সন্ধান করুন

Amazing Photos

Amazing Photo Collections Slideshow: Tar’s trip from Dhaka, Bangladesh to Mymensing was created by TripAdvisor. See another Mymensing slideshow. Create a free slideshow with music from your travel photos.

মোট পৃষ্ঠাদর্শন

সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১১

মজার তথ্য: সত্য তথ্য: Fun Facts

১. Google মানে কি? ১ এর পর ১০০টি ‘০’।
হ্যাঁ ভাই...
10000000000,0000000000,0000000000,0000000000,0000000000,
0000000000,0000000000,0000000000,0000000000,0000000000.
হ্যাঁ আপু, ১০০টি শূন্য!

২. আপনি কি ডানহাতি? তাহলে খাওয়ার সময় খেয়াল করুন আপনি বেশীরভাগ সময় ডান চোয়ালে খাবার চিবুচ্ছেন কিনা। বাঁহাতি হলে বাম চোয়ালে।

৩. টাইটানিক হচ্ছে ১ম জাহাজ যারা SOS সিগন্যাল ব্যবহার করেছিল।

৪. টাইটানিক জাহাজ তৈরীতে খরচ হয়েছিল ৭ মিলিয়ন ডলার। আর টাইটানিক সিনেমা তৈরীতে খরচ হয়েছে ২০০ মিলিয়ন ডলার।

৫. পেঁয়াজ ছোলার সময় চুয়িংগাম চিবুলে চোখে পানি আসে না। বিশ্বাস হলো না? মুখে চুয়িংগাম নিয়ে চোখ বড় বড় করে পেঁয়াজ ছিলতে শুরু করেন।

৬. একটু ডাক্তারি। ছোটতে ডাক্তারের কাছে গেলেই ডাক্তার জিব দেখতে চাইতেন। আসলে জিব যদি পিংক রং এর হয়, তাহলে তা জীবাণূমুক্ত। সাদা হলে বুঝতে হবে ব্যাকটেরিয়ার আস্তরণ আছে। আয়নায় এখনই দেখুন।

৭. আরেকটু ডাক্তারি। আপনার বাম ফুসফুস ডানের চেয়ে ছোট কারণ সে হার্ট এর জন্য জায়গা করে দিয়েছে। এত ভালবাসাবাসি!

৮. আবারও ডাক্তারি? কানে সামুদ্রিক শংখ চেপে ধরলে যে গর্জন শুনতে পাই, তা আসলে কানের দেয়ালের শিরা-উপশিরায় রক্তের ছুটে চলা স্রোতের শব্দের বর্ধিত রূপ। হার্টের আওয়াজ ওভাবে শুনতে পেলে কি হতো?

৯. বাদুড় কি আর দেখতে পান? বাদুড়েরা কোন গুহা থেকে বের হওয়ার সময় সবসময় বাম দিকে ঘুরে যায়। ওরা বাঁমাথি নাকি?

১০. আপনি কি পুরুষ মানুষ? দেখুন তো আপনার শার্টের বোতামটা ডানদিকে কিনা? আপনি মহিলা হলে দেখুন তো বোতামটা বামদিকে কিনা? এমনটা কেন হয়? জানি না। দর্জিরা জানতে পারে।

১১. মধু হজম করা সহজ কারণ মৌমাছি তো খাবারটা একবার হজম করে আপনার জন্য রেখেছে। তাই বলে মধু খাওয়া বন্ধ করবেন না।

১২. আংগুল মটকালে যে আওয়াজ শুনতে পান সেটি হলো নাইট্রোজেন গ্যাস এর বুদবুদ ফাটার শব্দ। হাড্ডুর ফাঁকে নাইট্রোজেন গ্যাস গেল কিভাবে?

১৩. বড় কাঙ্গারুরা একবারের লাফে ৩০ ফুট পার হয়। আপনি কি লংজাম্প চ্যাম্পিয়ন ছিলেন? একবার ট্রাই করে দেখেন।

১৪. আনন্দদায়ক কিছু দেখলে আমাদের চোখের পিউপিল ৪৫% বেশী বড় হয়ে পড়ে। মাঝে মাঝে এমন কিছু দেখুন। বেশী দেখলে পিউপিল আবার স্বাভাবিকতা হারিয়ে ফেলতে পারে। তাই নাকি?

১৫. বেশীরভাগ ফুটবল খেলোয়াড় একবারের খেলায় ৭ মাইল দৌড়ায়। বাস্কেটবল খেলোয়াড়রা কতটুকু দৌড়ায়? জানা আছে কি?

১৬. চোখের কর্ণিয়া: দেহের একমাত্র অংশ যে রক্ত সঞ্চালন পায় না, সে সরাসরি বাতাস থেকে অক্সিজেন নেয়। কখনো ভাবিইনি।

১৭. স্পেনে কোলগেট টুথপেস্টের বিজ্ঞাপনে কোম্পানিকে খুব ঝামেলা পোহাতে হয়। কারণ স্পেনে ‘কোলগেট’ এর অর্থ দাঁড়ায় ‘যাও গলায় ফাঁস দাও’। ওদেশে তাহলে বিজ্ঞাপনটা কিভাবে হয়? স্পেনের কেউ বলবেন কি?

১৮. এবার শেষমেষ একটুখানি ভাস্কর্যবিদ্যা। বিদেশে গিয়ে পার্কে যদি ঘোড়ায় চড়া মূর্তি দেখেন তাহলে কয়েকটা ধরনে দেখবেন। ঘোড়ার দুই পা যদি বাতাসে থাকে, তাহলে ঘোড় সওয়ার যুদ্ধে মারা গেছেন। এক পা বাতাসে থাকলে যুদ্ধে আহত হয়ে পরে মারা গেছেন। আর দুই পা যদি মাটিতে থাকে তাহলে ঘোড় সওয়ার এর স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। বিশ্বাস না হলে ইউরোপ ঘুরে আসুন।
 

১. শুরু করি রসকসহীন গণিত দিয়ে। গণিতপ্রেমিকরা রাগ করবেন না। বলেন দেখি, নীচের গূণফল কত হবে? আচ্ছা মোবাইলের ক্যালকুটেরটা ব্যবহার করেন।

111,111,111 গূণ 111,111,111 = কত?

ক্যালকুলেটরে ঝামেলা?
ঠিক আছে, নীচে দেখুন:
উত্তর: 12,345,678,987,654,321 (আহা, গণিতের কত রূপ!)

২. এবার একটু বৈজ্ঞানিক আধ্যাত্মিকতা। নীল রংয়ের মাহাত্য কি? আমরা তো অনেক সময় বেদনায় নীল হয়ে যায়। গণপিটুনি খেলে পিঠে নীলচে দাগ পড়ে।

কিন্তু নীল রং নাকি প্রশান্তিদায়ক। মস্তিস্কে নাকি প্রশান্তিদায়ক হরমোন নি:সরণ বাড়ায়। নীল ফুল দেখুন। টবে রাখুন নীল অপরাজিতা।

৩. এবারে একটু ডাক্তারি। হাড়গোড়ের ডাক্তারেরা এটি না পড়ে এগিয়ে যান।
আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের অনানুষ্ঠানিক পরিসংখ্যান মতে, প্রতি চারজন হাড় জোড়া-কাটার ডাক্তার (অর্থোপেডিক সার্জন) এর মধ্যে এক জন বাম হাতপায়ের বদলে ডান বা ডানের বদলে বামে কোপ মারেন।
৪. আরেকটু ডাক্তারি- সবার জানা কিন্তু রাজমিস্ত্রি আর সিভিল ইন্জিনিয়ররা কেন যে বোঝে না।
মানুষের উরুর হাড় কনক্রিটের চেয়েও শক্ত।

৫. এবারো আমেরিকার তথ্যসুত্র। বাংলাদেশেরটা কি হবে তা সহজেই অনুমেয়।
আন্ডারটেকাররা (অর্থটা কোন মুভি প্রেমিক একটু বলে দেবেন) অভিমত দিয়েছে যে এখনকার মানুষের মৃতদেহ পচতে আগের যুগের চেয়ে কিছুটা বেশী সময় লাগে। অভিমত: খাবারে এত প্রিজারভেটিভ থাকে যে মরার পর মানবদেহও কিছুটা প্রিজারভাড হয়ে যায়।
কৌতুহল: বাংলাদেশ কংকাল চোরেরা কি অভিমত দিবে খেজুরে ফর্মালিনের পরে?

৬. এবারে পরপর তিনটি শরীরি কৌতুহল:
আপনার নাকের দৈর্ঘ মাপুন। এবার বুড়ো আংগুলটা মাপুন। মিলে গেলে আপনি আম জনতা। না মিললে ব্যতিক্রম।

৭. মানুষের শরীরের সবচে শক্তিশালী পেশী কোনটি?
বাইসেপ ফোলাচ্ছেন? লাভ নেই। জিহ্বা সবচে শক্তিশালী।

৮. আপনি আম জনতার কেউ হলে, আপনি আপনার নিজের কনুই জিহ্বা দিয়ে চাটতে পারবেন না।

৯. খাবার-পানীয়-ধুম পিয়াসীদের জন্য চারটি তথ্য:
কোকা-কোলার রং কি? লাল?
নাহ্, আসলে এখন লালচে, কিন্তু শুরুতে ছিল সবুজ। গ্রামের শেওলা জমা ডোবার সবুজ পানি কল্পনা করুন। ওয়াক থু!

১০. সব খাবারই নষ্ট হয়। কোন খাবার সহজে নষ্ট হয় না?
যে খাবার একবার হজম হয়ে গেছে – মধু।

১১. জলপাই ভালবাসেন? জলপাই তেল মাখেন? জলপাই পাতার মুকুট পরার স্বপন্ দেখেন? জলপাই গাড়ির তাড়া খেয়েছেন? ফার্স্টক্লাসের যাত্রীদের সালাদে একটা করে জলপাই কম দিয়েছিল আমেরিকান এয়ারলাইন্স। ১৯৮৭ সালে। কত টাকা বেঁচেছিল?
৪০,০০০ ডলার।

১২. সিগারেটটা কি এখনো টানছেন? ধরিয়েছন কিসে? লাইটারে না ম্যাচ কাঠিতে?
হ্যাঁ, ম্যাচ আবিস্কারের আগেই লাইটার আবিস্কার হয়েছিল।

১৩. সামান্য হাঁচির অসামান্য শক্তি।
খুব জোরে হাঁচি দিলে, পাঁজরের হাড়ে চির ধরতে পারে।
আবার চেপে রাখলে মাথা কিংবা ঘাড়ের শিরায় চির ধরে মারাও যেতে পারেন।
সাবধান!

১৪. বুলেট প্রুফ জামা, আগুন লাগা বিল্ডিং থেকে বাঁচার দরজা, গাড়ির উইন্ডশিল্ড উইপার এবং লেজার প্রিন্টার: এগুলো সব আসলে নারী না পুরুষের সংগে সম্পর্কিত?
উত্তর: সবগুলোই নারীর আবিস্কার

১৫. এবার নারীর আবিস্কার নয়, নারীর ব্যবহার্য বস্তু। লিপস্টিক।
বেশীরভাগ লিপস্টিকে থাকে মাছের আঁশ। ওহ হো, মাছের আঁশ।

১৬. মানবদৈহিক বিজ্ঞান। আপনার আংগুলের ছাপের মত জিহ্বার ছাপও অনন্য।
ইউরোপে ঢুকতে কবে না জিব বের করে কম্পউটার স্ক্রিনে ধরতে হয়!

১৭. জাপানে প্রকাশিত সব প্রকাশনার ২০% হচ্ছে কমিকস এর বই।
আমার মেয়ে এখন ডরেমনের খপ্পরে। অফিস যায়, তখন ডিজনিতে ডরেমন। অফিস থেকে আসি, তখনও ডরেমন। কত করে ভুলাতে চাই, কাজ হয় না। রিমোট কন্ট্রোল নষ্ট করেও লাভ হয় নায়। উপায় কি?

১৮. আপনি খুব ক্লান্ত/মন খারাপরত/অতি আত্মবিশ্বাসী ইত্যাদি ইত্যাদি না হয়ে থাকলে......
আপনি এতক্ষণে একবার কি করার চেষ্টা করেছেন?

শনিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১১

আমার সংগ্রহে থাকা চরররররররম ১৮+++ কিছু জোকস.........3

Collected from Facebook & Jokes site

1.
এক গৃহকর্মী তার মালিক গৃহকত্রীর কাছে বায়না ধরেছেতার বেতন বাড়াতে হবে।
গৃহকত্রীঃ তোমার বেতন বাড়ানো হয়েছে ছয় মাসও হয় নি। এখনি আবার বেতন বাড়ানোর আবদার কেন?
গৃহকর্মীঃ এই সময়ের মধ্যে আমি তিনটি সার্টিফিকেট পেয়েছি…। তাই বেতন বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছি।
গৃহকত্রীঃ কি কি সার্টিফিকেট?
… গৃহকর্মীঃ আমি আপনার চেয়ে ভাল কাপড় আয়রন করতে পারি।
গৃহকত্রীঃ কে দিয়েছে এই সার্টিফিকেট?
গৃহকর্মীঃ জ্বী, স্যার মানে… আপনার স্বামী……
গৃহকত্রীঃ হুম, আরকি সার্টিফিকেট পেয়েছো……
গৃহকর্মীঃ আমি আপনার চেয়ে ভাল রান্না করতে পারি…
গৃহকত্রীঃ কে বলেছে তুমি আমার চেয়ে ভাল রান্না কর? (বেশ রাগত স্বরে…)
গৃহকর্মীঃ জ্বী, আপনার স্বামী বলেছেন…
গৃহকত্রীঃ আচ্ছা ঠিক আছে, হতে পারে তুমি আমার চেয়ে ভাল রান্না কর……আমি কি চাকরানী নাকি যে ভাল রান্না জানতেহবে? বলো আরেকটি কি সার্টিফিকেট পেয়েছ?
গৃহকর্মীঃ আমি আপনার চেয়ে বিছানায় ভাল পারফর্ম করতে পারি।
কত্রী তো এবার রেগে আগুন। আমার স্বামী বলেছে এই কথা?? ওর সাথে তোমার তাহলে এইসবও হয়??
গৃহকর্মীঃ জ্বী না, আপনার স্বামী বলেনি……বলেছে আপনার গাড়ির ড্রাইভার!
গৃহকত্রীঃ (কত্রীএবার চুপ…) ঠিক আছে তোমার বেতন বাড়ায়ে দেয়া হবে…এসব নিয়ে কথা বলার দরকার নাই।
2.
ছেলেঃ " আমরা ৩৬ ভাইবোন..."
মেয়েঃ " তোমার ঘরে কি Family Planning(পরিবার পরিকল্পনা) এর লোক আসে নি???"
.
.
.
.
.
.
.

