মিটিংয়ে ব্যাস্ত ওবস্থায় চাকর কে বলল চা দিতে।
চাকর চা নিয়ে আসছে হটাত বস দেখল চাকর চায়ের ভিতরএকটা আঙ্গুল ডুবিয়ে রেখেছে।
বস মহা ব্যাস্ততার ভিতর ভুলে গিয়ে চা খেয়ে নিল।
পরে মনে হোল চাকর তো চায়ের ভিতর আঙ্গুল দিয়ে রেখেছিল।
বস ভীষণ রাগে চাকরকে ডাকল।
... বসঃ তুই আমার চায়ের ভিতরআঙ্গুল দিয়ে রাখছিলি কেন?
চাকরঃ সার আঙ্গুলে ঘা হয়েছে তাই ডাক্তার বলেছে সবসময় গরম পানির ভিতর ডুবিয়ে রাখতে।
বস রেগে গিয়ে বলল আঙ্গুলটা তোর পাছার ভিতর দিয়ে রাখতে পারলি না…..?
চাকরঃ সার চায়ের আগে আঙ্গুলটা ওখানেই চিল।:P :p
7.
এক লোকের সব কিছুই ঠিক ছিল। কিন্তু সমস্যা একটাই। তার আসল জিনিসটাই একটু ছোট!
তো বেশ কিছুদিন ধরেই একটি মেয়েকে পটাচ্ছিল এবং মেয়ের সাথে সেক্স করার তালে ছিল।
তবে তার ঐ ছোট জিনিসটার কারণেই সে বেশী দূর এগুতে সাহস পাচ্ছিল না।
তো একদিন সাহস করে সে তার বান্ধবীকে এপার্টমেন্টে নিয়ে এলো।
বান্ধবীও দেখা গেলো সেক্স করার জন্য রেডি!
... লোকটি চাইল যেন মেয়েটি তার ছোট্ট জিনিসটা সরাসরি না দেখে। তাই সে লাইট নিভিয়ে দিল!
কিছু সময় পরে তারা উভয়েই বিবস্ত্র হল।
লোকটি অন্ধকারে তার জিনিসটি তার বান্ধবীর হাতে ধরিয়ে দিল!

তখন তার বান্ধবি বলে উঠলো, "Sorry I don't smoke! :p :p 
8.
নিজের ছবি সংবলিত ডাকটিকেট বের করার নির্দেশ দিলেন ইয়াহিয়া। কিছুদিন পর ডাক ও তার মন্ত্রীকে ডেকে টিকেট কেমন বিক্রী হচ্ছে জানতে চাইলেন। শুনে মন্ত্রী বললেন, পূর্ব পাকিস্তানে টিকেট একেবারেই বিক্রী হচ্ছে না।
: কেন?
: টিকেট নাকি খামে সাঁটা যাচ্ছে না।
: টিকেটে কী আঠা লাগানো নেই?
: আছে, কিন্তু
...




ফাজিল বাঙালীরা টিকেটের নিচে থুতু না দিয়ে উপরে থুতু দিচ্ছে.......
9.
বেড রুমে ঢুকে দেখে তার স্ত্রী আর অপরিচিত এক লোক সম্পূর্ন নগ্ন অবস্হায় খাঁটে শুয়ে যৌনকর্ম করছে।স্ত্রী চরম আনন্দে জোরে জোরে চিত্‍কার করছে আহ! উহহ!!

এটা দেখে লোকটির মাথা গরম হয়ে গেল। সে চেচিয়ে উঠলো “তোমরা কি করছ?” !!!

অপরিচিতঃ গান শুনি
...
লোক দৌড়ে গিয়ে তার স্ত্রীর বুকে মাথা রেখে) ক্ই আমি তো শুনছি না?

অপরিচিতঃ আপনি তো হেডফোনের প্লাগ ই দেন নাই। শুনবেন কেমনে?
10.
এক মন্ত্রী মৃত্যুর পর পরজগতে গেলো।তো সে যখন স্বর্গে ঢুকবে,(যাই হোক ধরে নেই সে কোনোভাবে স্বর্গে ঢুকবে) তখন দেবতা তাকে বলল,”স্বর্গে কিছু সংস্কার চলছে;তুমি ২দিন শুধু নরকে ঘুরে আসো;এরপর স্বর্গে ঢুকো”
মন্ত্রী রাজি হল।
নরকে শয়তান তাকে সাদর আমন্ত্রণ জানালো। এরপর সে তাকে নরক ঘুরে দেখাতে লাগলো
মন্ত্রী অবাক হয়ে দেখতে লাগলো যে নরক অনেক সুন্দর।খুবই আরামের বাবস্থা,সুন্দর সুন্দর প্রাসাদ থাকার জন্য।
খেলাধুলার জন...্য পুল,গলফ মাঠ আরও অনেক কিছু।অনেক সুস্বাদু পানীয়,খাবার দাবারের বাবস্থা। আর অসংখ্য সুন্দরী অপ্সরী।
মানুষ অনেক আরামে আছে ওখানে
২ দিন পর দেবতার কাছে মন্ত্রী বলল যে সে নরকেই থাকতে চায়।
দেবতা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো,”তুমি সত্যি ওখানে থাকতে চাও?’
মন্ত্রি,”হ্যাঁ”
দেবতা রাজি হল।
কিন্তু এরপর মন্ত্রী নরকে গিয়ে দেখল যে নরক পুরো অন্যরকম।কোন সুন্দর জায়গা নেই। শুধু আগুন আর কয়লা। মানুষজনকে শাস্তি দেয়া হচ্ছে।দৈত্যরা মানুষজনকে শাস্তি দিচ্ছে।অসংখ্য সাপ আর হিংস্র প্রাণী ঘুরে বেড়াচ্ছে;খুবই কুৎসিত আর জঘন্য জায়গা।
মন্ত্রী অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো শয়তানকে “নরকের এই হাল কেন?আগে আমি কি দেখলাম!!”
শয়তান হেসে বলল,” আরে ওইটা তো ছিল একটা ক্যাম্পেইন। তোমরা যেমন নির্বাচনের আগে মানুষকে স্বর্গের স্বপ্ন দেখিয়ে পরে নরক উপহার দাও;আমিও তাই করেছি। তোমার তো এটা বুঝার কথা”
11.
মেয়েরা হচ্ছে সবচে' "ট্যালেন্টেড" প্রাণী!
কিভাবে???
.
.
.
... .
.
.
তারা শোনে অর্ধেক
.
.
.
.
.
বোঝে এক চতুর্থাংশ
.
.
.
.
.
কিন্তু এর ব্যাখ্যা করে দ্বিগুণ! আজিব ট্যালেন্ট!!
11.
লুলঃ

ডিজিটাল পোলা-মাইয়াঃ
ডেটিং-এ গিয়ে ছেলে মেয়েকে চুমো খেতে যেতেই---

... মেয়েঃ আমি শরীরটা ভালো লাগছে না!

ছেলেঃ আহা! আমি ভেবেছিলাম একটু পর তোমায়
নিয়ে শপিং-এ যাবো

মেয়েঃ আরে নাহ! আমি ঠিক আছি! আমি তো জাস্ট
মজা করছিলাম!!

এবার মেয়েটি নিজ থেকেই ছেলেকে চুমু
খেলো এবং বললঃ চল, দেরি হয়ে যাচ্ছে!

ছেলেঃ কোথায়?!

মেয়েঃ কেনো! শপিং-এ

ছেলেঃ আরেহ! আমিও তো মজা করছিলাম... :x
12
এক লোকের সব কিছুই ঠিক ছিল। কিন্তু সমস্যা একটাই। তার আসল জিনিসটাই একটু ছোট!
তো বেশ কিছুদিন ধরেই একটি মেয়েকে পটাচ্ছিল এবং মেয়ের সাথে সেক্স করার তালে ছিল।
তবে তার ঐ ছোট জিনিসটার কারণেই সে বেশী দূর এগুতে সাহস পাচ্ছিল না।
তো একদিন সাহস করে সে তার বান্ধবীকে এপার্টমেন্টে নিয়ে এলো।
বান্ধবীও দেখা গেলো সেক্স করার জন্য রেডি!
... লোকটি চাইল যেন মেয়েটি তার ছোট্ট জিনিসটা সরাসরি না দেখে। তাই সে লাইট নিভিয়ে দিল!
কিছু সময় পরে তারা উভয়েই বিবস্ত্র হল।
লোকটি অন্ধকারে তার জিনিসটি তার বান্ধবীর হাতে ধরিয়ে দিল!

তখন তার বান্ধবি বলে উঠলো, "Sorry I don't smoke!
13
শিক্ষকঃ কোন পাখি সবচেয়ে দ্রুত উড়তে পারে ???
ছাত্রঃ "হাতি"
শিক্ষকঃ অপদার্থ; তোর বাপ কি করে রে ??
ছাত্রঃ ট্যারা-মকলেস gang-এর shooter
শিক্ষকঃ সাবাশ ব্যাটা !!! সঠিক উত্তর হল "হাতি"
14.
পাপ্পুদের পাশের ফ্লাটে নতুন ভাড়াটিয়া এসেছে।

ভাড়াটিয়ার আবার সুন্দরী একটা মেয়েও আছে।
একদিন সেই মেয়ে টি-শার্ট পরে বের হলো। পাপ্পু দেখলো মেয়েটার টি-শার্টে চমৎকার একটি গাড়ীর ছবি আঁকানো। সেদিকে একদৃষ্টিতে পাপ্পুকে তাকিয়ে থাকতে দেখে মেয়েটি জিজ্ঞেস করল-

... “কি ভাই, টি-শার্টে গাড়ী আগে কখনো দেখেন নি?”

পাপ্পু তোতলাতে তোতলাতে…জি, গাড়ী তো দেখেছি কিন্তু এতো বড় বড় হেডলাইট তো আগে দেখি নাই!!”
15.
পাপ্পু তার গার্লফ্রেন্ড রিমির সাথে কথা বলছে...
পাপ্পুঃ"I LOVE U".
রিমিঃ"I LOVE U TOO".
পাপ্পুঃকতটা ভালোবাসো তুমি আমাকে?
রিমিঃযতটা ভালোবাসো তুমি আমাকে। পাপ্পুঃ
... !
!
!
!
!
"হারামজাদী (!) তার মানে তুই ও আমার সাথে টাইম
পাস করতেছস...।
16.
ছাত্রঃ স্যার এটা কি??
শিক্ষকঃপ্রশ্নপত্র
ছাত্রঃআর এটা?
শিক্ষকঃউত্তর পত্র
ছাত্রঃকত বড় অবিচার!! প্রশ্ন পত্রে প্রশ্ন দেয়া আছে কিন্তু উত্তর পত্রে উত্তর নাই!!
17.
এক দম্পতি ২টি বাচ্চা হওয়ার পরে তারা ভাবল তাদের আর বাচ্চার দরকার নাই।
দুজনেই এতে একমত হল।
একদিন ডাক্তারের কাছে গেল।
ডাক্তার পরামর্শ দিলেন স্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি গ্রহণ করার।
ডাক্তার এর পরামর্শ মোতাবেক পুরুষের দুইটি অংশে হালকা অপারেশন করে নিলেন ডাক্তার-এর কাছ থেকে।
... পরবর্তী সময়ে দু'জনে কোন পদ্ধতি ছাড়াই বেশ আনন্দেই ভালবাসার চরমসীমা উপভোগ করলেন।
কিন্তু অপারেশনের ৬মাস পরে স্ত্রীর প্রেগন্যান্ট-এর কথা শুনে স্বামী বেচারা রেগে-মেগে সোজা অপারেশন কারী ডাক্তারের কাছে জানতে চাইলেন,
“ কি অপরেশন করছেন মিয়া!! আপনি একটা ভূয়া ডাক্তার!! অপারেশনের পরেও আমার স্ত্রীর পেটে বাচ্চা আসলো কি করে!?! ”