ছেলেঃ " এসেছিলো... কিন্তু স্কুল ভেবে চলে গেছে... :P
 
3.
Sir: Mofiz tor name bichar ashchhe tui naki khub galagali koris?
.
.
.
.
.
Mofiz: sir amito konodin kono kuttar bacchare gali deinai, janina kon haramjada apnare ei shob koise, oi haramire...
 
4. 
ছেলে ও বাবার কথোপকথন . . .
ছেলেঃ বাবা কনডম কি?
বাবাঃ জানি না!! :@
ছেলেঃ বুঝতে পেরেছি, তুমি কনডম চেননা বলেই আমরা ৮ ভাই বোন!!
5.
ভয়ানক সত্য
.
.
.
.
.
.
.
.
''একজন 'মা' ১০ জন সন্তানের দেখাশুনা করতে পারে
কিন্তু
কখনো কখনো ১০ জন সন্তান মাত্র ১ জন 'মা'-এর দেখাশুনা করতে পারেনা।..!!''
6.
 
রাতের বেলা চান্দু ঘুমাতে গেলো!!
মশার কামড়ে অতিষ্ঠ হয়ে সে মশারি টানালো!!
কিন্তু ভুলক্রমে একখানা জোনাকি পোকা মশারির ভিতর ঢুকে পড়ল!! বাতি নিভানোর পরে চান্দু যখন জোনাকিটা দেখিল তখন হাহাকার করে উঠে বললঃ.....হায় হায়!! মশা তো আমারে টর্চলাইট জ্বালাইয়া খুজতেসে!! আমি এখন কই যাই??
7. 
তিনজন বৈজ্ঞানিক প্লেনে চড়ে কোথাও যাচ্ছিলেন । এরা হলেন বৃটেন , রাশিয়া ও বাংলাদেশের অধিকারী । তিনজনই নিজ দেশের আবিস্কারের উপর কথায় প্রতিযোগিতা শুরু করলেন ।
বৃটেন- আমার দেশে এমন একটা জাহাজ আবিস্কৃত হয়েছে যা কি না পানির উপর দিয়ে চলে ।
অন্য দুই জন বললেন - তা নাকি?
রাশিয়া - আমাদের বৈজ্ঞানিকরা এমন একটা প্লেন আবিস্কার করেছেন যা কিনা আকাশের নীল অংশের উপর দিয়ে চলে ।
অন্যদুই জন - কি করে ?
রাশিয়া- উপর দিয়েই যায় তবে নীল অংশের দুই আঙ্গুল নীচ দিয়ে ।
বাংলাদেশ - তা আর এমন কি আমাদের দেশ তো নাক দিয়ে ভাত খাওয়া পদ্ধতি আবিস্কার করেছে ।
অন্য দুজন - এতো সাংঘাতিক আবিস্কার ।
বাংলাদেশ - হ্যাঁ তবে নাকের দুই আঙ্গুল নীচ দিয়ে ।
 
8.
এক গ্রামে রহিম মিয়া নামে এক বয়োবৃদ্ধ লোক ছিল যার বয়স ছিল একশ দশ ।এটা নিয়ে তার গর্বের অন্ত ছিলো না ।যাকেই দেখত তাকেই জিজ্ঞেস করতঃ তোমার বয়স কত? কারো বয়সই তার চেয়ে বেশি হয় না ।যাহা তাহাকে আরো গরবান্বিত করিত।তো একদিন সে হেঁটে যেতে যেতে দেখল এক গাছের নিচে এক বৃদ্ধ লোক বসে বসে কান্না করছে ।অভ্যাস অনুযায়ী রহিম মিয়া তার কাছে গেল বয়স জিজ্ঞাসা করতে ।কিন্তু বুঝতেপারছিলনা আগে কি বয়স জানতে চাইবে,নাকিকান্না করার কারন ।অবশেষে বলেই ফেললঃআপনার বয়স কত? সেই বৃদ্ধটি কান্না থামিয়ে বললোঃ য়্যাকশ বারো !!! শুনে তো রহিম মিয়ার মেজাজটাই খারাপ হয়ে গেলো,ধূর:-/ তাও জিজ্ঞেস করলোঃ তা এই বয়সে গাছতলায় বসে হাউমাউ করেন ক্যা ?
লোকটি কান্না জড়ানো কন্ঠে বললোঃ আব্বু মারছে !!!
রহিম মিয়া মাছের মতো খাবি খেতে খেতে জিজ্ঞেস করলোঃ কেন?
লোকটি বললোঃ দাদার সাথে বেয়াদবি করছি তাই !!!!!
 
9.
মধ্যেরাতে মই ও হ্যারিকানের হাতে গ্রামের পথে একজন চৌকিদার এত রাত্রে এভাবে কোথায় যাচ্ছেন?
পথিকঃ জীবনের গেন্না ধরে গেছে তাই গলায় দড়ি দিয়ে মরতে যাচ্ছি।
চৌকিদারঃ সে কি ? তবে হ্যারিকেন কেন?
পথিকঃ বাব্বা যা সাপের উপদ্রব চৌকিদারঃ আর মইটা?
পথিকঃ গাছে উঠে দড়ি খাটানোর জন্য গাছে যে একদম চড়তে পারিনা মশাই । শেষে গিয়ে পড়ে গিয়ে পা ভাংবো।
10.
চল্লিশ বছর বয়সের এক জুটি সংসদ ভবনের সামনে বসে, হাতে হাত রেখে গল্প করছিল।

এক পুলিশ ব্যাপারটা দেখে কৌতূহলী হল।

পুলিশঃ আমি আপনাদের নিষেধ করছি না; শুধু জানতে ইচ্ছা হল, আপনারা কারা?

পুরুষটিঃ আমরা স্বামী-স্ত্রী।

পুলিশঃ (কিছুটা রেগে) স্বামী-স্ত্রীতো এখানে কেন? বাসায়ইতো…

পুরুষঃ না মানে, আমি একজনের স্বামী আর ও অন্যজনের স্ত্রী। :p
11.
চান্দু গেছে এক কোল্ড ড্রিঙ্কস এর দোকানে সেখানে গিয়ে বলছে
“একটা পেপসি এর বোতল খুলো ভাই!!
দোকানদার খুলল
..
আবার বলল “একটা 7-Up ও খোল”
দোকানদার খুলল
আবার বলল “ একটা স্প্রাইট এর বোতল খুলো”
দোকানদার খুলল
আবার বলল “ একটা মাউন্টেন ডিউ এর বোতল খুলো”
দোকানদার এখন রাগ হয়ে গেলো আর বলল “ আরে তুই খাবি কোনটা?? “
চান্দুঃভাইজান খামুনা!! আমার এই বোতলের ঢাকনা খুলার ঠুস ঠুস আওয়াজ শুনতে খুব মজা লাগে :P :P
 
12.
একটা প্রশ্নঃ

একটা মেয়ে যখন ৩/৪ টা ছেলের সাথে বিছানায় শোয় তখন সবাই তাকে পতিতা বলে, কিন্তু__

একটা ছেলে যখন ৭/৮ টা মেয়ের সাথে শোয় তখন সবাই তাকে আসল পুরুষ বলে, কিন্তু কেনো?

উত্তর টা একটু নিচে আমিই দিয়া দিলাম...। :P :P :P










উত্তরঃ

ব্যাপারটা আসলে এরকম , যখন একটা তালা ৩/৪ টা চাবি দিয়ে খুলে তখন সেটা খারাপ তালা(পতিতা),