সবকিছু ভালভাবে শুনে ডাক্তার বললেন,
“ দেখুন আমি অপারেশন করেছি শুধু আপনার!! পুরো ঢাকা শহরের পুরুষ মানুষদেরতো আর অপারেশন করি নাই !! ” 
18.
এইটা যদি সম্পূর্ণটা না পড়েন, কছম আল্লাহর জিবনে চরম ১টা জিনিস মিস করবেন...!! আবুল সাহেব মৃত্যুর পরে দেখিলেন উনার সামনে দুইটা লাইন, স্বর্গের আর নরকের। উনি বিশাল ভাব লইয়া গটগট কইরা স্বর্গের দরজা দিয়া ঢুকতে নিলেন। স্বর্গের প্রহরী উনাকে গেটে আটকাইয়া ডেটাবেজ চেক কইরা কহিল, তোমার নাম নাই লিস্টে, তোমারে ঢুকতে দেয়া যাইবো না। আ...বুল সাহেব বত্রিশ পাটি দন্ত বিকশিত করিয়া বললেন, কি যে বলেন না আপনারা, আমার নাম থাকবে না! ভাল করে দেখেন, ... দুই দুইটা মিনিস্ট্রি চালায়া আসলাম ... প্রহরী গম্ভীর গলায় বলিল, তুমি পলিটিশিয়ান? তাইলে তুমি নরকে গিয়া খোঁজ নাও। দেখ নরকের লিস্টে হয়তো তোমার নাম আছে। আবুল সাহেব এইবার পাট নিয়া কহিলেন, আমি নরকে যাব? নেভার! আমি দৌড়ে ফার্স্ট হয়া মিনিস্টার হইছি ... গেলি, হতচ্ছাড়া.... বলিয়া স্বর্গের প্রহরী লাঠি লইয়া আবুলকে নরকের পানে খ্যাদাইয়া লইয়া গেল। জীবনের সকল পাপ কাজের কথা স্মরণ কইরা চুল ছিঁড়িতে ছিঁড়িতে আবুল সাহেব নরকের গেটে আইসা খাড়াইলেন। তেনার নাকে নরকের তীব্র পুঁতিগন্ধ আসিয়া হানিল। নরকের প্রহরী আবুলকে দেখিয়া এটিএম শামসুজ্জামান স্টাইলে হাসিয়া কহিল, আস আবুল মিয়া, তোমারেই খুঁজতেছি ম্যালাদিন ধইরা!!! আইজকা পাইছি, বানামু তোমারে। আবুল সাহেব ক্ষীণ গলায় কহিলেন, লিস্ট চেক করবেন না? প্রহরী কয়, লিস্ট দিয়া কি হইবো? কথা বাড়াইয়ো না, সোজা নরকে ঢুইকা পড়, পরে আইসা লিস্টে সাইন কইরা যাইও। তোমারে আইজকা সাইজ করুম। আবুল সাহেব শেষ চেষ্টা হিসেবে ঘাড়ত্যাড়ামী করিয়া কহিলেন, সাইন না কইরা ঢুকুম না। প্রহরী চোখ লাল কইরা খাতা খুলিয়া কহিল, খাড়া, তোরে সাইন করাইয়া লই একবার। মিনিটখানেক পরে নরকের প্রহরী লিস্ট চেক করিয়া মাথা চুলকায়া কয়, তোমার নাম তো নাই লিস্টে! খাড়াও তো কম্পিউটারে দেখি একটু। আবুল মিয়া বিশাল পাট নিয়া কহিলেন, আপনারা আসলে কোন কাজেরই না, আমাকে দেখেন, দুই দুইটা মিনিস্ট্রি চালায়া আসলাম... প্রহরী বিরক্ত মুখে কহিল, ব্যাটা আবুল, দেখতাছস না ডেটাবেজে চেক করতাছি... মিনিটখানেক পরে প্রহরী বিড়বিড় করিয়া কহিল, ডেটাবেজে গন্ডগোল নাকি? ঢুকতেছে না ক্যান? সাথে সাথে আবুল সাহেবের মুখ দিয়া কথার তুবড়ি ছুটিল। পাইছেন কি আপনেরা? স্বর্গেও ঢুকতে দিবেন না, নরকেও দিবেন না, আমি তাইলে কই থাকুম, ফুটপাতে? না, না, এসব মেনে নেয়া যাবে না। আমি চললাম ঈশ্বরের কাছে। আপনাদের নামে কমপ্লেইন করতে হবে। কমপ্লেইনের কথা শুইনা প্রহরী ভড়কাইয়া গিয়া কহিল, খাড়াও, মনে হইতেছে সফটওয়্যারে প্রবলেম, ডেটাবেজটা চেক কইরা দেখি, অ্যাডমিনিস্ট্রেটর পাসওয়ার্ডটা যেন কি ছিল... প্রহরী পাসওয়ার্ড মনে করার চেষ্টা করিতে লাগিল। অ্যাডমিন শব্দটা কানে পৌঁছিবামাত্র আবুল সাহেব গড় গড় করিয়া বলিতে লাগিলেন, অ্যাডমিনিস্ট্রেশন? অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কেমনে করতে হয়, আমার কাছ থেকে শিখেন আপনারা... দুই দুইটা মিনিষ্ট্রি চালাইয়া আসলাম... দৌড়ে ফার্স্ট হইলাম, আর সেই আমার নামই আসে নাই! কমপ্লেইন আমি করুমই। আই এম এ কমপ্লেইন বয়! এইদিকে চেঁচামেচি শুনিয়া উৎসুক জনতা ভিড় জমাইলো তামশা দেখিতে। দুই একটা মিডিয়ার ক্যামেরাও দেখা গেল লাইভ কাভারেজের পাঁয়তারা করিতেছে। এতলোক সমাগম ও মিডিয়ার সাংবাদিক দেখিয়া নরকের প্রহরী নিচু গলায় বলল, শুনো আবুল মিয়া, কমপ্লেইন কইরা কি ফায়দা হইবো... তারচেয়ে আমরা একটা মিটমাটে আসি... আবুল সাহেব ক্যামেরায় পোজ দেওয়ার জন্য চুল ঠিক করিতে করিতে বলিলেন, এতক্ষণে লাইনে আইছো মামা। শুনি কি মিটমাট? প্রহরী গলার স্বর খাদে নামাইয়া বলিল, এক কাম করো, তোমারে আবার দুনিয়াতে ফেরত পাঠাইতেছি, চুপচাপ ভাইগা যাও। আবুল সাহেব চিন্তা করিয়া দেখিলেন, অফার মন্দ নহে। আগের বার পদ্মা সেতু নাহয় মিস হয়া গেছে, কিন্তু এইবার, নতুন অপটিক্যাল ফাইবারের টেন্ডার খালি একটা বাগাইতে পারলে হয় এইবার, আর মিস করা যাইবো না... আবুল সাহেব এমন ভাব দেখাইলেন যেন, নরক উনার অতি প্রিয় স্থান, দেখিতে না পারিয়া উনার হৃদয় ভগ্ন হইয়াছে। উনি মুখ ফিরাইয়া "এইবারের মত ছাইড়া দিলাম" লুক দিয়া কহিলেন, পরের বার কিন্তু আর এইসব চলবে না বলে দিচ্ছি। প্রহরী শুধু বলিল, সেইটা পরে দেখা যাবে। তুমি যাও তো আগে। আবুল সাহবে কহিলেন, কিন্তু আমারে কেমনে দুনিয়াতে ফেরত পাঠাইবেন? প্রহরী মুচকি হাসিয়া কহিল, চোখ বন্ধ কইরা যে কোন একটা গানের প্রথম কয়েক লাইন গাও, তারপরে চোখ খুললেই দেখবা তুমি দুনিয়াতে আছ। বিজয়ীর হাসি দিয়া আবুল সাহেব খুশিমনে চোখ বন্ধ করিয়া উনার অতি প্রিয় সঙ্গীত গাহিয়া উঠিলেন... "সুঁই হয়ে ঘরে ঢুকে ফাল হয়েছে, আআআবুল মামা...." তিন সেকেন্ড পরেই তীব্র কটু গন্ধ উনার নাকে লাগিল। চোখ খুলিয়া তিনি রাগের চোটে চিৎকার করিয়া উঠিলেন। কিন্তু বিধিবাম! উনার গলা দিয়া কক কক ছাড়া আরো কোন শব্দই বাহির হইলো না। অবাক হইয়া উনি খেয়াল করিলেন, সিস্টেমে সমস্যার কারণে উনি এইবার মানুষের বদলে মুরগী হইয়া জন্মাইয়াছেন। তাও আবার ফার্মের মুরগী। তীব্র কটু গন্ধ আর কিছুই নহে, মুরগীর বিষ্ঠার গন্ধ। আবুল সাহেব সাহেব ঘটনা বুইঝা কপাল চাপড়াইবার ব্যর্থ চেষ্টা করিলেন আর ভাবিলেন, ব্যাটা মোরগ বানাইলেও তো পারতি, বানাইলি মুরগী। আর মুরগীই যখন বানাবি, দেশী মুরগী বানাইতি, তা না, এক্কেবারে ফার্মের মুরগী!!! তিনি মনে মনে বারংবার নরকের প্রহরীর গুষ্টির সহিত সঙ্গম করিবার ইচ্ছা পোষণ করিতে লাগিলেন। এমন সময় উনার পাশের মুরগীটা উনারে কক কক করিয়া বলিল, হায় হায়, তুই এখনো ডিম পাড়োস নাই, তাড়াতাড়ি ডিম পার, ফার্মের মালিক অলরেডি ডিম কালেক্ট করা শুরু কইরা দিছে আজকে। আবুল সাহেব রাগের চোটে কহিলেন, ডিম পারুম না, আমার ইচ্ছা! আমার ডিম আমি পারুম, যখন ইচ্ছা তখন পারুম, কার বাপের কি রে! পাশের মুরগীটা তখন মুখ ফিরায়া কহিল, ডিম না পারলে তোরে জবাই কইরা রোস্ট বানায়া খাবে ফার্মের মালিক। রোস্ট হইতে চাইলে পারিস না। কার বাপের কি! আবুল সাহেব ঢোক গিলিয়া কহিলেন, কস্কি মমিন!!! আবুল সাহেব দেখিলেন, ফার্মের মালিক তাহার পাশের খাঁচা অব্দি আসিয়া পড়িয়াছে। জান বাঁচানো ফরজ, তাই আবুল সাহেব তার পাশের মুরগীটাকে হাতে পায়ে ধরিয়া কহিলেন, দোস্ত, ডিম যেন কেমনে পারে? একটু ক তো দোস্ত, ভুইলা গেছি, তাড়াতাড়ি, আমি রোস্ট হইতে চাই না। পাশের মুরগীটা একটু অবাক হইয়া পা ছড়াইয়া বলিল, এইভাবে কোঁৎ দে। আবুল সাহেব কোঁৎ দিয়া বলিলেন, এইভাবে? পাশের মুরগীটা বলিল, আরো জোরে... আরো জোরে... আবুল সাহেব আরো জোরে কোঁৎ দিয়া বলিলেন, ডিম আসে না ক্যান? পাশের মুরগীটা বলিল, ব্যাটা আবুল কোনহানকার, আরো জোরে দে, ডিম আসলো বইলা... ততক্ষণে ফার্মের মালিক আবুল সাহেবের সামনে আইসা পড়ছে। আবুল সাহেব শেষ চেষ্টা হিসাবে, চোখ বন্ধ কইরা দাঁতে দাঁত চাপিয়া সর্বশক্তিতে কোঁৎ দিলেন। হলো না... আবার দিলেন... হলো না... আবার.... আবার... ... : :... এক সময় প্রবল ঝাঁকুনিতে আবুল সাহেবের ঘুমটা ভেঙে গেল। উনার মিসেস বলছেন, অ্যাই তুমি তাড়াতাড়ি উঠ তো, পুরা বিছানা তো হাইগা ভরায়া ফেলছ!! :-P :-P :-P ( -শেয়ার করুন বন্ধুদের সাথে।। -মোবাইল"Share"লিঙ্ক► http://bit.ly/yL35D0 (সংগৃহীত)
 