আর যখন একটা চাবি দিয়ে ৭/৮ টা তালা খুলে তখন সেটা "মাস্টার কী "Master Key" (পুরুষ) :P :P :P
13.
~~~বাঙ্গালির মাথায় এত্তো বুদ্ধি কেমনে যে ঢুকলো ? চান্দের বুড়িরে সুতা কাটা বাদ দিয়া হাতে কম্পিউটার ধরাইয়া দিছে ।ফেসবুকে একাউণ্ট ও খুইলা দিছে। আর উনি এখন ফেইসবুকে এতো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট দেইখা তো টাসকি খাইবার জোগার ।~~~
14.
কোন ছেলের মাঝে কি এত গুণ আছে ??? পারবেন নাকি এমন হতে যেমন মেয়েরা চায়।

পুরুষের নারীর প্রতি আকর্ষণ থাকবে, নারীরও পুরুষের প্রতি আকর্ষণ থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু নারীরা বরারারই নিজেদের চাহিদাকে রহস্যময় করে রাখতে পছন্দ করে। তাহলে একজন নারীর কাছে একজন পুরুষ কিভাবে নিজেকে আকর্ষণীয় ভাবে মেলে ধরবে? হ্যাঁ, আপনাকে নারীর মনোজগত সম্পর্কে হালকা ধারনা রাখতে হবে। অর্থাৎ নারীর ভালোলাগা, মন্দ লাগা নিয়ে আপনাকে সচেতন থাকতে হবে। তাহলে আসুন জেনে নিই নারীকে আকর্ষণের ১০ উপায়।

এক. সবসময় পরিচ্ছন্ন থাকার চেষ্টা করুন,পরিপাটি থাকুন। যেই পোষাকই পড়ুন না কেন তা যেন সুন্দর এবং আপনার সাথে মানান সই হয়।

দুই. নিজের আত্মবিশ্বাস প্রমানের জন্য সব সময় নারীর চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলুন। নারীরা আত্মবিশ্বাসী ছেলেদের পছন্দ করে। ভুলেও দেহের দিকে তাকাবেন না। এতে আপনার প্রতি তার বাজে ধারনা হতে পারে।

তিই. প্রশংশা করুন। যেমন, ‘নীল শাড়ীতে তোমাকে শমরেশের মাধবীলতার মত লাগে’।

চার. তার মতামতের গুরুত্ব দিন। সে কথা বলার সময় তাকে সময় দিন,চুপ করে শুনুন। সর্বোপরি একজন ভালো শ্রোতা হোন। একজন ভালো শ্রোতাকে শুধু নারীরা নয় সবাই পছন্দ করে।

পাঁচ. তার ভালো দিকগুলো তুলে ধরুন। যেমন তোমাকে হাসিখুশি মনে হয়। তোমার সব কাজই ভাল হয়। তুমি অনেক পজিটিভ ইত্যাদি। তার কোন একটা দিক ভালো না লাগলে ভদ্রভাবে তাকে বুঝান। তাকে বলুন এটুকু ঠিক করে নিলে সেই পৃথিবীর সেরা।

ছয়. তার ভালোলাগা, মন্দলাগা, প্রিয়, অপ্রিয় সব জেনে নিন। আপনার পছন্দের সাথে মিলে যায় এমন বিষয়গুলোকে বারবার আলোচনায় টেনে আনুন। মাঝে মাঝে তার পছন্দের কিছু করে তাকে সারপ্রাইস দিতে পারেন। নারীরা সারপ্রাইস পেতে পছন্দ করে।

সাত. মনে রাখবেন, মেয়েরা সামাজিক ও মিশুকদের প্রতি আকৃষ্ট হয়। তার বন্ধুদের মূল্যায়ন করুন। তার সামনে তার বন্ধুদের নিয়ে বাজে মন্তব্য করবেন না। এতে আপনার প্রতি তার বিরূপ ধারনা হতে পারে। তার আত্মীর,বন্ধু বান্ধবদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করুন।

আট. তার প্রতি যত্নশীল হোন। কোথাও প্রবেশের সময় আগে গিয়ে দরজা খুলে তাকে স্বাগতম জানান। এ বিষয়টি নারীদের ভীষণ প্রিয়।

নয়. আপনার কাছে তার গুরুত্ব বোঝান। একসঙ্গে থাকাবস্থায় ফোন পরিহার করার চেষ্টা করুন। ফোনে কথা বলার সময় বোঝাতে চেষ্টা করুন আপনি তার প্রতি মনোযোগী। তার প্রতি আপনার পূর্ণ আকর্ষণ রয়েছে।

দশ. তাকে সহায়তা করুন। মেয়েরা সব সময় সহযোগীদের প্রতি আকৃষ্ট হয়। যেমন কোট পরিধানে হাত বাড়িয়ে দিন। নারীর সেবায় উদার হোন।
 Chapter-1
Chapter-2 
Good Night for today

শুক্রবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১১

Jokes I likesd from www.somewhereinblog.net

১. স্যার : তুমি বড় হয়ে কি করবে ?
ছাত্র : বিয়ে
স্যার : আমি বুঝাতে চাচ্ছি বড় হয়ে তুমি কি হবে ?
ছাত্র : জামাই
স্যার : আরে আমি বলতে চাচ্ছি তুমি বড় হয়ে কি পেতে চাও ?
ছাত্র : বউ
স্যার : গাধা,তুমি বড় হয়ে মা বাবার জন্য কি করবে?
ছাত্র : বউ নিয়ে আসবো
স্যার : গর্দভ,তোমার বাবা মা তোমার কাছে কি চায় ?
ছাত্র : নাতী নাতনী
স্যার : ইয়া খোদা...তোমার জীবনের লক্ষ্য কি ?
ছাত্র : বিয়ে
স্যার অজ্ঞান.....

২. ছেলে মায়ের কাছে চিঠি লিখেছে , আমার এইডস হয়েছে।আমি কি বাড়ি আসব?
উত্তরঃ না তুই বাড়ি আসিস না। কারন তুই বাড়ি আসলে কাজের মেয়ের এইডস হবে। তারপর তোর বাপের হবে, তারপর আমার হবে, আমার হলে তোর কাকুর হবে, কাকুর হলে তোর কাকিমার হবে। আর যদি তোর কাকিমার হয় তাহলে সারা এলাকার হবে।তাই বাবা তুই বাড়ি আসবি না।

৩. ১টা মুরগি একটা ডিম পাড়ল বাংলাদেশ-ভারত সিমান্তে!!এইটা কারা পাবে,তা নিয়ে ঝগড়া শুরু হল. শেষ পর্যন্ত ভারতীয়রা প্রস্তাব দিল: "whoever kisses more women in other country will keep the egg! বাংলাদেশ রাজি হল! কিছু বাংলাদেশিরা ইন্ডিয়া গেল এবং ২০০০ মেয়েরে kiss করল!! Excited ইন্ডিয়ানরা বলল: এইবার আমাদের পালা! তখন বাংলাদেশ বলল: যা দোস্ত , তোগো ডিম তোরাই রাইখা দে!

৪. এক গ্রামের মাতবরের বাড়িতে ডাকাত পড়লো... ডাকাতি করতে বাধা দেয়ায় ডাকাতরা মাতবরকে বাড়ির গোয়াল ঘরে উলংগ করে দড়ি দিয়ে বেধে রেখে দিলো। গোয়ালে ছিল একটি গরু ও বাছুর। সকালে যখন প্রতিবেশিরা এসে মাতবরের বাধন খুলে উদ্ধার করলো তখন মাতবর ছাড়া পেয়েই কোথায় সে গায়ে কাপড় দিবে তা না করে একটা লাঠি যোগাড় করে বাছুরটা কে সপাটে পেটাতে লাগলো আর বলতে থাকলো...

"হারামজাদা... কতবার করে করে বললাম যে আমি তোর মা না... তুই শুনলিই না"

৫. এক ছেলে বাবাকে এসে বলছে, "আমি পাশের বাড়ির আলোর সাথে প্রেম করতে পারি?"
বাবাঃ"বাবা একটা গোপন কথা বলি,আলো আমার মেয়ে, সে তোমার বোন হয় ,তুমি অন্য মেয়ে দেখ"
...কয়েকদিন পর ছেলে আবার এসে বলল "আমি কি ওই পাড়ার আঁখির সাথে প্রেম করতে পারি?"
বাবা "সেও তোমার বোন,সুতরাং অসম্ভব"
এর কয়েকদিন পর ছেলে এসে আবার বলল,"তোমার বন্ধুর মেয়ে রাখীর সাথে প্রেম করলে কোন সমস্যা?"
বাবাঃ "দুঃখজনক হলেও সেও তোমার বোন হয়"
এরপর ছেলে রেগে গিয়ে মায়ের কাছে গিয়ে বলল,"আমি যে মেয়ের সাথে প্রেম করতে চাই,সেই নাকি আমার বোন হয়।আমি কি করবো?"
মা হেসে বলল, "বাবা,তুমি যে কারো সাথে প্রেম করতে পার, কারন উনি তোমার বাবা না"

৬. এক গৃহকর্মী তার মালিক গৃহকত্রীর কাছে বায়না ধরেছে তার বেতন বাড়াতে হবে।
গৃহকত্রীঃ তোমার বেতন বাড়ানো হয়েছে ছয় মাসও হয় নি। এখনি আবার বেতন বাড়ানোর আবদার কেন?
গৃহকর্মীঃ এই সময়ের মধ্যে আমি তিনটি সার্টিফিকেট পেয়েছি...।তাই বেতন বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছি।
গৃহকত্রীঃ কি কি সার্টিফিকেট?
গৃহকর্মীঃ আমি আপনার চেয়ে ভাল কাপড় আয়রন করতে পারি।
গৃহকত্রীঃ কে দিয়েছে এই সার্টিফিকেট?
গৃহকর্মীঃ জ্বী, স্যার মানে... আপনার স্বামী......
গৃহকর্মীঃ হুম, আর কি সার্টিফিকেট পেয়েছো......
গৃহকর্মীঃ আমি আপনার চেয়ে ভাল রান্না করতে পারি...
গৃহকত্রীঃ কে বলেছে তুমি আমার চেয়ে ভাল রান্না কর? (বেশ রাগত স্বরে...)
গৃহকর্মীঃ জ্বী, আপনার স্বামী বলেছেন...
গৃহকত্রীঃ আচ্ছা ঠিক আছে, হতে পারে তুমি আমার চেয়ে ভাল রান্না কর......আমি কি চাকরানী নাকি যে ভাল রান্না জানতে হবে? বলো আরেকটি কি সার্টিফিকেট পেয়েছ?
গৃহকর্মীঃ আমি আপনার চেয়ে বিছানায় ভাল পারফর্ম করতে পারি।
কত্রী তো এবার রেগে আগুন। আমার স্বামী বলেছে এই কথা?? ওর সাথে তোমার তাহলে এইসবও হয়??
গৃহকর্মীঃ জ্বী না, আপনার স্বামী বলেনি......বলেছে আপনার গাড়ির ড্রাইভার!
গৃহকত্রীঃ (কত্রী এবার চুপ...) ঠিক আছে তোমার বেতন বাড়ায়ে দেয়া হবে...এসব নিয়ে কথা বলার দরকার নাই।

৭. এক ছাত্র ক্লাস এ দেরি করে আসলো

শিক্ষকঃ এই ছেলে তুমি পিরিয়ড এর মূল্য বোঝো??

ছাত্রঃ হ্যাঁ স্যার, পাশের বাড়ির মেয়েটার একবার হয় নাই, মেয়ের মা বেহুঁশ হইয়া গেল, বাবার হার্ট অ্যাটাক হইল আর আমার ভাই বাড়ি থাইকা ভাইগা গেল :P

৮. ১২ বছর বয়সের এক ছেলেকে ধর্ষণ মামলায় কোর্টে দাঁড় করানো হয়েছে ।
তার পক্ষের মহিলা উকিল তার লিঙ্গ ধরে জজকে দেখিয়ে বলল, “Your Honour, দেখুন । এই ছেলে কি কিছুতেই ধর্ষণ করতে পারে?”
ছেলেটি নিচু স্বরে উকিলকে বলল, “আর বেশি ঝাঁকাইয়েন না, কেস হেরে যাইবেন।“

৯. রক্ত পরীক্ষার পর নার্স আবুলের আঙ্গুল মুখে নিয়ে চুষে দিচ্ছে (রক্ত বন্ধের জন্য)।
তা দেখে আবুলের খুশীতে লম্ফ দেয়া শুরু।
নার্সঃ কি হইছে,এত খুশী কেন?
আবুলঃ পরেরটা ইউরিন টেস্ট !! তাই !!

10.
ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী শিক্ষিকা চাকুরিতে যোগ দিলেন। পড়াতে গিয়েই টের পেলেন,যুগের ছেলেরা পাল্টেছে, অতি স্মার্ট ডিজুস পোলাপান নিয়ে ম্যাডামের বেকায়দা অবস্থা। প্রথম গ্রেডে সদ্য ভর্তি হওয়া রাজু তো বলেই বসলো, ম্যাডাম,আমি কোনো অবস্থাতেই প্রথম গ্রেডে পড়বোনা। কারণ,প্রথম গ্রেডের সব পড়ালিখা আমি অনেক আগেই শেষ করে ফেলেছি। এমনকি আমার বড় বোন যে ৩য় গ্রেডে পড়ে ,আমি ওর চেয়ে ও স্মার্ট।কাজেই মিনিমাম ,আপনি আমাকে ৩য় গ্রেডে পড়ার সুযোগ করে দিন।
ম্যাডাম,রাজুকে নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যারের রুমে গেলেন।সব খুলে বললেন।
প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, ঠিক আছে,আমি তোমাকে দুয়েক টা প্রশ্ন করবো, যদি তুমি ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারো ,তবে তোমাকে উপরের ক্লাশে প্রমোশন দেয়া হবে।
প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, আচ্ছা বলতো রাজু, ৩ গুন ৩ = কত?
রাজুর জটপট জবাব, স্যার , নয়।

আচ্ছা বলতো ৮ গুন ৮ সমান কত?
এবারও রাজুর জবাব স্যার ৬৪।
প্রিন্সিপাল স্যার ম্যাডামকে বললেন, রাজুকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়া যায়।

রুপবতি ম্যাডাম এবার প্রিন্সিপাল স্যার কে বললেন, স্যার আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলো, যদি আপনি অনুমতি দেন,আমিও একটু ওর মেধা যাচাই করি।
প্রিন্সিপাল স্যার এবার মাথা নেড়ে সায় দিলেন।

ম্যাডাম ,রাজুকে প্রথম প্রশ্ন করলেন-আচ্ছা রাজু বলতো,গাভীর চারটা আছে,কিন্ত আমার আছে দুটো। সে টা কি?
রাজু চুপচাপ চিন্তা করছে,আর মিটিমিটি হাসছে।
ম্যাডাম বললেন,লজ্জা পাবার দরকার নেই রাজু। তুমি সঠিক জবাব দিও।
রাজু বললো, ম্যাডাম,এটা হলো-আপনার দুই পা।

ম্যাডাম এবার ২য় প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা এবার বলতো, তোমার প্যান্টের ও জায়গায় আছে,আর আমার তা নেই সেটা কি?
রাজু লাজে হাসে।
ম্যাডাম বলেন,লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই রাজু।
রাজু বলেন,ম্যাডাম এটা হলো,আমার প্যান্টের পকেট।

ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা, বলতো,এমন একটি শব্দ যা ইংরেজে লেটার
C দিয়ে শুর আর T দিয়ে শেষ। জিনিসটা গোলাকার,ডিলিশাস,ভেতরে ভেজা ভেজা, আর নরম,যা পেলে সবাই তৃপ্ত হয়।
প্রশ্ন শুনে প্রিন্সিপাল স্যারের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো।কি বলবেন ভেবে পাচ্ছেন না।চেহারা পুরো লাল হয়ে গেছে।
রাজ বললো, ম্যাডাম এটা হলো Cocunut.

ম্যাডের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা এবার বলোতো, যা খুব শক্ত হয়ে কারো ভিতরে ঢুকে,আর নরম,ভেজা,আঠালো হয়ে বের হয়ে আসে?
রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো বাবল গাম।

ম্যাডামঃআচ্ছা এবার বলোতো, কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যে শব্দ শুনলেই শরীরে যথেষ্ট উত্তাপ আর উত্তেজনা শুরু হয়-
এ প্রশ্ন শুনে প্রিন্সপাল স্যারের আবারো, লজ্জাকর অবস্থা ।
কিন্ত রাজুর উত্তর ,ম্যাডাম এটা হলো Fire Truck.

ম্যাডামঃ বলোতো কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যা মানুষ না পেলে হাত ব্যবহার করে।
রাজুর জবাব-ম্যাডাম এটা হলো-Fork.

ম্যাডামঃ রাজু বলতো সোনা,এ জিনিসটা কারো লম্বা, আবার কারো ছোট, একেক জনের একেক সাইজের হয়।বিয়ে করার পর জামাই আদর করে বউকে দিয়ে থাকে।
রাজুর জবাব--ম্যাডাম এটা হলো ডাকনাম।

ম্যাডামঃ রাজু বলতো এটা পুরুষের শরীরে কোন অংশ যেখানে কোনো হাড় নেই,তবে অনেক শিরা আছে,এক রকমের মাংসপিন্ডের সমষ্টি,উত্তেজনাকর অবস্থায় বেশী অনুভূত হয়।বিশেষ করে যা দিয়ে ভালোবাসা বাসি বুঝা যায়।

রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো হার্ট বা হৃদয়।

শুনার পর প্রিন্সিপাল স্যার যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। ম্যাডাম কে বললেন ওকে ৮ গ্রেডেই প্রমোশন দেয়া হোক। কারণ শেষের কয়েকটি প্রশ্নের জবাব আমি নিজেই ভুল করেছি।

(যারা আগে পড়েননি শুধু তাদের জন্য,নেটে অনেকেই পড়তে পারেন।আশাকরি সবাই ফান হিসাবে নিবেন।)

Sorry for Copy paste...............
51

৮,১৮,২৮,৩৮,৪৮ বছর বয়স্ক নারীর মাঝে পার্থক্য কি?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.

বয়স ৮ – আপনি তাকে বেডরুম নিয়ে যাবেন, এবং গল্প শুনাবেন|

বয়স ১৮ – আপনি তাকে গল্প শুনাতে শুনাতে কৌশলে বেডরুম নিয়ে যাবেন :P

বয়স ২৮ – আপনার তাকে বেডরুম নিতে কোন গল্পের দরকার হবে না ;) এমনি ই যাবে|

বয়স ৩৮ – তিনি আপনাকে গল্প বলতে বলতে বেডরুম নেবেন|

বয়স ৪৮ – আপনি তাকে গল্প শোনাবেন ঠিকই,তবে তাকে বেডরুম থেকে দূরে রাখার জন্যে ;)


52

শিক্ষকঃ বলত ছাত্ররা "দুর্নীতি দমন কমিশন" এর সংক্ষিপ্ত রুপ কি হয়?
এক ছাত্রঃ স্যর দুদক।
শিক্ষকঃ গুড । আচ্ছা বলত, "চোর দমন কমিশন" এর সংক্ষিপ্ত রুপ কি হবে?
উত্তরটা আপনারা দিন।


53

১০ বছরের বল্টুঃ মামা, মামা, কাল রাতে মামির কি হয়েছিল?
মামাঃ কখন?
বল্টুঃ কাল রাত ১২টার পর হবে। তোমাদের রুম থেকে আওয়াজ আসছিল। আহহ, ওহহ, উফফফ!!!
মামাঃ ওহ, ওইসব এখনো তোর বোঝার বয়স হয় নাই।
বল্টুঃ প্লিজ মামা বলো, প্লিজ!!!!!!!
মামাঃ ঠিক আছে, কাল রাতে জানালা খুলে রাখবো, practically না দেখলে বুঝবি না।
বল্টুঃ ঠিক আছে মামা :)
মামাঃ তবে মনে রাখবি, তোর মামি হল দেশ, আমি সরকার আর তুই জনগন।



54

একটা উপদেশ-
সবসময় মানিব্যাগে আপনি আপনার স্ত্রীর / GF এর ছবি রাখুন। যখনই বড়ো কোনো সমস্যায় পড়বেন তখন মানিব্যাগ বের করে ছবিটা দেখবেন, আর মনে করবেন এইডা তো কিছুই না এর চেয়ে বড় সমস্যা সাথে নিয়ে ঘুরি !!! :P :P :P


55



স্যার : তুমি বড় হয়ে কী করবে?
ছাত্র : বিয়ে।
স্যার : আমি বোঝাতে চাইছি, বড় হয়ে তুমি কী হবে?
ছাত্র : জামাই।
স্যার : আরে আমি বলতে চাইছি, তুমি বড়
হয়ে কী পেতে চাও?
ছাত্র : বউ।
স্যার : গাধা, তুমি বড় হয়ে মা- বাবার জন্য
কী করবে?
ছাত্র : বউ নিয়ে আসব।
স্যার : গর্দভ, তোমার মা-বাবা তোমার
কাছে কী চায়?
ছাত্র : নাতি-নাতনি।
স্যার : ইয়া খোদা!…তোমার জীবনের লক্ষ্য কী?
ছাত্র : বিয়ে।
স্যার অজ্ঞান…।

56


স্ত্রী : জানো আজ একটা বাজে জিনিস হয়েছে৷
স্বামি : কী?
স্ত্রী : আজ গোছল করে কাপড় বদলানোর সময় ভুলে সদর দরজা খোলা ছিল৷
স্বামি :>কী সর্বনাশ ৷ কোন সমস্যা হয়নিতো?
স্ত্রী : >সমস্যা হয়নি মানে৷ আমি কেবল ব্রা পরছি এমন সময় তোমার বন্ধু ঘরে ঢোকে! কি লজ্জার ব্যাপার বলতো?
স্বামি : তখোন তুমি কি করলা?(রাগত ও আশ্চর্য গলায়)
স্ত্রী : আমি আর কি করব৷ লজ্জায় ব্রা দিয়ে মুখ ঢাকলাম...............


57

কটা মেয়ে একবার রেলস্টেশনে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিলো!!

ট্রেন আসতে দেরি হবে দেখে সে সময় কাটানোর জন্য এদিক সেদিক তাকাতে লাগলো!!

হটাত তার চোখ পড়লো এটা ওজন মাপার যন্ত্রের উপর!!

মেয়েটি খুশি হয়ে গেল, এবং ওজন মাপার জন্য সেই যন্ত্রে একটি কয়েন ফেলল!!
উল্লেখ্য, শুধুমাত্র কয়েন ফেললেই সেই যন্ত্র চালু হয়!!

যাই হোক, মেয়েটি ওজন মাপল!! ৫৪ কেজি!!

মেয়েটি মেশিন থেকে নামলো, নিজের স্যান্ডেল খুলল, আবারো কয়েন ফেলল, ওজন মাপল!! এইবার আসলো ৫২ কেজি!!

মেয়েটি তাতেও খুশি না!! যেভাবেই হোক ওজন ৫০ কেজি বানাতে হবে!!

এবার মেয়েটি মেশিন থেকে নামলো, নিজের ভারী ওড়না আর গয়না খুলে ফেলল, আবারো কয়েন ঢুকালো, এবং ওজন মাপল!! এইবার আসলো ৫১ কেজি!!

মেয়েটি তাও খুশি না!!

কিন্তু নিজের ব্যাগে হাত দিয়ে দেখল কয়েনও শেষ!!

মেয়েটি মন খারাপ করে মেশিন থেকে নেমে পড়লো!!

এক ফকির এতক্ষণ পাশে দাঁড়িয়ে সব কিছু দেখছিল!! সে বলল,

“লাগলে আমার কাছ থেকে কয়েন নেন, কিন্তু ওজন কমানোর জন্য দরকার লাগলে আরো কিছু খোলেন!!!


58

পূর্নিমা রাত ছিল........
ওর হাতে আমার হাত ছিল.......
ওর পায়ে আমার পা ছিল......
ওর উপরে আমি ছিলাম......
আমার নীচে ও ছিল......
বলুনতো ও আমার কে ছিল?...........
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
ও আমার সাইকেল ছিল :P


59

বলুন তো আমি কে?

আমি এমন একজন, যাকে দুই লিঙ্গের মানুষই উপভোগ করে থাকে।

আমি ধরুন গিয়ে, ছয় থেকে আট ইঞ্চির মতো লম্বা, আমার একদিকে কিছু রোঁয়া আছে, অন্যদিকে আছে একটা ফুটো।

সাধারণত আমি শুয়েই থাকি সারাদিন, কিন্তু যে কোন সময় আমি কাজের জন্যে দাঁড়িয়ে যেতে রাজি।

আর কী কাজ রে ভাই! একটা ভেজা ভেজা জায়গায় আমাকে বারবার যেতে আর আসতে হয়। কাজ শেষ হলে সাদা, আঠালো কিছু পদার্থ পেছনে ফেলে রেখে আমি আবার আগের জায়গায় ফিরে যাই। অবশ্য যাওয়ার আগে আমাকে পরিষ্কার করা হয়।

বলতে পারলেন না তো? আরে, আমি তো আপনার ...

...

... টুথব্রাশ! কী ভাবছিলেন আপনি আমাকে, খাচ্চর কোথাকার?



60

এক মহিলা ও দুধ ওয়ালার কথোপকথন………..

মহিলা দুধ ওয়ালা কেঃ ভাই দুধ দিন দিন এতো পাতলা হচ্ছে কেনো?

,

,

,

দুধ ওয়ালাঃ এটা আমাকে কেনো জিজ্ঞেস করতেছেন্? কোনো গাইনী ডাক্তার কে দেখান্।

61

কদিন এক মেয়ে স্কিনটাইট স্কার্ট পরে বের হয়েছে বন্ধুর বাসার উদ্দ্যেশে|

গাড়ি নষ্ট থাকে সে গেল নিকটস্থ বাস স্টপেজে|

যথারীতি বাস আসলো, সে বাসে উঠার চেষ্টা করলো, কিন্তু পারল না| স্কার্টটি খুব টাইট বলে বাসের সিড়িতে পা রাখতে সমস্যা হচ্ছিল|

কি আর করা, বাসে তো উঠতে হবে, টাই সে একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|

সে আবার পিছনে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা আরেকটু খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|

এদিকে বাসের সব যাত্রী আর আশেপাশের লোকজন হা হয়ে মেয়েটির কান্ড-কারখানা দেখতে লাগলো|

কিন্তু হতোদ্যম না হয়ে মেয়েটি আবারও একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু প্রায় অর্ধেক খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না|

এবার আর কোনো উপায় না দেখে লজ্জাশরমের মাথা খেয়ে পুরো চেইনটা খুলে স্কার্টটা দুহাতে আকড়ে ধরে বাসের সিড়িতে পা রাখার চেষ্টা করার সময় ঠিক তার পিছনে দাড়িয়ে থাকা দুষ্ট ছেলে দুহাতে তার কোমর ধরে সিড়িতে উঠতে সাহায্য করলো|

কিন্তু একি! এত দেখি উপকারের বিপরীত শাস্তি| মেয়েটা পিছন ফিরে দুষ্ট ছেলেকে ঝাড়ি মেরে বলল, “আপনার সাহস কত বড়! অচেনা একটা মেয়ের গায়ে হাত দিছেন! পেয়েছেন কি? মেয়ে দেখলে খালি মাথা ঠিক থাকে না! আপনি কি আমার বন্ধু যে আমার গায়ে হাত দিছেন?”

দুষ্ট ছেলে তখন স্মার্টলি বলল,”দেখুন, আপনি আমাকে চিনেন না, আমিও আপনাকে চিনি না| কিন্তু যখন আপনি পিছন দিকে হাত দিয়ে আমার প্যান্টের চেইনটা অল্প অল্প করে পুরোটা খুলে ফেললেন, তাই আমি ভাবলাম আপনি বোধয় আমার বান্ধবী!” lollzzzz
62

এক কুকুর আরেক কুকুরকে বলছেঃ
কিরে দোস্ত সারাদিন সারারাত বিল গেটস এর বাড়ির সামনে কান পায়তা বইসা থাকস, ঘটনা কি???
.
.
.
... .
.
.
.
.
.
দোস্ত আর বলিস না... বিল গেটস এর পোলা একটা অপদার্থ...সে যখন তার পোলারে কুত্তার বাচ্চা কইয়া গালি দেয়....কি যে শান্তি লাগে!!!! নিজেরে বিল গেটস মনে হয়...অছাম ফিলিংস....


63

এক লোকের বউয়ের নাম হাসি আর শ্যালিকার নাম খুশি।

সেই লোক রাতের শিফটে কাজ করে।বহুদিন পর খুশি দুলাভাইয়ের বাসায় বেড়াতে এসেছে। হাসি আর খুশি ডিনার সেরে টিভি দেখতে দেখতে একই খাটে শুয়ে পড়লো।

দুলাভাই ভোর চারটার দিকে বাড়ি ফিরলো। সে জানে শ্যালিকাটি বউয়ের পাশেই ঘুমোচ্ছে। বাসায় ফিরে রুমে ঢুকে কেয়ারফুলি কেয়ারলেস ভাব নিয়ে শ্যালিকার পাশে শুয়ে পড়লো। যেন সে ঘুমের ঘোরে এ কাজটি করছে, এমন কেয়ারলেস ভাবনিয়ে এক সময় শ্যালিকাকে জড়িয়ে ধরে আদর করতে থাকে। আদর পেয়ে শ্যালিকার ঘুম ভেঙ্গেযায়। সে চাপা স্বরে বলে, দুলাভাই আমি খুশি…আমি খুশি.

দুলাভাই এবার চেতন হবার ভাব ধরে ফিসফিস করে বলে, আমি তো ভাবছিলাম তুমি রাজিই হইবা না। চলো পাশের রুমে যাই।

64


চিন্টু আর চিন্টুর মা টিভি দেখছিল।

এমন সময় হঠাৎ করে টিভিতে ব্রা এর অ্যাড দেখালো।

চিন্টু তার মা কে সাথে সাথে জিজ্ঞাসা করলো মা ওগুলো কি?

চিন্টুর মাঃ ওগুলো বেলুন।

চিন্টুঃ কিন্তু এগুলো এত ছোটো আর বুয়ার এত বড় কেন?

চিন্টুর মাঃ তুমি বুয়ার গুলো কিভাবে দেখলা?

চিন্টুঃ যখনই বাবা তার বেলুনে বাতাস ভরছিল তখনি দেখেছি !


65

বনে কাঠ কাটতে গিয়ে বোলতার কামড় খেয়ে বাড়ি ফিরল গেদু।

বোলতা কামড় দিয়েছে তার পুরুষাঙ্গে ।

জিনিষটা হয়েছে দেখার মত। ইয়া মোটা |

প্রচণ্ড যন্ত্রণা নিয়ে বাড়ি এসে বউকে দেখানোর পর বউ লতাপাতা বেটে লাগাতে লাগাতে
বলল, আল্লা ব্যথাটা কমিয়ে দাও, ফুলাটা কমাইওনা, যেভাবে আছে সেভাবে থাক।
66

*একটা চাইনিজ জুটির (couple) কালো একটা ছেলে হইছে,
তো লোকটা মেয়েটা কে জিগ্গেস করতেছেঃ এটা কিভাবে সম্ভব্? আমাকে সত্য টা বলো।
মেয়েটা শান্ত ভাবে উত্তর দিলোঃ ডার্লিং GOD কে THANKS জানাও যে তোমার ছেলে সবুজ হয়নাই । কারন, তোমার অভাবে আমি মাঝে মাঝেই শশা ঢুকাইছি !!! :P :P:P

67

১৯৭০ >ভালোবাসো আমাকে ,কিন্তু প্লিজ স্পর্শ করোনা
১৯৮০: স্পর্শ করো আমাকে,কিন্তু প্লিজ চুমু দিওনা
১৯৯০: চুমু দাও আমাকে ,কিন্তু প্লিজ অন্য কিছু করোনা
2000's : যা খুশী করো ,কিন্তু প্লিজ কাউকে বলতে যেওনা
Since 2011 : অবশ্যই সব কিছু করতে তুমি পারবে ,অন্যথায় আমি সবাইকে বলে দেবো তুমি কিছুই পারোনা :-P :-P
68

প্রশ্নঃহাতে হাত রাখলে বন্ধুত্ত হয়, চোখে চোখ রাখলে প্রেম হয়, তাহলে ঠোঁটে ঠোঁট রাখলে কি হয়?
উত্তরঃ দেহে আগুন লেগে যায় এবং দেহের একটি নির্দিষ্ট অঙ্গ বড় মোটা ও লম্বা হয়ে যায়।

(বিশ্বাস না হলে নিজেই টেরাই করেন ... )

69

আদর করবেন যেভাবেঃ

প্রথমে চুমু দিন।
এরপর জড়িয়ে ধরে বিছানায় শুইয়ে দিন।
জোর-জবরদস্তি করবেন না ভুলেও।
এরপর আস্তে আস্তে নিচে হাত ঢুকিয়ে চেক করুন ভেজা কিনা।
.
.
.
.
.
.
ভেজা থাকলে তক্ষুনি আপনার বাচ্চার প্যান্ট চেঞ্জ করে দিন না হলে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।
70

*ছেলেরা আর ইদুর একই রকমের্।







কারণ তারা সব সময় গর্তের সন্ধানে থাকে।







মেয়েরা আর বানর একই রকমের্।







কারণ কলা তাদের ২ জন এর ই প্রিয়। তারা ওটার সন্ধানেই থাকে।

71

বল্টু স্কুল থেকে এসে আরাম খান কে বলছে, "বাবা, বাবা আজকে না স্কুলে এক নতুন ম্যাডাম আসছে। ম্যাডামটা না একটা মাল!!!