All jokes here collected from Facebook.com
 If you like these please don't forget to click on Like/Durdanto...............
 
Best of wishes to all friends 
 

বুধবার, ৪ জানুয়ারী, ২০১২

You Know?

>> ৫ মিনিট রক্ত সঞ্চালন বন্ধ থাকলে এবং স্বাভাবিকভাবে ৩ মিনিট ২০ সেকেন্ড শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ থাকলে মৃত্য নিশ্চিত হয়ে যায়!!

>> চোখের একটা পলক ফেলতে ০.৪ সেকেন্ড সময় লাগে।

>> দেহের সবচেয়ে সবল মাংসপেশি জিহ্বা।

>> মানব মস্তিস্ক শরীরের আয়তনের মাত্র ২% হলেও এর শক্তি চাহিদা অনেক । মোট শক্তির ২০%
দুনিয়ার আজব আইনঃ
>> অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়ায় রবিবারে মধ্যদুপুরের পর গাঢ় গোলাপী প্যান্ট পরা অবৈধ ।
>> সেন্ট লুইস, মিসোরিতে অগ্নি নির্বাপক লোক কোন মেয়েকে রাতের পোশাকে পেলে তাকে উদ্ধার করা বেআইনী ।
>> রাশিয়াতে পিটার দ্য গ্রেটের শাসনকালে কেউ যদি দাঁড়ি রাখতে চাইতো তাকে আলাদাভাবে কর প্রদান করতে হতো দাঁড়ির উপর।
>> সন্দেহ করার ব্যপারে সতর্ক হও, কেননা সন্দেহ ইবাদত ধ্বংস করে এবং গুনাহ বৃদ্ধি করে।
>> সন্দেহ প্রবণ ব্যক্তি, প্রিয়জনদের সঙ্গেও শান্তিতে থাকতে পারেনা।
>> সন্দেহ, কাজকর্মকে দুর্নীতিগ্রস্থ করে এবং মন্দ প্রবণতাকে উৎসাহিত করে।
____ ইমাম আলী(আঃ)
>> ভালো খাদ্য বস্তু পেট ভরে কিন্ত ভাল বই মানুষের আত্মাকে পরিতৃপ্ত করে # স্পিনোজা
>> মেয়েদের কত রকম স্কার্ট পরতে দেখি- লং স্কার্ট, সর্ট স্কার্ট, মিনি স্কার্ট, মাইক্রমিনি স্কার্ট। মেয়েদের এই জনপ্রিয় পোশাকটি কিন্তু তাদের নিজেদের না। সেই অতীতে রোমান (পুরুষ) সৈন্যরা বিশেষ এক ধরনের পোশাক পরত। সেই বিশেষ পোশাকটাই হচ্ছে আজকের এই স্কার্ট, যা এখন মেয়েরা দখল করে নিয়েছে। :P
>> ► জ়ন্মের প্রথম দুই বছরে একটি শিশু হামাগুড়ি দিয়ে প্রায় ১৫০ কি.মি. দূরত্ব আতিক্রম করে।
>> একজন মানুষের সারা জীবনে হাতের আঙ্গুলের নখের বৃদ্ধিপ্রাপ্ত মোট দৈর্ঘ্য গড় হিসেবে ২৮ মিটার।
>> একজন মানুষ প্রতিদিন ৬ ঘন্টা ঘুমালে সে যদি ৫০ বছর বাঁচে তবে তার জীবনের ১২.৫বছর ঘুমের মধ্যে কাটে।
>> প্রতিটি মানুষ চাঁদের মতো, যার একটা অন্ধকার দিক আছে যে দিবসে কাউকে দেখতে চায় না# মার্ক টোয়েন
>> একটি কাজের জন্য পুরষ্কার পাওয়ার মানেই আরেকটি কাজে হাত দেওয়ার উৎসাহ লাভ করা# হেনরী ক্লে
>> মুক্ত বিশ্বাস হচ্ছে সকল সাফল্য, সকল অর্জনের ভিত্তি। বিশ্বাসই রোগ নিরাময় করে, মেধাকে বিকশিত করে, যোগ্যতাকে কাজে লাগায়, দক্ষতা সৃষ্টি করে। ব্যর্থতাকে সাফল্যে আর অশান্তিকে প্রশান্তিতে রূপান্তরিত করে।
>> আপনি চোখ খুলে কখনই হাঁচি দিতে পারবেন নাহ। আয়নায় চেষ্টা করে দেখতে পারেন!।
>> কাঠবিড়ালীরা পিছু হটতে পারেনা। মানে পেছন দিকে যেতে চাইলেও পুরো উল্টা ঘুরে তারপর ওদেরকে পিছন দিকে যেতে হয়।
>> মানব মস্তিস্ক শরীরের আয়তনের মাত্র ২% হলেও এর শক্তি চাহিদা অনেক । মোট শক্তির ২০%
>> চোখের একটা পলক ফেলতে ০.৪ সেকেন্ড সময় লাগে।
 >> মাউন্ট রোরাইমা নামে এই অপূর্ব সুন্দর পর্বতটি ভেনেজুএলায় অবস্থিত, যা বছরের বেশির ভাগ সময় মেঘে ঢাকা থাকে, যেন এক স্বর্গ রাজ্য।
 