আরাম খান: চুপ কর বেয়াদব ম্যাডাম মায়ের মত।
বল্টুঃ হ্যাঁ , হ্যাঁ , খালি নিজের কথাই ভাব!!!


72

এক মহিলা বাসে উটে সিট খালি না পেয়ে দাড়িয়ে আছে|
তার আবার হাতে দুইটা দুধের বোতল|

এমন সময় কন্টাক্টর আসলো ভাড়া চাইতে. কন্টাক্টরঃ আপা ভাড়াটা দেন তো|

মহিলাঃ দুধ দুইটা ধরেন, আমি ভাড়া দিচ্ছি|

কন্টাক্টরঃ আমি এটা পারবো না|

মহিলাঃ তাহলে আমি এখন ভাড়া দিতে পারবো না|

তখন কন্টাক্টর তো মহা ঝামেলায় পরে গেল|

সে গেল ড্রাইভারকে বলতে……

কন্টাক্টরঃ ওই মহিলা ভাড়া দিতে চাইছে না, সে বলছে আগে তার দুধ দুটো ধরতে হবে|

ড্রাইভারঃ উনি যখন বলছেন তাহলে তোর ধরতে অসুবিধে কোথায়? আর তুই না ধরলে আমি ধৈরা আসি|

73

মল্লিকা শেরাওয়াত একদিন বাবা রাম দেব কে জিজ্ঞাসা করল- ''বাবা গোসলের সময় কি লাগালে আমার যৌবন অটুট থাকবে?????? বাবা উত্তর দিল-
......
......
......
......
......
......
''বাথরুম এর দরজা''

74

একবার ক্লাস এ ম্যাডাম ব্লাউস এ গোলাপ লাগিয়ে ক্লাস এ আসলো
ছাত্রদের জিজ্ঞেস করলোঃগোলাপ, এর পুষ্টি কোথা থেকে পায়
ছাত্রঃদুধ থেকে
ম্যাডামঃনা পানি থেকে!!
ছাত্রঃ আমি ক্যামনে জানমু এইটার ডাঁটা এত নিচে গেছে :P


75

স্যারঃ পাপ্পু, তোর নামে বিচার আসছে তুই নাকি খুব গালাগালি করিস??
.
.
.
.
.
.
..
.
.
পাপ্পুঃস্যার, আমি তো কোনদিন কোন কুত্তার বাচ্চারে গালি দেই নাই,
জানিনা কোন হারামজাদা আপনেরে এইসব কইছে,
ওই হারামি রে যদি একবার সামনে পাইতাম তাইলে লাত্থি দিয়া শুয়োর টার সোনা ভাইঙ্গা দিতাম :P :P

76

এক জাওরা সার তার গার্লফ্রেন্ড রে নিয়া রুম ডেট করার সাধ জাগল। এক ছাত্ররে কইল বাইরে খাড়ায়া পাহাড়া দিতে যদি কেও আসে তাইলে যেন জুড়ে জুড়ে কাশি দেয়।

তো সার রুমে ঢুইকা কাম করতাছে হঠাৎ ছাত্র জোরে জোরে কাশাকাশি লাগাইয়া দিল, সার সাথে সাথে মাইয়ার ওই জাগাটা তার মাথার টুপি দিয়া ঢাইকা খাটের নিচে পলায়া গেল । কিন্তু ছাত্র সারের কোন শারা শব্দ না পায়া রুমে ঢুইকা দেখে যে সার নাই আর মাইয়ার ওই জাগায় টুপি ।

ছাত্র সাথে সাথে পায়জামা খুইলা করতে লাগল আর চিল্লায়া চিল্লায়া কইতে লাগলঃ
.
.
.
… .
.
.

`সার` “এইটা ধইরা বাইর হন”!! “এইটা ধইরা বাইর হন” !!

77

''Exam" এবং "Sex" এর পর একটা মেয়ের ফীলিংস একই রকম থাকে, যেমনঃ
*কত্ত লম্বা ছিল, ইস্! যদি আরেকটু সময় পেতাম।
*প্রথমে কত ভয় লাগতেছিলো, কিন্তু পরে যে কীভাবে হয়ে গেলো বুঝলাম না।
*আমি তো অজ্ঞানই হয়ে গেছিলাম, ৩ ঘন্টা পর জ্ঞান ফিরছে।
*রাতে তো একটুও শুতে পারি নাই,কেমন যেনো অদ্ভূত লাগতেছিলো।
*এরপর থেকে সব কাজ বুঝে শুনে করব। :D

78

এক বৃদ্ধ লোক ভিক্ষা করতে করতে একবাসায় গেল, দরজা খুললো এক মহিলা ।
ভিক্ষুক ঃ সোনা দশটা টাকা দিন, সারাদিন কিছুই খাইনি
মহিলা ঃ দাঁড়ান, আমি আনতেছি ।
কিছুক্ষন পরও মহিলার দেখা না দেখে







ভিক্ষুক ঃ সোনা খারা করায়েন না, দিলে দেন নাইলে না করেন :P :P :P
79

বিয়ে ঠিক হওয়ার পর মেয়ে মা কে বলছে
মেয়ে ঃ মা আমার ফুটা তো বড় হয়ে গেছে, জামাই তো টের পাবে
মা ঃ তুই বাশর ঘরে ঢুকার আগে ফুটায় ১ টা কমলা দিয়ে রাখিস
>
<
>
বাশর ঘরের পর দিন সকালে মেয়ে মা কে বলছে ……
মেয়ে ঃ মা সর্বনাশ হয়ে গেছে । আমি কমলা টা বের করে টয়লেট এ গেছি এসে দেখি তোমাদের জামাই শেটা খেয়ে ফেলছে
মা ঃ ধুর বোকা এই টা নিয়ে টেনশন করার কি আছে । আমাদের বিয়ের সময় তোর বাবা পুরা জাম্বুরা খেয়ে ফেলছিল ।

80

মেয়ে ঃ ওমাগো আর পারতেছি না
ছেলে ঃ আর একটু ডার্লিং
মেয়ে ঃ উঃ একটু আস্তে ঢুকাউ
ছেলে ঃ এইতো সোনা, ঢুকে গেছে
মেয়ে ঃ ইসস মাগো , খুব ব্যাথা লাগছে তো আর ঢুকাইয়ো না
.
.
.
.
.
ছেলে ঃ এতো নরা চরা করলে হাতে চুরি ঢুকাবো কেমনি ? :P :P :P :P

81

ছোট মেয়ে তার মাকে বলছে-- জানো মা আপু না অন্ধকারেও দেখতে পায়।
মা -- কেমন করে বুঝলি?
ছোট মেয়ে-- প্রাইভেট টিউটরের কাছে পড়ার সময় যখন কারেন্ট চলে গেল তখন আপু না আমার স্যারকে বলছে এই তুমি আজ সেভ কর নাই ক্যান?
82

প্রেমিকা : জানু ,আজ তো ভেলেন্টাইন্স ডে, আমাকে এমন ভাবে Propose করো যেভাবে আজ পর্যন্ত কোন ছেলে কোন মেয়ে কে করেনি
.
.
.
.
.
.
.
প্রেমিক : হারামজাদি, কুত্তি , কলংকিনি, শয়তানের শয়তান আই লাভ ইউ চো মাচ আমাকে বিয়ে করে আমার জীবন ধ্বংশ করে দে ডাইনি...!!

83

আপনি কি বোর হচ্ছেন??
.
.
.কিছু করতে ইচ্ছা করছে??
.
.
তাহলে চেইন খোলেন
.
...
হাত ভিতরে ঢুকান
.
.
.
আর ব্যাগ থাইকা বই বাহির কইরা পড়েন!! :P
.
.
সব কিছুতেই খালি আজেবাজে চিন্তা গেলনা না!!! :D

84

আসুন কিছু বাংলা ব্যাকরণ শিখি :P
✏ ডিকশনারি => দিক (Dick) সহ নারী
✏ ধন্যবাদ => ধনের ওপর চাষাবাদ
✏ মানব-বন্ধন => মানবের বনে ধন
✏ ফালগুনি => ফাঁকায় বসে বাল গুনি


85

এক ছেলে এক মেয়েকে খুব পছন্দ করত।এক দিন মেয়েটা খুব অসুস্ত হয়ে পরল।তার খুব রক্তের প্রয়োজন।তারপর ছেলেটা তাকে রক্ত দিল।আস্তে আস্তে তাদের মাঝে ভালোবাসার সৃস্টি হল। একদিন মেয়েটি তাকে ছ্যাকা দিল। তখনঃ
ছেলেঃ আমি তোমাকে যে রক্ত দিয়েছি তা ফেরত দেও।
মেয়েটি তার (ন্যপকিন) ছেলেটির মুখে চেলে মেরে বলল-
মেয়েঃ নে হারামযাদা আমি তোর রক্ত (মাশিক কিস্তিতে) ফেরত দেব।


86

ক্লাসে পড়ানোর সময় শিক্ষক এক ছাত্রী কে জিঞ্জাস করছে শিক্ষক:খেজুর এবং হুজুর এর মধ্যে উচ্চারণ গত মিল থাকলেও এদের ভিতর পার্থক্য কি??
ছাত্রী :স্যার কইতে শরম লাগছে....!!
শিক্ষক :ঞ্জান অর্জনে লজ্জা কিসের ??
ছাত্রী :না.....!! মানে... স্যার খেজুরের ১ টা বিচি আর হুজুরের ২ টা বিচি

87

এক লোক দোকানে গেছে তার বৌয়ের জন্য বক্ষবন্ধনী কিনতে।

লোক: অনুগ্রহ করে আমার বৌয়ের জন্য একটা বক্ষবন্ধনী দেখান।

সেলস গার্ল : আপনার বৌয়ের সাইজ কতো?

লোক: তা তো ঠিক জানি না।

সেলস গার্ল :ঠিক আছে, আপনি আমার বুকে হাত দিয়ে অনুমান করুন।

লোক: জি মানে..ওর একটা পেন্টি ও লাগতো।

88

তিন বান্ধবি আলাপ করছে

১ম জনঃ তোরা তো আমার ওকে দেখেছিস ও প্রায় ৬ফুটের উপর লম্বা। তাই বুঝতেই পারছিস ওর জিনিশটা কতো বড়।
২য় জনঃ আরে হ্যাঁ আমার ও তো সাড়ে ৫ এর উপর। ওর জিনিশটাও নেহাত মন্দ না।

(৩য় জন এর স্বামী উচ্চতায় অনেক খাটো প্রায় ৫ফুট)

৩য় বান্ধবিঃ (মুখে ভেংচি কেটে) হ্যাঁ হ্যাঁ হয়েছে, টিভির সাইজ ১৪, ২১ আর ২৯ ইঞ্চি যাই হোক রিমোট সব ৬ ইঞ্চিই হয় ।


89

বিয়ের আগে এক মেয়ে তার বান্ধবীকে বলছে, দোস্ত ফুটা তো বড় হয়ে গেছে স্বামী যদি বুঝতে পারে?
বান্ধবীঃ অসুবিধা নাই, যখন করবে তখন জোরে জোরে চিৎকার করবি ওরে বাবা রে মরে গেলাম রে
বাসর রাতে লাইট বন্ধ করার কিছুক্ষণ পর হঠাৎ অন্ধকারে স্বামী চিৎকার শুরু করছে ওরে বাবারে মরে গেলাম রে
কি ব্যাপার? কি হলো? এত জোরে জোরে চিৎকার করছো কেন?
আমার বিচিসহ ভিতরে চলে গেছে


90

প্রেমিক: Kiss করি?

প্রেমিকা: Lipstick খারাপ হয়ে যাবে৷

প্রেমিক: বুকে হাত দেই?

প্রেমিকা: জামা খারাপ হয়ে যাবে৷

প্রেমিক: Sex করি?

প্রেমিকা: Period চলছে৷

……………………………….

প্রেমিক: Please এবার বলবা না loose motion(ডায়রিয়া) হয়েছে৷

91

কুদ্দুস চাচা বাসে উঠে একাই একটা ডাবল সীট দখল করে বসেছেন।

কিছুক্ষণ পর একজন তরুনী এসে চাচার পাশে বসে পড়ল।

একটু পর মেয়েটি বলল
মেয়ে – চাচা একটু চাপবেন

চাঁচা – কই চাপমু
মেয়ে – একটু বামে চাপেন

চাঁচা - বাসের মইধ্যে কেমনে চাপি! লও দুই জনেই নাইমা একখান রিক্সা লই… :P



92

শিক্ষক ছাত্রকে বাঙলা ২য় সাজেশন দিচ্ছেন........
শিক্ষক:ভাষা পড়িবে,লিঙ্‌গ নিয়া নাড়াচাড়া করিবে, ধাতু আসিলেও আসিতে পারে।
ছাত্র:সার ,সবসময় লিঙ্‌গ নাড়াচাড়া করিলে আমার ধাতু আসে।কিন্‌তু পরীক্ষায় তো COMMON পড়ে না।

93


ছাত্রীঃ স্যার, দরজা জানালা বন্ধ
করে দিন!
স্যারঃ কেন?
ছাত্রীঃ আপনাকে একটা চমৎকার জিনিস
দেখাব!!!
স্যারঃ সত্যি??? (অবাক হয়ে)
ছাত্রীঃ হ্যাঁ, আগে দরজা জানালা সব
কিছু বন্ধ করে দিন,
যাতে আলো না আসে!!
স্যারঃ তারপর?? আর কিছু??
ছাত্রীঃ আমার কাছে আসেন।
স্যারঃ ওহ!! তারপর? আর
কি করবো বলো?
.....
.........
...........
ছাত্রীঃ স্যার, এবার দেখেন। আমার
নতুন ঘড়িতে লাইট জ্বলে!!



94
স্বামী স্ত্রী সন্তান, এই নিয়ে পরিবার।

যখন সন্তান ছিলনা তখন স্বামী স্ত্রী সেক্স চাইলে যখন তখন বলতে পারতো।

কিন্তু সন্তান বড় হওয়াতে সন্তানের সামনে তো এসব বলা যায়না। আকারে ইংগিতে বলতে হত। সেজন্য স্বামী একটা কোড তৈরী করলো যে যখন ওদের সেক্স করতে ইচ্ছে করবে তখন তারা এই কোড ব্যবহার করবে। কোডটা হল যে, যখন ওদের সেক্স করতে ইচ্ছে হবে তখন ওরা বলবে যে চল আমরা টাইপ করি। এতে বাচ্চা বুঝবে যে …বাবা মায়ের হয়তো টাইপ করার কাজ আছে। যেমন কথা তেমন কাজ। ওরা সেক্স করার কোড নাম দিল টাইপ করা।

একদিন দুপুর বেলা স্বামী বেচারার টাইপ করতে ইচ্ছে হল। সে বাচ্চাটাকে বললো- যাওতো বাবা তোমার মাকে গিয়ে বল যে বাবা টাইপ করতে চায় তোমাকে টাইপ মেশিন নিয়ে যেতে বলেছে। ছেলে মাকে গিয়ে বললো- মা, বাবা টাইপ করবে তোমাকে বলেছে টাইপ মেশিনটা নিয়ে যেতে। মা বললো- তোমার বাবাকে গিয়ে বল টাইপ মেশিনে লাল কালি পরে, এখন টাইপ করা যাবেনা। ছেলে বাবাকে গিয়ে বললো- বাবা মা বলেছে টাইপ মেশিনে লাল কালি পরে, মা বলেছে এখন টাইপ করা যাবেনা। বাবা বুঝতে পারলো ঘটনা কি। সে উপায় না দেখে বাথরুমে ঢুকে হাত দিয়ে কাজ সেরে ফেললো। এদিকে বউ চিন্তা করলো স্বামী সেক্স চাইছে, না দিলে ওর কষ্ট হবে। এই ভেবে লাল কালি পরা অবস্থায়ই সেক্স করতে রাজি হল। সে ছেলেকে ডেকে বললো- তোর বাবাকে গিয়ে বল, মা মেশিন নিয়ে আসছে আপনাকে টাইপ করার জন্য রেডি হতে বলেছে। ছেলে বাবাকে গিয়ে একথা বলতেই বাবা বললো- তোর মাকে গিয়ে বল, টাইপ মেশিন লাগবেনা বাবা হতে লিখে ফেলেছে।

95

''Exam" এবং "Sex" এর পর একটা মেয়ের ফীলিংস একই রকম থাকে, যেমনঃ
*কত্ত লম্বা ছিল, ইস্! যদি আরেকটু সময় পেতাম।
*প্রথমে কত ভয় লাগতেছিলো, কিন্তু পরে যে কীভাবে হয়ে গেলো বুঝলাম না।
*আমি তো অজ্ঞানই হয়ে গেছিলাম, ৩ ঘন্টা পর জ্ঞান ফিরছে।
*রাতে তো একটুও শুতে পারি নাই,কেমন যেনো অদ্ভূত লাগতেছিলো।
*এরপর থেকে সব কাজ বুঝে শুনে করব। :D


96

এক জাওরা সার তার গার্লফ্রেন্ড রে নিয়া রুম ডেট করার সাধ জাগল। এক ছাত্ররে কইল বাইরে খাড়ায়া পাহাড়া দিতে যদি কেও আসে তাইলে যেন জুড়ে জুড়ে কাশি দেয়।

তো সার রুমে ঢুইকা কাম করতাছে হঠাৎ ছাত্র জোরে জোরে কাশাকাশি লাগাইয়া দিল, সার সাথে সাথে মাইয়ার ওই জাগাটা তার মাথার টুপি দিয়া ঢাইকা খাটের নিচে পলায়া গেল । কিন্তু ছাত্র সারের কোন শারা শব্দ না পায়া রুমে ঢুইকা দেখে যে সার নাই আর মাইয়ার ওই জাগায় টুপি ।

ছাত্র সাথে সাথে পায়জামা খুইলা করতে লাগল আর চিল্লায়া চিল্লায়া কইতে লাগলঃ
.
.
.


`সার` “এইটা ধইরা বাইর হন”!! “এইটা ধইরা বাইর হন” !!


97

মাঃ যদি কোন ছেলে তোমার বুকে হাত দেয় তাইলে তুমি বলবা ‘don’t’। আর যদি কেউ তোমার নিচে (?) হাত দেয় তাইলে তুমি বলবা ‘stop’।

কিছুদিন পর……

মেয়েঃ মা একটা ছেলে আমার বুকে আর নিচে এ হাত দিছিল, আমি তাকে নিষেধ করসি কিন্তু সে এরপর আরো জোরে জোরে আমার বুকে আর নিচে হাতাতে লাগল।

মাঃ তুমি কি বলছিলা???