>> মানুষের হাঁটা নিয়ে মজার কিছু তথ্য:

• একজন মানুষ যদি ঘন্টায় ৫ কিলোমিটার বেগে হাঁটে তাহলে এক বছরে বছরে তার অতিক্রান্ত দূরত্ব দাঁড়াবে ৪০,০০০ কিলোমিটার।
• একজন মানুষ তার স্বাভাবিক আয়ষ্কালে যে পরিমান হাঁটে তাতে সমগ্র পৃথিবীকে সাড়ে তিনবার ঘুরে আসা সম্ভব।
• বামহাতিরা হাঁটার ব্যাপারেও তাদের বামপাকেই আগে চালান।
• মানুষের শরীরের এক-চতুর্থাংশ অস্থি তার হাঁটার সময় ব্যবহৃত হয়ে থাকে
• আর ২০০ টি পেশীর চলনে সম্পন্ন হয় আপনার একেকটি হাঁটা।
• ৭ থেকে ১২ বয়সীদের মধ্যে এক-চতুর্থাংশই তাদের জীবনে একবার না একবার ঘুমের মধ্যে হেঁটে থাকে।
 
==> ১৮১৭ সালে Baron von Drais প্রথম বাই সাইকেল তৈরি করেন যেটার কিনা চালানোর জন্য কোনও প্যাডেল ছিল না। মানুষ নিজে হেটে এটি চালাতও !

=> চা আবিষ্কার হয় চীনে, আজ থেকে প্রায় ৩ হাজার বছর আগে। ফুটন্ত পানিতে ভুলে কিছু চা পাতা পড়ে গিয়ে এই পানীয় তৈরি হয়ে যায়। নিউ ইয়র্কে ১৯০৯ সালে টমাস স্যুলিভান প্রথম টি-ব্যাগের প্রচলন করেন।

=> কম্পিউটারে সাথে ব্যাবহারের জন্য প্রথম মাউস আবিষ্কার করেন Douglas Englebart নামের ভদ্রলোক ,১৯৬৪ সালে সেটি বানানো হয়েছিলো কাঠ দিয়ে!
 
হেহে__ কিছুই বলার নেই...
 

সোমবার, ২ জানুয়ারী, ২০১২

New Year 2012 Jokes (18+++++++++)


1.
ছেলে: বাবা, সরকার কি?
বাবা: আমি ঘর চালাই অর্থা আমি সরকারিদল। তোর মা খালি ঘ্যান ঘ্যান করে, তোর মা বিরোধি দল। তুই জনগণ। তোর ছোট বোন মুন্নি দেশের ভবিষ্যত। আর কাজের মেয়ে ময়না শোষিত শ্রেণী।
কিছুক্ষণ পর মামা ফোন করলেন ... ... ...
মামা: কি রে, সবার খবর কী?
ছেলে: সরকার ঘুমাচ্ছে। বিরোধি দল তার সুবিধামত আছে। ভবিষ্যত কাঁদছে। শোষিতশ্রেণী শোষিত হচ্ছে। আর জনগণ তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে
2.
এক ছেলে টাউনে থেকে পড়াশোনা করে তো সেবার বছরের শেষের দিকে গ্রামে গেল বছরের প্রথম দিন তার এক চাচার সাথে দেখা এখন চাচারে উইশ করতে হয় ছেলে ভাবলোযে ,চাচায় তো কৃষক মানুষ উনি আর ইংরেজি কি বুঝবেন
তো সে বললোঃ চাচা শুভ নববর্ষ ,ভালো থাইকেন:)
চাচাঃ বাপ দোয়া কইরো
ছেলেটা চলে গেলে চাচা আনমনে বলছেঃ পৌষ মাসের বারো তারিখ ,পোলায় কয় শুভ নববর্ষ আহারে ,বড় ভালা পোলা আছিলো ,কচি বয়সে মাথাডা নষ্ট হয়া গেলো কপাল সবই কপাল......!!!
3.
আমাকে আমার মত পড়তে দাও
আমি পড়াকে নিজের মত কমিয়ে নিয়েছি ,

যেটা পড়িনি পড়িনি সেটা না পড়াই থাক
সব পড়তে কষ্ট ভীষণ

বইয়েতে আছে জটিল চ্যাপ্টার যতো
তারা হচ্ছে জটিলতর নিজের মতো ,

কখনও সময় পেলে একটু ভেব
পড়াশুনা করে কী হয় ?!

কোচিং এর ভীরে আমি চাইনা যেতে
বই খাতা ছড়িয়ে থাকুক টেবিলটাতে

পড়তে বসে আমি ঘুমিয়ে গেছি
পড়াশুনা আর করবনা না না ...

পড়াশোনা করে জীবণ ছাড়খাড়
তবু পড়তে হচ্ছে বারবার,

আমি রাখতে চাইনা আম্মার
ইন্ঞ্জিনিয়ার বানানোর আবদার,
তাই চেষ্টা করছি বারবার
পালিয়ে পাড় পাবার!! :P:P
4.
স্ত্রী তার স্বামীকে বলছে.....