মেয়েঃ ছেলেটা আমার বুক আর নিচে একসাতে হাত দিচ্ছিল তো, তাই তাকে আমি বলসিলাম ‘don’t’ ‘stop’।

98

এক মেয়ে পত্রিকায় লাইফ পার্টনার এর জন্য বিজ্ঞাপন দিসে: “ আমার এমন একজন মানুষ দরকার যে আমাকে কখনও ছেড়ে যাবেনা, আমার গায়ে কখনও হাত তুলবেনা এবং আমাকে বিছানায় সুখী করতে পারবে”
পরের দিন এক লোক ওই মেয়ের দরজায় টোকা দিলো যার হাত এবং পা কোনটাই ছিল না
মেয়ে: কে আপনি?
লোক: আমি তোমার স্বামী হতে চাই
মেয়ে: কিন্তু তুমি তো ফিট না :(
লোক: আমি 100% ফিট। আমার হাত নাই;তাই আমি তোমার গায়ে হাত তুলতে পারবো না। আমার পা নাই তাই আমি তোমাকে ছেড়ে যেতে পারবো না
মেয়ে : আর আমাকে বিছানায় সুখী করবে কিভাবে?







লোক: তাহলে আমি দরজায় টোকা দিলাম কী দিয়ে? :P

99

এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।

ফরাসী বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।'

ইতালীয় বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।'

বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, 'তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক'বার আদরসোহাগ করেছো?

বাঙালি বললো, 'একবার।'

ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, 'তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?'

'ওগো, থামো, আর না ...।'


100

তিন জন মেয়ে রাস্তায় একটা প্রাইভেট কারে ( private car ) লিফট নিল ! তো প্রাইভেট কারে তিন জন তরুন ইঞ্জিনিয়ার যাচ্ছিলো, কাজেই মেয়ে তিনজনের বসার জায়গা ছিল না ! তাই মেয়ে তিন জন ছেলে তিনজনের কোলে বসে পড়ল ! গাড়ী চলছে- ১০ মিনিট পর----->

১ম মেয়ে : আপনি কি ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার ?
১ম ছেলে : ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন ?
১ম মেয়ে : নাহ, মানে আপনার টাওয়ার চেষ্টা করছে আমার নেটওয়ার্কহীন জাগায় নেটওয়ার্ক স্থাপন করতে !!!!!!

২য় মেয়ে : আপনি কি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার ?
২য় ছেলে : ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন ?
২য় মেয়ে : নাহ, মানে আপনার পেনড্রাইভ মনে হচ্ছে আমার ইউ এস বি তে কানেক্ট হতে চাচ্ছে !!!!

৩য় মেয়ে : আপনি কি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ?
৩য় ছেলে : ( অবাক হয়ে ) আপনি কি করে বুঝলেন ?
৩য় মেয়ে : নাহ, মনে হচ্ছে আপনার পিস্টন মনে হয় আমার সিলিন্ডারে ঢুকতে চাচ্ছে !!!!!!!! xD :p


101

একজন মহিলা একটা বাচ্চা নিয়ে ডাক্তারের পরীক্ষাকক্ষে বসে আছে ডাক্তারের অপেক্ষায়।

কিছুক্ষন পর যুবক একজন ডাক্তার আসলেন, বাচ্চাটিকে পর্যবেক্ষন করলেন, ওজন নিলেন এবং মন্তব্য করলেন- বাচ্চাটির ওজন ঠিকমতো বাড়তেছে না।

তারপর তিনি জানতে চাইলেন বাচ্চাটিকে বুকের দুধ না কৌটার দুধ খাওয়ানো হয়।

বুকের দুধ খাওয়ানো হয়, মহিলা জবাব দিল।

ভালো কথা, আপনি আপনার বুকের কাপড় খুলেনতো, ডাক্তার আদেশ করলো।

মহিলা ডাক্তারের কথামত বুকের কাপড় খুলে রাখলো।

ডাক্তার মহিলার স্তনদুটো ভালো মত পর্যবেক্ষন করলেন, আস্তে আস্তে চাপলেন এবং বেশ খানিকটা সময় নিয়ে মেসেজও করলেন, তারপর কাপড় পরিধান করতে বললেন।

যা সন্দেহ করেছিলাম তাই, বাচ্চাটা সবসময় ক্ষুধার্ত থাকে করন আপনার বুক থেকে সে এক ফোটা দুধও পায় না, ডাক্তার সাহেব মন্তব্য করলেন।

আপনার পর্যবেক্ষনে খুশি হলাম, মহিলা জবাব দিল।

দুধ না পাবারই কথা কারন আমি আসলে বাচ্চাটির মা না, কুমারী খালা !!



বিঃ দ্রঃ কোনো জোকস কমন পরলে আমার দোষ নাই 
জোকস গুলো পড়ে কারো মুখে একটু হাসি পেলে ও নিজেকে সার্থক ভাববো আর হাসি স্বাস্থের জন্য ও ভালো।

মঙ্গলবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১১

যে আবিষ্কারগুলো কেড়ে নিয়েছিল আবিষ্কারকদের প্রাণ

প্রত্যেক আবিষ্কারকই তার আবিষ্কার নিয়ে গর্ববোধ করেন। আবিষ্কারক মাত্রই তার আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে অমরত্ব লাভ করেন। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে পৃথিবীতে এমন বেশ কয়েকজন আবিষ্কারক রয়েছেন যারা প্রাণ হারিয়েছেন নিজের আবিষ্কারের হাতে।

হেনরি উইনস্টেনলি
 
১৬৪৪ সালের ৩১ মার্চ এসেক্সে জন্ম নেয়া হেনরি উইনস্টেনলি ছিলেন বিখ্যাত ইংরেজ ইঞ্জিনিয়ার। যিনি প্রথম এডিস্টোন বাতিঘর নির্মাণ করেন। নিজের তৈরি এই বাতিঘর নিয়ে ভদ্রলোক খুব আত্মবিশ্বাসী ছিলেন এবং প্রচণ্ড ঝড়েও এই বাতিঘর ধ্বংস হবে না বলে অহঙ্কার করতেন। ১৭০৩ সালের ২৭ নভেম্বর, দিনটি ছিল মেঘলা। বড়সড় একটি ঝড় সাগর থেকে ধেয়ে আসছে দেখে হেনরি সবাইকে বললেন, তিনি তার নির্মিত বাতিঘরে সে রাত থাকবেন এবং প্রমাণ করে দেবেন, এই ঝড় তার বাতিঘরের কোনো ক্ষতি করতে সক্ষম নয়। সে রাতে হেনরি তার ৫ সহকারীকে নিয়ে বাতিঘরে থাকার সময় প্রচণ্ড ঝড়ে বাতিঘরটি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায় এবং সবাই মৃত্যুবরণ করে।

আলেকজান্ডার বগডেনভ

১৮৭৩ সালের ২২ আগস্ট পোল্যান্ডে জন্ম নেন বিখ্যাত রাশিয়ান চিকিত্সক, দার্শনিক ও কল্পবিজ্ঞান লেখক আলেকজান্ডার বগডেনভ। ১৯২৪ সালের দিকে তিনি বিশ্বাস করতে লাগলেন অল্পবয়স্ক কারও দেহ থেকে রক্ত গ্রহণের মাধ্যমে রক্ত গ্রহীতা দীর্ঘায়ু লাভ করতে পারেন। তিনি এ বিষয়ে পরীক্ষা করতে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। তার এই পরীক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে অনেক বিখ্যাত লোকও অংশ নেন। এমনকি লেনিনের বোনও। এই করতে গিয়ে ঘটনাচক্রে তিনি একসময় যক্ষ্মা ও ম্যালেরিয়ার জীবাণুবাহী এক ছাত্রের রক্ত তার শরীরে প্রবেশ করান।
এরপর জীবাণুতে আক্রান্ত হয়ে তিনি খুব দ্রুত মৃত্যুবরণ করেন। যদিও তার বেশ কয়েকজন সহকারী মন্তব্য করেছিলেন, ওই পরীক্ষায় তিনি অনেকটা সফলতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন।


ক্যারেল সোজেক
 
১৯৪৭ সালে চেকোশ্লোভিয়াতে জন্ম নেয়া সোজেক ছিলেন একজন স্টান্টম্যান। তিনি উপর থেকে গড়িয়ে পড়ার জন্য এক ধরনের ক্যাপসুল তৈরি করেন। এই ক্যাপসুলে করে নায়াগ্রা জলপ্রপাত থেকে গড়িয়ে পড়ে সবাইকে চমকে দেন তিনি। কারণ হালকা ছেঁড়া-কাটা ছাড়া তেমন কিছুই হয়নি তার। এর কিছুদিন পর ১৯ জানুয়ারি ১৯৮৫-তে তিনি টেক্সাসের হিউস্টোন অ্যাস্ট্রোডোমে একটি প্রদর্শনীর আয়োজন করেন। ১৮০ ফুট উপর থেকে নিচে রাখা জলপাত্রে গড়িয়ে পড়ার সময় তার তৈরি ক্যাপসুলে সমস্যা দেখা দেয়। ক্যাপসুলের স্পিল্গন্টারের আঘাতে ভয়াবহভাবে ক্ষতবিক্ষত হন সোজেক এবং মারা যান এর পরদিন।


ফ্রানত্জ রিচাল্ট
 
ফ্রান্সে বসবাসকারী ফ্রানত্জ একজন অস্ট্রীয় দর্জি ছিলেন। ভদ্রলোক একটি ওভারকোটের নকশা করেছিলেন যা একই সঙ্গে প্যারাসুটের কাজ করবে। প্রাথমিক অবস্থায় ডামি ব্যবহার করে বহুতল ভবনের উপর থেকে পরীক্ষা চালিয়ে তিনি সফল হন। এরপর তার এই অদ্ভুত পোশাক আরও পরিমার্জিত করে তিনি নিজে আইফেল টাওয়ার থেকে লাফিয়ে তার তৈরি ওভারকোট কাম প্যারাসুটের পরীক্ষা করতে চেষ্টা চালান। বন্ধুদের বারণ ও পুলিশি বাধা পেরিয়ে অবশেষে ১৯১২ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি আইফেল টাওয়ার থেকে ওভারকোটটি পরে নিচে ঝাঁপিয়ে পড়েন। কিন্তু ওভারকোটটি প্যারাসুটের মতো কাজ করেনি এবং নিচে বরফে পড়ে মারাত্মকভাবে আহত হন তিনি। হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরদিনই মারা যান ভদ্রলোক।


অটো লিলিনথাল
 
লিলিনথালকে এভিয়েশনের অগ্রদূত বলা হয়। গ্লাইডারের (ইঞ্জিনবিহীন বিমান) আধুনিকায়ন ও উড্ডয়নে তিনি এত পারদর্শী ছিলেন যে লোকে তাকে গ্লাইডার কিং বলেই বেশি ডাকত। ৯ আগস্ট ১৮৯৬ সালে নিজের তৈরি একটি গ্লাইডারে করে ওড়ার সময় ভারসাম্য হারিয়ে ১৭ মিটার উপর থেকে নিচে পড়ে যান তিনি। মেরুদণ্ড ভেঙে মারা যান ওইদিনই।


উইলিয়াম বুলক
 

১৮১৩ সালে আমেরিকায় জন্ম নেয়া বুলক রোটারি প্রিন্টিং প্রেস তৈরি করেন ১৮৬৩ সালে। যন্ত্রটি মুদ্রণশিল্পে বিপ্লব এনে দেয় এর কার্যকারিতা এবং দ্রুতগতিতে মুদ্রণ সুবিধার জন্য। ১৮৬৭ সালে ভদ্রলোক তার নিজের আবিষ্কৃত একটি মেশিন মেরামত করার চেষ্টা করেন। এসময় পা দিয়ে একটি পুলিকে লাথি দিয়ে বসানোর চেষ্টা করার সময় তার পা মারাত্মকভাবে কেটে যায়। কয়েকদিনের ভেতর স্থানটিতে পচন ধরলে অপারেশন করানোর সময় তার মৃত্যু ঘটে।


জে. জি. প্যারি টমাস
 
ওয়েলসের বাসিন্দা টমাস একজন ইঞ্জিনিয়ার ও মোটর-রেসিং ড্রাইভার ছিলেন। ১৯২৬ সালে তিনি ১৭০ মাইল ঘণ্টায় গাড়ি চালিয়ে রেকর্ড গড়েন। কিন্তু বছর খানেক পরই তার প্রতিদ্বন্দ্বী ম্যালকম ক্যাম্পবেল তার রেকর্ড ভেঙে দেন। টমাস এবার তার গাড়িকে নতুন করে সাজান। তিনি চেইন ও গিয়ার সিস্টেমে ব্যাপক পরিবর্তন এনে তার রেসিং কারকে আরও দ্রুতগতির করে তোলেন। ১৯২৭ সালের ৩ মার্চ রেকর্ড ভেঙে দেয়ার জন্য রেসে নামেন তিনি। কিন্তু তার নিজের ডিজাইনে করা চেইন ভেঙে গাড়ি দুর্ঘটনার শিকার হয়। মাথায় শক্ত আঘাত পেয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।


টমাস মিজলি
 
বিখ্যাত আমেরিকান কেমিস্ট মিজলি লেডেড পেট্রল এবং সিএফসি আবিষ্কার করেন। দীর্ঘসময় রাসায়নিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানোর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং লেড পয়জনে আক্রান্ত হয়ে এক সময় তার মধ্যে পোলিও’র লক্ষণ দেখা দেয়। কিছুদিনের মধ্যেই তার শরীর অবশ হয়ে পড়ে। এই অবস্থাতেও তার আবিষ্কারের নেশা কাটেনি। নিজে অন্যের সাহায্য ছাড়াই চলাফেরা করার জন্য নিজ বিছানায় এক ধরনের কপিকল তৈরি করেন। কিন্তু কপিকলটির রশি তার গলায় ফাঁস লাগলে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যান ভদ্রলোক।


মেরি কুরি
 
বিখ্যাত কেমিস্ট মেরি কুরি দুবার নোবেল জেতেন তার আবিষ্কারের জন্য। অথচ ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, তার মৃত্যুর পেছনেও জড়িয়ে আছে তার আবিষ্কার। কুরি রেডিয়াম ও পোলনিয়াম আবিষ্কার করেন। তেজস্ক্রিয়তা তত্ত্ব ও তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ পৃথকীকরণ কৌশল তার গবেষণার ফসল। দিনরাত ল্যাবরেটরিতে তেজস্ক্রিয় দ্রব্য নিয়ে অসতর্ক অবস্থায় গবেষণা করতেন বলে তেজস্ক্রিয়তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগতে শুরু করেন তিনি। রক্তস্বল্পতাসহ নানা সমস্যায় ভুগে অবশেষে ১৯৩৪ সালের ৪ জুলাই মারা যান কুরি।


কুপার পিপস কোল
 
১৮১৯ সালে ব্রিটেনে জন্ম নেয়া কোল ছিলেন রাজকীয় নৌবাহিনীর একজন ক্যাপ্টেন। তখনকার সময় যুদ্ধজাহাজগুলোতে কামান রাখার মঞ্চগুলো ঘূর্ণায়মান ছিল না। যার ফলে যুদ্ধের সময় কামান ব্যবহার সুবিধাজনক ছিল না। ক্রিমিয়ার যুদ্ধের সময় কোল প্রথম ঘূর্ণায়মান টারিট আবিষ্কার করেন এবং পরে নিজ নামে পেটেম্লট নেন।
যুদ্ধের পর কোল তার নিজ জাহাজে এটি স্থাপন করেন এবং অযথা আরও বেশকিছু ভারি সরঞ্জাম দিয়ে জাহাজ সাজান। কোল যে নকশা এঁকেছিলেন, তৈরির সময় তার লোকেরা তা ঠিকমত অনুসরণ না করায় জাহাজ যথেষ্ট ভারি হয়ে যায়। ১৮৭০ সালে পরীক্ষামূলকভাবে সমুদ্র পাড়ি দেয়ার সময় ঝড়ো বাতাসের কবলে পড়ে ভারি এই জাহাজ উল্টে ক্যাপ্টেন তার ৫০০ নাবিকসহ মারা যান


সুত্রঃ আমার দেশ এবং ব্লগার mizvibappa