স্ত্রীঃ শোনো, তোমার ছেলে এখন অনেক টাকা খরচ করা শিখে গেছে। ওর জ্বালায় কোথাও টাকা লুকিয়ে রাখাও যায় না। যেখানেই রাখি খুঁজে বের করে আর মোবাইলে সারাদিন ঘুটুর ঘটুর। কি করা যায় বলোতো?
.
.
... .
.
.
স্বামীঃ এক কাজ কর, তুমি টাকাগুলো ওর পড়ার বইয়ের মধ্যে লুকিয়ে রাখো।পরীক্ষার আগ পর্যন্ত নিরাপদ থাকবে তারপর আবার সরিয়ে রাখলেই হবে
5.
এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছে,"তুমি কি আমেরিকান??"
চাইনিজঃ"না...আম ি চাইনিজ"
পাগলঃ "তুমি আমেরিকান না???"
চাইনিজঃ "না, আমি চাইনিজ"
পাগলঃ "মিথ্যা বলছ,তুমি অবশ্যই আমেরিকান"
চাইনিজ লোকটি শেষে বিরক্ত হয়ে বলল " হ্যাঁ বাবা। আমি আমেরিকান। খুশি??"
পাগলঃ " চেহারা দেখে তো মনে হয় তুমি চাইনিজ"
:P:P
 6.
"যদি আমার কাছে একটি গাছ কাটার জন্য ৮ ঘণ্টা সময় থাকে।।
তাহলে আমি কুড়াল ধার করার জন্য ৭ঘণ্টা ব্যায় করব"......... আব্রাহাম লিঙ্কন!!
আর
" আমার কাছে যদি পড়ার জন্য ৮ ঘণ্টা থাকে তাহলে।।
৭ ঘণ্টা লাগাব বই খুজতে :P :পি" ............ সাধারন ছাত্রছাত্রী
 7.
মেয়েরা পুরুষ ছাড়া কিচ্ছু পারে না !!!..... কি?
প্রমাণ চান ???
তাইলে কন man ছাড়া কি woman লিখা যায় ?
mr দিয়েই mrs লিখতে হয় !
male দিয়ে female,
আর he দিয়ে she ! ! !
এরপরও মাইয়াগো ফুডানি যায় না ;)
 8.
মেয়েদের তৃতীয় নয়ন থাকে। এই নয়নে সে প্রেমে পড়া বিষয়টি চট করে বুঝে ফেলে। পুরুষের খারাপ দৃষ্টিও বুঝে। মুরুব্বি কোন মানুষ মা-মা বলে পিঠে হাত বুলাচ্ছে - সেই স্পর্শ থেকেও সে বুঝে ফেলে মা ডাকের অংশে ভেজাল কতটুকু আছে।
- হুমায়ূন আহমেদ
 9.
যদি কোন মেয়ের মাথা ঘুরায়,
বমি বমি ভাব হয় তখন
বাবা মা মেয়েকে জিজ্ঞেস করে, "বল
কোন বদমাশ তোর এই সর্বনাশ করেছে।"

আর যদি কোন ছেলের মাথা ঘুরায়,
বমি বমি ভাব হয়, তখন তার
বাবা মা ছেলেকে জিজ্ঞেস করে, "বল
কোন বদমাশ বন্ধুর সাথে থেকে
নেশা করে এসেছিস।"