Who Born in which Month?

JANUARY BABY
Pretty/handsome. Loves to dress up. Easily bored. Fussy. Seldom shows emotions. Takes time to recover when hurt. Sensitive. Down-to-Earth. Stubborn.

FEBRUARY BABY
Abstract thoughts. Loves reality and abstract. Intelligent and clever. Changing personality. Attractive. Sexiest out of everyone. Temperamental. Quiet, shy and humble. Honest And loyal. Determined to reach goals. Loves freedom. Rebellious when restricted. Loves aggressiveness. Too sensitive and easily hurt. Gets angry really easily but does not show it. Dislikes unnecessary things. Loves making friends but rarely shows it. Horny. Daring and stubborn. Ambitious. Realizing dreams and hopes. Sharp. Loves entertainment and leisure. Romantic on the inside not outside. Superstitious and ludicrous. Spendthrift. Tries to learn to show emotions. Repost this in 5 mins and you will talk to someone new and realize that you are a perfect match.

MARCH BABY
Attractive personality. Sexy. Affectionate Shy and reserved. Secretive. Naturally honest, generous and sympathetic. Loves peace and serenity. Sensitive to others. Great kisser. Easily angered. Trustworthy. Appreciative and returns kindness. Hardly shows emotions. Tends to bottle up feelings. Observant and assesses others. If you repost this in the next 5 mins, you will meet your new love in 8 days.

APRIL BABY
Suave and compromising. Funny and humorous. Stubborn. Very talkative. Calm and cool. Kind and sympathetic. Concerned and detailed. Loyal. Does work well with others. Very confidant. Sensitive. Positive Attitude. Thinking generous. Good memory. Clever and knowledgeable. Loves to look for information. Able to cheer everyone up and/or make them laugh. Able to motivate oneself and others. Understanding. Fun to be around. Outgoing. Hyper. Bubbly personality. Secretive. Boy/girl crazy. Loves sports, music, leisure and traveling. Systematic. Hot but has brains. If you repost this in 5 mins, a cutie that's caught your eye will introduce themselves and you will realize that you are very much alike in the next 2 days.

MAY BABY
Stubborn and hard-hearted. Strong-willed and highly motivated.

Sharp thoughts. Easily angered. Attracts others and loves attention.

Deep feelings. Beautiful physically and mentally. Firm Standpoint.

Needs no motivation. Shy towards opposite sex. Easily consoled. S

ystematic (left brain). Loves to dream. Strong clairvoyance. Understanding.

Sickness usually in the ear and neck. Good imagination. Good physical. Weak breathing.

Loves literature and the arts. Loves traveling. Dislike being at home. Restless.

Not having many children. Hardworking. High-spirited.

If you repost this in the next 5 minutes, you will become close to someone you do not speak too much
in the next 4 days.

JUNE BABY
You've got the best personality and are an absolute pleasure to be around. You love to make new friends and be outgoing. You are a great flirt and more than likely have an a very attractive partner. a wicked hottie. It is also more than likely that you have a massive record collection. You have a great choice in films, and may one day become a famous actor/actress yourself - heck, you've got the looks for it!!! IN the next 6 days you will meet someone that may possibly become one of your closest friends, if you repost this in 5 minutes.

JULY BABY
Fun to be with. Secretive. Difficult to fathom and to be understood. Quiet unless excited or tensed. Takes pride in oneself. Has reputation. Easily consoled. Honest. Concerned about people's feelings. Tactful. Friendly. Approachable. Emotional temperamental and unpredictable. Moody and easily hurt. Witty and sparkly. spazzy at times. Not revengeful. Forgiving but never forgets. dislikes nonsensical and unnecessary things. Guides others physically and mentally. Sensitive and forms impressions carefully. Caring and loving. Treats others equally. Strong sense of sympathy. Wary and sharp. Judges people through observations. Hardworking. No difficulties in studying. Loves to be alone. Always broods about the past and the old friends. Waits for friends. Never looks for friends. Not aggressive unless provoked. Loves to be loved. Easily hurt but takes long to recover. Repost this in the next 5 mins and your reputation will boost someway in the next 12 days

AUGUST BABY
Outgoing personality. takes risks. feeds on attention. No self-control. Kind hearted. Self-confident. Loud and boisterous. VERY revengeful. Easy to get along with and talk to. Has an "every thing's peachy" attitude. Likes talking and singing. Loves music. Daydreamer. Easily distracted. Hates not being trusted. BIG imagination. Loves to be loved. Hates studying. in need of "that someone". Longs for freedom. Rebellious when withheld or restricted. Lives by "no pain no gain" caring. Always a suspect. Playful. Mysterious. "charming" or "beautiful" to everyone. stubborn. curious. Independent. Strong willed. A fighter. This straight-up means you are the most good-looking person possible... Better than all of these other months! Repost in 5 mins and you will meet the love of your life sometime next month.

SEPTEMBER BABY
Active and dynamic. Decisive and haste but tends to regret. Attractive and affectionate to oneself. Strong mentality. Loves attention. Diplomatic. Consoling, friendly and solves people's problems. Brave and fearless. Adventurous. Loving and caring. Suave and generous. Usually you have many friends. Enjoys to make love. Emotional. Stubborn. Hasty. Good memory. Moving, motivates oneself and others. Loves to travel and explore. Sometimes sexy in a way that only their lover can understand. If you do not repost this in the next 5 mins, someone very close to you will become mad at you in the next 8 days.

OCTOBER BABY
Loves to chat. Loves those who love them. Loves to takes things at the center. Inner and physical beauty. Lies but doesn't pretend. Gets angry often. Treats friends importantly. Brave and fearless. Always making friends. Easily hurt but recovers easily. Daydreamer. Opinionated. Does not care to control emotions. Unpredictable. Extremely smart, but definitely the hottest AND sexiest of them all. repost this in 5 mins or you will not meet the love of your life for 10 years.

NOVEMBER BABY
Trustworthy and loyal. Very passionate and dangerous. Wild at times. Knows how to have fun. Sexy and mysterious. Everyone is drawn towards your inner and outer beauty and independent personality. Playful, but secretive. Very emotional and temperamental sometimes. Meets new people easily and very social in a group. Fearless and independent. Can hold their own. Stands out in a crowd. Essentially very smart. Usually, the greatest men are born in this month. If you ever begin a relationship with someone from this month, hold on to them because their one of a kind. Repost in 5 mins & you will excel in a major event coming up sometime this month.

DECEMBER BABY
Loyal and generous. Patriotic. Competitive in everything. Active in games and interactions. Impatient and hasty. Ambitious. Influential in organizations. Fun to be with. Easy to talk to, though hard to understand. Thinks far with vision, yet complicated to know. Easily influenced by kindness. Polite and soft-spoken. Having lots of ideas. Sensitive. Active mind. Hesitating tends to delay. Choosy and always wants the best. Temperamental. Funny and humorous. Loves to joke. Good debating skills. Has that someone always on his/her mind. Talkative. Daydreamer. Friendly. Knows how to make friends. Abiding. Able to show character. One guy/girl kind of person. Loveable. Easily hurt. Prone to getting colds. Loves music. Pretty/handsome. Loves to dress up. Easily bored. Fussy. Seldom shows emotions. Takes time to recover when hurt. Sensitive

সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:০২ 

Collected from here

General Knowledge-1

Collected from Facebook

পুরুষ খেকশিয়াল সারাজীবন এক সঙ্গীনির প্রতি বিশ্বস্ত থাকে। সঙ্গীনির মৃত্যু হলেও সে বাকী জীবন অন্য শৃগালিনি গমন থেকে বিরত থাকে। স্ত্রী শৃগালও এক পুরুষেই বিশ্বস্ত থাকে, তবে কোন কারনে সেই পুরুষটির মৃত্যু হলে আতি দ্রুত অন্য একটি পুরুষ বেছে নেয়।

 

নাকই হচ্ছে আমাদের ব্যক্তিগত শীতাতপ নিয়ন্ত্রকযন্ত্র। কারণ এটা শীতল বাতাসকে গরম করে, আবার গরম বাতাসকে শীতল করে এবং ময়লা-আবর্জনা ছাঁকুনি দিয়ে বিশুদ্ধ বাতাস টেনে নেয়।

 

মিকি মাউস নামের কার্টুনের ইঁদুরটাকে চিনেন তো? মিকি মাউসের স্রষ্টা ওয়াল্ট ডিজনি। মজার বিষয় হলো, ডিজনি সাহেব নিজেই ইঁদুরকে মারাত্মক ভয় পেতেন।
 
বিপদে পড়লে এসওএস(SOS)(আপদকালীন) সিগন্যাল পাঠানোর নিয়ম আছে। এসওএস ব্যবহারকারী প্রথম জাহাজ হচ্ছে টাইটানিক।(· · · — — — · · ·)




সাধারণত ভয় দু'শ্রেণীর। কারণজাত এবং কারণহীন। অনেক ভয় প্রকৃত ও বাস্তব কারণ থেকে জন্মায়। আবার অনেক ভয় মিথ্যা বা অবাস্তব কোন ধারণা বা বিশ্বাস থেকে সৃষ্ট হয়ে থাকে। এগুলোকে অবাস্তব ভয় বা ফোবিয়া বলে। ফোবিয়া বা অস্বাভাবিক ভীতি এক ধরনের মনোরোগ। দেখুনতো এই ফোবিয়া গুলো থেকে আপনার কোনটা আছে ?
1. Achluophobia : আঁধারের ভয়।
2. Acousticophobia : কোলাহলের ভয়।
3. Acrophobia : উচ্চতার ভয়।
4. Agoraphobia : মুক্ত জায়গা অথবা অতিভীড়ের ভয়।
5. Ailurophobia : বিড়ালের ভয়।
6. Alektorophobia : মুরগির ভয়।
7. Alliumphobia : রসুনের ভয়।
8. Allodoxaphobia : মতামতের ভয়।