মরাল : বমি বমি ভাব আর মাথা যারই ঘুরাক না কেন, বদমাশ সব সময় ছেলেরাই হয়।
 10.
মিস্টার অ্যান্ড মিসেস রবিনসন ক্রুসো জাহাজডুবি হয়ে কয়েক বছর ধরে একটা দ্বীপে আটকাপড়ে আছে।
একদিন ভোরে তারা দেখতে পেলো, সৈকতেএক সুদর্শন যুবক অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে, গায়ে নাবিকেরপোশাক। সুস্থ হয়েউঠে যুবক জানালো, তারও জাহাজডুবি হয়েছে। ওদিকে মিসেস ক্রুসো প্রথম দর্শনেই এইযুবকের প্রেমে পড়ে গেছে। কয়েকদিন পর সুযোগবুঝে ঐ যুবককে প্রেম নিবেদন করলো সে।
কিন্তু রবিনসন আশেপাশে যতক্ষণ আছে, কোন কিছু করবার সুযোগ তাদের নেই। নাবিকযুবক রবিনসনকে পরামর্শ দিলো, সৈকতে একটা ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করা হোক। সে আর ক্রুসো ওতে চড়ে পাহারা দেবে, জাহাজ দেখতে পেলেপতাকা দিয়ে সংকেতদেবে। ক্রুসোর বেশ মনে ধরলো বুদ্ধিটা। বাঁশ দিয়ে একটা উঁচু ওয়াচ টাওয়ার তৈরিকরলো তারা।
পরদিন প্রথমে পাহারা দেয়ার পালা নাবিকের। সেটাওয়ারে চড়লো, নিচে ক্রুসো আর তার বউ গেরস্থালিকাজ করতে লাগলো। কিছুক্ষণ পরই যুবক চেঁচিয়ে উঠলো, 'ছি, ক্রুসো ভাই! দিনে দুপুরেই ভাবীর ওপর এভাবে চড়াও হয়েছেন। ছি ছি ছি।' ক্রুসো নারকেল কুড়োচ্ছিলো, সে বিব্রত হয়ে ওপরে তাকিয়ে বললো, 'কী যে বলো, আমি কোথায়, আর ও কোথায়!'
যুবক চোখ কচলে বললো, 'ওহহো, দুঃখিত, আমার যেন মনে হলো ... সরি ভাই।' কিন্তু ঘন্টাখানেক পর আবার চেঁচিয়ে উঠলো সে, 'না, এবার আর কোন ভুল নেই। কী ভাই, একটু অন্ধকার হতে দিন না! এভাবে জঙলিদের মতো সক্কলের সামনে ... ছি ছি ছি।'
ক্রুসো আগুন ধরাচ্ছিলো, সে চটেমটে বললো, 'চোখের মাথা খেয়েছো নাকি ছোকরা, কী দেখতে কী দেখছো!'
যুবক খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে মাথা নেড়ে লজ্জিতভাবে হাসলো। 'ইয়ে, দুঃখিত, কিন্তু মনে হলো পষ্ট দেখলাম ...।'
কিছুক্ষণ বাদে যুবকের পাহারা দেয়ার পালা শেষ হলো, এবার ক্রুসো চড়লো টাওয়ারে। কিছুক্ষণ টাওয়ারে পায়চারি করে ক্রুসোর চোখ পড়লো নিচে। সে খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে আপনমনে বললো,'আরে, কী তামশা, ওপরথেকে দেখলে তো মনে হয়, সত্যি সত্যি নিচে ওরা ওসব কিছু করছে!'
 11.
শিক্ষিকাঃ “3 idiots’ সিনেমা দেখে তোমরা কি শিক্ষা পেলে?
হাদিঃমিস এইটা হচ্ছে, ইঞ্জিনিয়ারিং পড়লেও মেডিক্যাল এর মাইয়া পটান যায়!!!
.
.
.
মিসঃ চুপ কর বাহির হয়ে যাও
ইমনঃ আমি বলি???
মিসঃ ভেরি গুড বল
ইমনঃ মিস, কলেজের প্রথম দিন আন্ডারওয়্যার অবশ্যই পড়তে হইব!!!
মিসঃ গেট আউট!!
প্রিন্সঃ মিস আমিবলব??
মিসঃ হুম তুমি ব্রিলিয়ান্ট ছেলে তুমি ঠিক বলবা!!!
প্রিন্সঃ " মিস মেয়ের ডেলিভারি ডাক্তার ছাড়া ইঞ্জিনিয়ার ও করতে পারে””
মিসঃ গেট লস্ট!!!
ফয়সালঃ আমি বলি ম্যাম??
মিসঃ হ্যাঁ বল!!
ফয়সালঃ “ মাম ফ্রেঞ্চ কিস করারসময় মাঝখানে নাক আসেনা :D :D “
 12.
মেয়েদের আধুনিকায়নঃ
_______________ ___
নিচের পরিসংখ্যান অনুযায়ী মিলিয়ে নিনঃ
১৯৭০ সালঃ আমাকে ভালোবাসো,কিন্তু স্পর্শ করোনা ।
১৯৮০ সালঃ আমকে স্পর্শ করো, কিন্তু চুমুখাবেনা ।
১৯৯০ সালঃ চুমুখাও কিন্ত, অন্য কিছু করবানা ।
২০০০ সালঃ সব কিছুই করো, কিন্তু কাউকে কিছু বলবানা ।
আর বর্তমানে ২০১১ তেঃ যা ইচ্ছা করো,অন্যথায় আমি সবাইকে বলেদিব তুমি কিছু করতে পার না ।
 13.
ইস! আজ যে সপ্ন দেখলাম !!! দেখি আমার বিয়ে হচ্ছে ,বউয়ের কাছে ক্যাটরিনা ফেল । আমার খুশি দেখে কে ?... অনেক বড় অনুষ্ঠান হচ্ছে । হঠাৎ সে শূভক্ষন,যেটার নাম শুনলে ব্যাচেলারদেরবুকে ছ্যাকা লাগে ............. “বাসর রাত” । রুমে ডুকে দেখি আমার বউ ...........
............
..........
............
..........
.............
‘sahara Khatun’
৬০০ ভোল্টের সখ খেয়ে ঘুম ভেংগে গেল ।
 14.
গনিতের এক প্রফেসর তার স্ত্রীকে SMS পাঠালো –
“ প্রিয়তমা বউ, তুমি বুঝতেই পারতেছ যে তোমার বয়স ৫৪ বছর আর এই বয়সে তোমার পক্ষে আমার চাহিদা পুরন করা হয়তো সম্ভব হবে না। যাই হোক, ব্যক্তিগত জীবনে তোমার মতো বউ পেয়ে আমি অনেক খুশি । আমি বিশ্বাস করি তুমি কিছু মনে করবে না এবং জেনে দুঃখ পাবে না যে আজ আমি আমার ১৮ বছরের এসিষ্টান্ট মীরার সাথে রেডিসন হোটেলে ডিনার করতে যাচ্ছি। আশা করি আমি মাঝ রাতের মধ্যেই ফিরবো।“
হোটেলে পৌছানোর পরে প্রফেসর তার স্ত্রীর পাঠানো একটা SMS পেলো-
“ প্রিয়তম স্বামী, আমি জানি তোমার বয়সও ৫৪ বছর। আমিও তোমাকে পেয়ে অনেক সুখি। সে যাই হোক, তুমি যখন এই পত্র পাবে তখন আমি আমাদের ১৮ বছরের ড্রাইভার করিমের সাথে সোনার গাঁ হোটেলে ডিনারে থাকবো। যেহেতু তুমি একজন মেধাবী গনিতবিদ, আশা করি খুব সহজেতুমি একটা অংকটা করেতে পারবে, অংকটা হলো- ১৮ দ্বারা কত বার ৫৪ কে নিঃশেষে ভাগ করা যাবে এবং ৫৪ এর পক্
 15.
মেয়ের বান্ধবী ঐ মেয়ের বাসররাতের আগেরদিন যা বলতো এবংবলে>
১৯৮০ঃ বেশি লজ্জা পাইস না, তোর ই তো স্বামী।
১৯৯০ঃ ও যা করতে চায় তাই করতে দিস্, কষ্ট লাগলেও তা স্বীকার করবি না।
২০০০ঃ আসতে আসতে করিস , বেশি উতলা হইস না, না হইলে ব্যথা লাগতে পারে।
২০১০ঃ করার সময় জোরে জোরে চিৎকার দিশ যাতে অ বুঝতে পারে যে এটাই তোর প্রথম.....:P

Pagerank

Traffic Genie