9. Altophobia : উচ্চতার ভয়।
10. Amaxophobia : গাড়িতে চড়ার ভয়।
11. Ambulophobia : হাঁটার ভয়।
12. Ancraophobia অথবা Anemophobia : বায়ুর ভয়।
13. Androphobia : মানুষের ভয়।
14. Anglophobia : ইংল্যান্ড, ইংরেজী সংস্কৃতির ভয়।
15. Anthrophobia : ফুলের ভয়।
16. Antlophobia : বন্যার ভয়।
17. Anuptaphobia : একআ থাকার ভয়।
18. Apeirophobia : অসীমের ভয়।
19. Aphenphosmphobia : স্পর্শ করার ভয়।
20. Apiphobia : মৌমাছির ভয়।
21. Apotemnophobia : বিকলাঙ্গ ব্যাক্তির ভয়।
22. Arachnephobia/
Arachnophobia : মাকড়সার ভয়।
23. Arithmophobia : সংখ্যার ভয়।
24. Arrhenphobia : মানুষের ভয়।
25. Arsonphobia : আগুনের ভয়।
26. Astraphobia/Astrapophobia : বাজ এবং বজ্রপাতের ভয়।
27. Astrophobia : তারা/মহাকাশের ভয়।
28. Ataxophobia : disorder অথবা untidiness এর ভয়।
29. Atelophobia : অসম্পূর্ণতার ভয়।
30. Athazagoraphobia : ভুলে যাওয়া, উপেক্ষা করার ভয়।
31. Atychiphobia : ব্যর্থতার ভয়।
32. Aurophobia : সোনার ভয়।
33. Automatonophobia : ventriloquist's dummies, animatronic creatures, wax statues এর ভয়।
34. Automysophobia: নোংরা হওয়ার ভয়।
35. Autophobia : একা হওয়ার ভয়।
36. Aviophobia/Aviatophobia : উড়ার ভয়।
37. Bacillophobia : অনুজীবের ভয়।
38. Bacteriophobia : ব্যাকটেরিয়ার ভয়।
39. Bathmophobia : সিঁড়ি অথবা খাড়া ঢালের ভয়।
40. Batophobia : উচ্চতার ভয়।
41. amphibiansএর Batrachophobia ভয় (ব্যাঙের মত) pins এবং সূচের Belonephobia ভয়।
42. Bibliophobia : পুস্তকের ভয়।
43. Botanophobia : গাছপালার ভয়।
44. Brontophobia : বাজ এবং বজ্রপাতের ভয়।
45. Cacophobia : অসুন্দের প্রতি ভয়।
46. Cainophobia/Cainotophobia : নতুনত্বের (newness, novelty) ভয়।
47. Caligynephobia : সুন্দর মহিলার ভয়।
48. Carnophobia : মাংসের ভয়।
49. Catagelophobia : পরিহাসের ভয়।
50. Catoptrophobia : আয়নার ভয়।
51. Cenophobia / Centophobia : নতুন জিনিষ অথবা চিন্তাসমূহের ভয়।
52. Ceraunophobia : বাজের ভয়।
53. Chaetophobia : চুলের ভয়।
54. Chionophobia : তুষারের ভয়।
55. Chiraptophobia : স্পর্শ করার ভয়।
56. Chirophobia : হাতের ভয়।
57. Chorophobia : নাচারভয়।
58. Chrometophobia/Chrematophobia : টাকার ভয়।
59. Chromophobia/Chromatophobia : রংএর ভয়।
60. Chronomentrophobia : ঘড়ির ভয়।
61. Cibophobia/Sitophobia/Sitiophobia : খাবারের ভয়।
62. Claustrophobia : বদ্ধ জায়গার ভয়।
63. Climacophobia : সিঁড়ির ভয়।
64. Clinophobia : বিছানাতে যাওয়ার ভয়।
65. Coimetrophobia : সমাধিস্থলের ভয়।
66. Coulrophobia : জোকারের ভয়।
67. Cyberphobia : কম্পিউটারের ভয়।
68. Cyclophobia : সাইকেলের ভয়।
69. Cymophobia : তরঙ্গের ভয়।
70. Cynophobia : কুকুরের ভয়।
71. Demophobia : ভিড় করার ভয়।
72. Dendrophobia : গাছগুলির ভয়।
73. Dentophobia : দন্তচিকিৎসকের ভয়।
74. Didaskaleinophobia : স্কুলতে যাওয়ার ভয়।
75. Dipsophobia : পানীয়ের ভয়।
76. Dishabiliophobia : আরেকজনের সামনে নগ্ন হওয়ার ভয়।
77. Dromophobia : রাস্তা অতিক্রম করার ভয়।

78. Eisoptrophobia : আয়নার ভয়।
79. Elurophobia : বিড়ালের ভয়।
80. Emetophobia : বমির ভয়।
81. Entomophobia : পতঙ্গের ভয়।
82. Ephebiphobia : কিশোরের ভয়।
83. Epistaxiophobia : নাক থেকে রক্তপাতের ভয়।
84. Equinophobia : ঘোড়ার ভয়।
85. Ergophobia : কাজের ভয়।
86. Felinophobia : বিড়ালের ভয়।
87. Gamophobia : বিবাহের ভয়।
88. Geliophobia : হাসির ভয়।
89. Genophobia : লিঙ্গের ভয়।
90. Gephyrophobia, Gephydrophobia, Gephysrophobia : সেতু অতিক্রম করার অথবা ভয়।
91. Gerascophobia : বৃদ্ধ হওয়ার ভয়।
92. Glossophobia : অধিক জনগনের সামনে কথা বলতে চেষ্টা করার অথবা কথা বলার ভয়।
93. Gynephobia/Gynophobia : মহিলার ভয়।
94. Haphephobia/Haptephobia : স্পর্শ হওয়ার ভয়।
95. Harpaxophobia : ডাকাতি হওয়ার ভয়।
96. Heliophobia : সূর্যের ভয়।
97. Hemophobia/Hemaphobia/Hematophobia : রক্তের ভয়।
98. Hierophobia : পুরোহিত অথবা পবিত্র জিনিষের ভয়।
99. Hominophobia : মানুষের ভয়।
100. Hylophobia : বন্যের ভয়।
101. Iatrophobia : ডাক্তারের ভয়।
102. Ichthyophobia : মাছের ভয়।
103. Judeophobia : জিউসের (Jews) ভয়।
104. Keraunophobia: বাজ এবং বজ্রপাতের ভয়।
105. Kymophobia: তরঙ্গের ভয়।
106. Lachanophobia: শাকসব্জীর ভয়।
107. Ligyrophobia : প্রবল কোলাহলের ভয়।
108. Limnophobia : হ্রদের ভয়।
109. Liticaphobia: lawsuitsএর ভয়।
110. Lockiophobia : বাচ্চা জন্মদানের ভয়।
111. Logizomechanophobia: কম্পিউটারের ভয়।
112. Logophobia: শব্দের ভয়।
113. Lygophobia: আঁধারের ভয়।
114. Macrophobia: দীর্ঘ অপেক্ষা করার ভয়।
115. Mageirocophobia: রান্না করার ভয়।
116. Maieusiophobia: বাচ্চা জন্মদানের ভয়।
117. Megalophobia: বড় জিনিষের ভয়।
118. Melissophobia: মৌমাছির ভয়।
119. Methyphobia: অ্যালকোহলের ভয়।
120. Microphobia: ক্ষুদ্র জিনিষের ভয়।
121. Misophobia: হের ভয় dirt/germsএর সঙ্গে contaminate।
122. Monophobia: নি:স্বঙ্গতার ভয় অথবা একা হওয়ার ভয়।
123. Motorphobia: মোটরগাড়ির ভয়।
124. Musophobia/Murophobia: মাউসের ভয়।
125. Necrophobia: মৃত্যূ / মৃত জিনিষের ভয়।
126. Neophobia: যেকিছু নতুনের ভয়।
127. Nosocomephobia: হাসপাতালের ভয়।
128. Numerophobia: সংখ্যার ভয়।
129. Ochlophobia: ভিড় করার ভয়।
130. Ophidiophobia: সাপের ভয়।
131. Ophthalmophobia: “being stared at” এর ভয়।
132. Ornithophobia: পাখির ভয়।
133. Pedophobia: শিশুর ভয়।
134. Peladophobia: টাক জনগণের ভয়।
135. Phasmophobia: ভূতের ভয়।
136. Placophobia: tombstonesএর ভয়।
137. Plutophobia: সম্পদের ভয়।
138. Pogonophobia: দাড়ির ভয়।
139. Potamophobia: নদী অথবা চলন্ত জলার ভয়।
140. Pteronophobia: feather দিয়ে কাতুকুতু এর ভয়।
141. Pupaphobia: পুতুলের ভয়।
142. Pyrophobia: আগুনের ভয়।
143. Rhytiphobia: wrinkles পার ভয়।
144. Rupophobia: নোংরার ভয়।
145. Scolionophobia: বিদ্যালয়ের ভয়।
146. Selachophobia: sharksএর ভয়।
147. Sesquipedalophobia: দীর্ঘ শব্দের ভয়।
148. Tachophobia: গতির ভয়।
149. Technophobia: প্রযুক্তির ভয়।
150. Telephonophobia: টেলিফোনের ভয়।
151. Testophobia: টেষ্ট ম্যাচ গ্রহণ করার ভয়।
152. Theophobia: ইশ্বর অথবা ধর্মের ভয়।
153. Trypanophobia: ইনজেকশনের ভয়।
154. Venustraphobia: সুন্দর মহিলার ভয়।
155. Verbophobia: শব্দের ভয়।
156. Verminophobia: জীবাণুর ভয়।
157. Vestiphobia: কাপড়ের ভয়।
158. Xenoglossophobia: বিদেশী ভাষার ভয়।
159. Zoophobia: প্রাণীর ভয়

হীরক গ্রহ

বিজ্ঞানীরা বিশ্ব ব্রহ্মান্ডে এম এক নতুন গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন যাকে বলা হচ্ছে হীরক গ্রহ৷ নতুন আবিষ্কৃত এই গ্রহটির বৈজ্ঞানিক কোন নাম এখনও দেওয়া হয়নি৷ তবে ইতিমধ্যে একে হীরক গ্রহ বলে ডাকছেন বিজ্ঞানীরা৷ কারণ, অত্যন্ত উজ্জ্বল দেখতে এই গ্রহটিকে দূর থেকে দেখলে মনে হয়, যেন মহাকাশের অসীম শূন্যে এক খণ্ড হিরার টুকরা জ্বলজ্বল করে জ্বলছে৷ এর কারণ হিসেবে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, নতুন আবিষ্কৃত এই গ্রহটিতে... কার্বনের পরিমাণ অত্যন্ত বেশি৷ উল্লেখ্য, কার্বন ঘন হওয়ার মাধ্যমেই হিরে তৈরি হয়৷ তাই বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই গ্রহটিতে কার্বনের ঘনত্ব অত্যন্ত বেশি হওয়ায় এর ভূপৃষ্ঠ সম্ভবত হিরায় পরিণত হয়েছে৷ শুধু কার্বন নয়, গ্রহটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্রিস্টালাইজড অক্সিজেন৷আমাদের সৌরজগতে এমন গ্রহ নেই । গ্রহটির ঘনত্ব কেমন, একটি তথ্য দিলেই সেটি স্পষ্ট হবে৷ অত্যন্ত ছোট এই গ্রহটি আমাদের সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহ বৃহস্পতির চেয়ে ২০ গুণ বেশি ঘন৷ অতি ঘনত্বের ফলে এর ওজনও বৃহস্পতি গ্রহের চেয়ে কিছুটা বেশি৷ তবে বৃহস্পতি গ্রহে যেমন হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম রয়েছে এই ছোট্ট গ্রহটিতে তেমন কিছু দেখতে পাননি বিজ্ঞানীরা৷ তারা মনে করছেন, কোন এক বিশাল নক্ষত্রের অবশিষ্টাংশ এই গ্রহটি৷ বর্তমানে যে তারা বা নক্ষত্রটিকে কেন্দ্র করে এটি অত্যন্ত দ্রুতগতিতে আবর্তন করছে সেটিও অত্যন্ত উজ্জ্বল, যাকে বিজ্ঞানীরা বলে থাকেন পালজার স্টার৷পৃথিবী থেকে চার হাজার আলোকবর্ষ দূরে যেতে পারলে হয়তো এমন হিরা পাওয়া যাবে ।

সংগ্রহেঃ ছবি-Chhobi

দেশে প্রথম চা বাগান করা হয় সিলেটের মালনীছড়াতে।
 
ধূমপান ছাড়ার ১৩ উপায়

ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। ধূমপানের কুফল হিসেবে ফুসফুসের ক্যান্সার, হার্টের রক্তনালী সরু হয়ে হার্ট এ্যাটাকের ঝুকি বৃদ্ধি, মস্তিস্কে রক্ত চলাচলে বাধা, যৌন ক্ষমতা হ্রাসসহ নানা ক্ষতিকর দিক রয়েছে ধূমপানের। অনেকেই ধূমপান নামক এই ঘাতককে চিরতরে নির্বাসনে দিতে চান কি‘ নানা কারণে ধূমপান আর ছাড়া হয় না। বিশেষজ্ঞগণ ধূমপানের আসক্তি থেকে নিজেকে রক্ষার ১৩টি উপায় বলে দি...য়েছেন। এসব অনুসরণ করলে অবশ্যই ধূমপান ছাড়া সম্ভব।

এই ১৩টি উপায় হচ্ছে-
০ প্রথমে সিদ্ধা- নিন কেন ধূমপান ছাড়া আপনার জন্য জরুরী। অর্থাৎ কি কারণে ধূমপান ছাড়তে চান। যেমন ক্যান্সার ও হার্ট এ্যাটাকের ঝুকি কামাতে।
০ কোন ধরনের থেরাপি বা মেডিকেশন ছাড়া ধূমপান ছাড়া ঠিকনয়। কারণ সিগারেটের নিকোটিনের ওপর ব্রেইন অনেক ক্ষেত্রে নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। ছেড়ে দিলেই নানা উপসর্গ শুরু হয়। তাই সিগারেটের বিকল্প থেরাপির কথা চিন্তা করতে হবে। ০ নিকোটিনের বিকল্প গাম, লজেন্স ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে।
০ নিকোটিনের বিকল্প ওষুধ সেবন করা যেতে পারে।
০ একা একা ধূমপান না ছেড়ে পরিবারের অন্যান্য সদস্য (যদি ধূমপায়ী থাকেন), বন্ধু-বান্ধব ও সহকর্মীদের উৎসাহিত করে একসঙ্গে ধূমপান ত্যাগের ঘোষণা দিন।
০ মানসিক চাপ কমাতে চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে হালকা ম্যাসাজ নিন।
০ অ্যালকোহল পরিহার করুন।
০ মনোযোগ অন্যদিকে নিতে ঘর পরিষ্ক্ষার করতে চেষ্টা করুন।
০ ধূমপান ত্যাগের জন্য বার বার চেষ্টা করুন। একবার ছেড়ে দিলে দ্বিতীয় বার আর ধূমপান করবেন না।
০ নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
০ প্রচুর পরিমাণ সবুজ শাক-সবজি ও রঙিন ফলমুল খান।
০ ধূমপান বন্ধ করে যে আর্থিক সাশ্রয় আপনার হবে তার একটা অংশ হালকা বিনোদনে ব্যয় করুন।
০ আর ধূমপান ছাড়-ন বন্ধু-বান্ধব বা প্রেমিককে খুশী করার জন্য নয়, বরং আপনার সুস্বাস্থ্যের জন্যই এটা করেছেন। এমন জোরালো অবস্থান নিন।
সংগ্রহেঃ আমরা ধূমপান করিনা পেজ
 
 

Collected from Facebook.com

Pagerank

Traffic Genie